ঢাকা-মাওয়া -ভাঙা এক্সপ্রেসওয়েতে অন্তর্বর্তীকালীন সময়ের জন্য অনুমোদিত সব ধরনের যানবাহনের জন্য টোল নির্ধারণ করেছে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়। আগামী ১ জুলাই থেকে টোল কার্যকর হবে।
বুধবার মন্ত্রণালয়ের টোল ও এক্সেল শাখার উপ-সচিব ফাহমিদা হক খানের সই করা প্রজ্ঞাপনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
৫৫ কিলোমিটারের টোল হার অনুযায়ী, ট্রেইলার ১ হাজার ৬৯০ টাকা, হেভি ট্রাক ১ হাজার ১০০ টাকা, মিডিয়াম ট্রাক ৫৫০ টাকা, বড় বাস ৪৯৫ টাকা ও মিনি ট্রাক ৪১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এছাড়া মিনিবাস ২৭৫ টাকা, মাইক্রোবাস ২২০ টাকা, ফোর হুইলচালিত যানবাহন ২২০ টাকা, সিডান কার ১৪০ টাকা, মোটরসাইকেলে ৩০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সংশিষ্ট্ররা জানিয়েছেন, ধোলাইপাড় থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত মোট ছয়টি টোল বুথ থাকবে। মাওয়া প্রান্তে আবদুল্লাহপুর, ধলেশ্বরী, শ্রীনগর পর্যন্ত তিনটি এবং পদ্মা সেতু পার হয়ে, কুলিয়াবাজার, মালিগ্রাম ও ভাঙ্গা পর্যন্ত আরও তিনটি টোল বুথ থাকবে। একটি বুথ দিয়ে ঢুকলে সেই গাড়িকে কমপক্ষে পরবর্তী টোল বুথ পর্যন্ত টাকা দিতে হবে।
ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে বাংলাদেশের একমাত্র জাতীয় এক্সপ্রেসওয়ে। এটি সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।
১১ হাজার ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই সড়কটির প্রতি কিলোমিটারের ব্যয় বিবেচনায় এটি দেশের সবচেয়ে ব্যয়বহুল সড়ক।
৫৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এক্সপ্রেসওয়ের মাঝেই রয়েছে পদ্মা সেতু। এটিও সম্প্রতি উদ্বোধন করা হয়েছে। এরপরই এই এক্সপ্রেসওয়ের গুরুত্ব বহুগুনে বেড়ে যায়।
ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের নকশাও করা হয়েছে।
এটি এশিয়ান হাইওয়ে নেটওয়ার্ক এএইচ১-এর একটি অংশ। এতে গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হয়েছে আটটি পথ।
অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়েটি আনুষ্ঠানিকভাবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মহাসড়ক নামে নামকরণ করা হয়েছে।
২০২০ সালের মার্চ মাসে এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বুধবার, ২৯ জুন ২০২২
ঢাকা-মাওয়া -ভাঙা এক্সপ্রেসওয়েতে অন্তর্বর্তীকালীন সময়ের জন্য অনুমোদিত সব ধরনের যানবাহনের জন্য টোল নির্ধারণ করেছে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়। আগামী ১ জুলাই থেকে টোল কার্যকর হবে।
বুধবার মন্ত্রণালয়ের টোল ও এক্সেল শাখার উপ-সচিব ফাহমিদা হক খানের সই করা প্রজ্ঞাপনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
৫৫ কিলোমিটারের টোল হার অনুযায়ী, ট্রেইলার ১ হাজার ৬৯০ টাকা, হেভি ট্রাক ১ হাজার ১০০ টাকা, মিডিয়াম ট্রাক ৫৫০ টাকা, বড় বাস ৪৯৫ টাকা ও মিনি ট্রাক ৪১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এছাড়া মিনিবাস ২৭৫ টাকা, মাইক্রোবাস ২২০ টাকা, ফোর হুইলচালিত যানবাহন ২২০ টাকা, সিডান কার ১৪০ টাকা, মোটরসাইকেলে ৩০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সংশিষ্ট্ররা জানিয়েছেন, ধোলাইপাড় থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত মোট ছয়টি টোল বুথ থাকবে। মাওয়া প্রান্তে আবদুল্লাহপুর, ধলেশ্বরী, শ্রীনগর পর্যন্ত তিনটি এবং পদ্মা সেতু পার হয়ে, কুলিয়াবাজার, মালিগ্রাম ও ভাঙ্গা পর্যন্ত আরও তিনটি টোল বুথ থাকবে। একটি বুথ দিয়ে ঢুকলে সেই গাড়িকে কমপক্ষে পরবর্তী টোল বুথ পর্যন্ত টাকা দিতে হবে।
ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে বাংলাদেশের একমাত্র জাতীয় এক্সপ্রেসওয়ে। এটি সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।
১১ হাজার ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই সড়কটির প্রতি কিলোমিটারের ব্যয় বিবেচনায় এটি দেশের সবচেয়ে ব্যয়বহুল সড়ক।
৫৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এক্সপ্রেসওয়ের মাঝেই রয়েছে পদ্মা সেতু। এটিও সম্প্রতি উদ্বোধন করা হয়েছে। এরপরই এই এক্সপ্রেসওয়ের গুরুত্ব বহুগুনে বেড়ে যায়।
ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের নকশাও করা হয়েছে।
এটি এশিয়ান হাইওয়ে নেটওয়ার্ক এএইচ১-এর একটি অংশ। এতে গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হয়েছে আটটি পথ।
অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়েটি আনুষ্ঠানিকভাবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মহাসড়ক নামে নামকরণ করা হয়েছে।
২০২০ সালের মার্চ মাসে এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।