জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যবহৃত ৪ টি স্মৃতি নিদর্শন জাতীয় জাদুঘরে হস্তান্তর করা হয়েছে।
স্মৃতি নিদের্শনগুলোর মধ্যে রয়েছে- মুজিব কোট, টোব্যাকো পাইপ, পাঞ্জাবি ও পায়জামা।
বঙ্গবন্ধুর ব্যবহৃত এই অমূল্য স্মৃতি নিদর্শনগুলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে হস্তান্তর করা হয়।
শনিবার জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে স্মৃতি নিদর্শনসমূহ হস্তান্তর করেন বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের কিউরেটর মো. নজরুল ইসলাম খান।
জাতীয় জাদুঘরের পক্ষ থেকে নিদর্শনগুলো গ্রহণ করেন সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এমপি, জাতীয় জাদুঘর পর্ষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবুল মনসুর ও জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক মো. কামরুজ্জামান।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর ব্যবহৃত স্মৃতি নিদর্শনসমূহ জাতির অমূল্য সম্পদ। অর্থমূল্য দিয়ে এর পরিমাপ করা যাবে না। আবার নতুন করে এগুলো সৃষ্টিও করা যাবে না। আমরা আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতিতে নিদর্শনসমূহকে সংরক্ষণ করতে চাই যেন হাজার বছর পরেও এটি অবিকল ও অবিকৃত থাকে।’
তিনি বলেন, ‘১৯৭২ সালে জাতির পিতা বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরকে তার ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে ৪৯টি নিদর্শন উপহার দেন। যার মধ্যে ছিল মানপত্র, কাঁসার থালাসহ আরো কিছু জিনিসপত্র। পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধুর ব্যবহৃত সাইকেল, কলম, স্বহস্তে লিখিত ও স্বাক্ষরিত পত্র, বিভিন্ন সূচিকর্ম ও চিত্রকর্ম জাদুঘর কর্তৃক সংগৃহীত হয়েছে। ’
এসময় বঙ্গবন্ধুর ব্যবহৃত জিনিস ও নিদর্শনসমূহ দিয়ে জাতীয় জাদুঘরে আলাদা গ্যালারি প্রতিষ্ঠা করা হবে বলেও জানান তিনি।
সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর অবদানের কথা বলে শেষ করা যাবে না।’ তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি নিদর্শন কেবল সংগ্রহ করলেই হবে না, এর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি ধরে রেখে তাঁকে অনুসরণ করতে হবে।’
শনিবার, ১৩ আগস্ট ২০২২
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যবহৃত ৪ টি স্মৃতি নিদর্শন জাতীয় জাদুঘরে হস্তান্তর করা হয়েছে।
স্মৃতি নিদের্শনগুলোর মধ্যে রয়েছে- মুজিব কোট, টোব্যাকো পাইপ, পাঞ্জাবি ও পায়জামা।
বঙ্গবন্ধুর ব্যবহৃত এই অমূল্য স্মৃতি নিদর্শনগুলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে হস্তান্তর করা হয়।
শনিবার জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে স্মৃতি নিদর্শনসমূহ হস্তান্তর করেন বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের কিউরেটর মো. নজরুল ইসলাম খান।
জাতীয় জাদুঘরের পক্ষ থেকে নিদর্শনগুলো গ্রহণ করেন সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এমপি, জাতীয় জাদুঘর পর্ষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবুল মনসুর ও জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক মো. কামরুজ্জামান।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর ব্যবহৃত স্মৃতি নিদর্শনসমূহ জাতির অমূল্য সম্পদ। অর্থমূল্য দিয়ে এর পরিমাপ করা যাবে না। আবার নতুন করে এগুলো সৃষ্টিও করা যাবে না। আমরা আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতিতে নিদর্শনসমূহকে সংরক্ষণ করতে চাই যেন হাজার বছর পরেও এটি অবিকল ও অবিকৃত থাকে।’
তিনি বলেন, ‘১৯৭২ সালে জাতির পিতা বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরকে তার ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে ৪৯টি নিদর্শন উপহার দেন। যার মধ্যে ছিল মানপত্র, কাঁসার থালাসহ আরো কিছু জিনিসপত্র। পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধুর ব্যবহৃত সাইকেল, কলম, স্বহস্তে লিখিত ও স্বাক্ষরিত পত্র, বিভিন্ন সূচিকর্ম ও চিত্রকর্ম জাদুঘর কর্তৃক সংগৃহীত হয়েছে। ’
এসময় বঙ্গবন্ধুর ব্যবহৃত জিনিস ও নিদর্শনসমূহ দিয়ে জাতীয় জাদুঘরে আলাদা গ্যালারি প্রতিষ্ঠা করা হবে বলেও জানান তিনি।
সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর অবদানের কথা বলে শেষ করা যাবে না।’ তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি নিদর্শন কেবল সংগ্রহ করলেই হবে না, এর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি ধরে রেখে তাঁকে অনুসরণ করতে হবে।’