আপাতত দেশের খোলাবাজারে সৌদি থেকে আনা জমজম কূপের পানি বিক্রি বন্ধ থাকবে। আগামী দুই দিনের মধ্যে পবিত্র এ পানীয় বিক্রির যৌক্তিকতা জানিয়ে প্রতিবেদন দেবে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। এর পর কেনা-বেচা হবে কিনা তার সিদ্ধান্ত দেবে ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তর। অধিদপ্তর সিদ্ধান দেবার আগে কোনও দোকানী পানি বিক্রি করলে সেই দোকান সীলগালা করা হবে।
দেশের ‘ভাবমূর্তি রক্ষায়’ এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে জানিয়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বলেছে, এখন কোনো দোকানে এই পানি বিক্রি করা হলে সেই দোকান সিলগালা করে দেওয়া হবে।
মক্কা নগরীতে মসজিদ আল-হারাম প্রাঙ্গণের মধ্যে কাবার ২০ মিটার পূর্বে অবস্থিত জমজম কূপের পানিকে পবিত্র মনে করে ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা।
দেশ থেকে যারা হজে যান, তারা বোতলে করে ওই পানি নিয়ে আসেন। এ বাইরে জমজমের পানি দেশে এনে বিক্রি করা হচ্ছে বিভিন্ন দোকানে, বিশেষ করে বায়তুল মোকাররম মসজিদ মার্কেটে।
আজ সোমবার কারওয়ান বাজারে অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে ‘পবিত্র জমজম কূপের পানি খোলা বাজারে বিক্রয় সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা’ শীর্ষক বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়।
এই সভায় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) এ এইচ এম সফিকুজ্জামান জমজমের পানি বিক্রি আপাতত বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, “পবিত্র জমজমের পানি বাংলাদেশে খোলা বাজারে বিক্রি হচ্ছে, এমন তথ্য সৌদি আরব জানতে পারলে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হবে।”
তবে এটা স্থায়ী সিদ্ধান্ত নয়। এই পানি বিক্রি করা যায় কি না, তা খতিয়ে দেখে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাবে ভোক্তা অধিদপ্তর।
সফিকুজ্জামান বলেন, “এভাবে বিক্রি করা কতটা যৌক্তিক, সেই বিষয়ে আগামী দুই দিনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তাদের। তাদের থেকে এ বিষয়ে ইসলামের ধর্মীয় ব্যাখ্যা জানার পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
“তবে আপাতত বায়তুল মোকাররম মার্কেটে এ দুই দিন পানি বিক্রি বন্ধ থাকবে। এই সময় বায়তুল মোকাররমে আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করবে। তারা যদি আমাদের কাছে রিপোর্ট করে, যে কেউ লুকিয়ে এই পানি বিক্রি করছে, তাহলে দোকান সিলগালা করে দেওয়া হবে।”
সোমবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৩
আপাতত দেশের খোলাবাজারে সৌদি থেকে আনা জমজম কূপের পানি বিক্রি বন্ধ থাকবে। আগামী দুই দিনের মধ্যে পবিত্র এ পানীয় বিক্রির যৌক্তিকতা জানিয়ে প্রতিবেদন দেবে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। এর পর কেনা-বেচা হবে কিনা তার সিদ্ধান্ত দেবে ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তর। অধিদপ্তর সিদ্ধান দেবার আগে কোনও দোকানী পানি বিক্রি করলে সেই দোকান সীলগালা করা হবে।
দেশের ‘ভাবমূর্তি রক্ষায়’ এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে জানিয়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বলেছে, এখন কোনো দোকানে এই পানি বিক্রি করা হলে সেই দোকান সিলগালা করে দেওয়া হবে।
মক্কা নগরীতে মসজিদ আল-হারাম প্রাঙ্গণের মধ্যে কাবার ২০ মিটার পূর্বে অবস্থিত জমজম কূপের পানিকে পবিত্র মনে করে ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা।
দেশ থেকে যারা হজে যান, তারা বোতলে করে ওই পানি নিয়ে আসেন। এ বাইরে জমজমের পানি দেশে এনে বিক্রি করা হচ্ছে বিভিন্ন দোকানে, বিশেষ করে বায়তুল মোকাররম মসজিদ মার্কেটে।
আজ সোমবার কারওয়ান বাজারে অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে ‘পবিত্র জমজম কূপের পানি খোলা বাজারে বিক্রয় সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা’ শীর্ষক বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়।
এই সভায় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) এ এইচ এম সফিকুজ্জামান জমজমের পানি বিক্রি আপাতত বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, “পবিত্র জমজমের পানি বাংলাদেশে খোলা বাজারে বিক্রি হচ্ছে, এমন তথ্য সৌদি আরব জানতে পারলে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হবে।”
তবে এটা স্থায়ী সিদ্ধান্ত নয়। এই পানি বিক্রি করা যায় কি না, তা খতিয়ে দেখে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাবে ভোক্তা অধিদপ্তর।
সফিকুজ্জামান বলেন, “এভাবে বিক্রি করা কতটা যৌক্তিক, সেই বিষয়ে আগামী দুই দিনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তাদের। তাদের থেকে এ বিষয়ে ইসলামের ধর্মীয় ব্যাখ্যা জানার পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
“তবে আপাতত বায়তুল মোকাররম মার্কেটে এ দুই দিন পানি বিক্রি বন্ধ থাকবে। এই সময় বায়তুল মোকাররমে আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করবে। তারা যদি আমাদের কাছে রিপোর্ট করে, যে কেউ লুকিয়ে এই পানি বিক্রি করছে, তাহলে দোকান সিলগালা করে দেওয়া হবে।”