আগামী মার্চে ভারত থেকে আদানি গ্রুপের উৎপাদিত বিদ্যুৎ পাবে বাংলাদেশ। প্রতিযোগিতামূলক বাজারদরেই এ বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। রোববার (৫ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
গত ২৪ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের হিনডেনবার্গ রিসার্চের গবেষণায় গুজরাটি শিল্পগোষ্ঠী আদানিদের অস্বাভাবিক বাণিজ্যিক উত্থানের পেছনে জালিয়াতি ও শেয়ারবাজারে কারচুপির চিত্র তুলে ধরার পর এই গোষ্ঠীর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শেয়ারবাজারে ধস নামে। ভারতের ঝাড়খন্ডে আদানির কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ আমদানিতে অনিশ্চয়তার কথাও বলা হয় বিভিন্ন গণমাধ্যমে।
এই প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের দৃষ্টি আকর্ষণের প্রেক্ষিতে প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, আদানির বিদ্যুৎ নিয়ে যেসব কথা হচ্ছে, তার ভিত্তি নেই। ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে বিদ্যুৎকেন্দ্রটির পরীক্ষামূলক সরবরাহ শুরু হবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে বিদ্যুৎ আমদানি নিয়ে কোন শঙ্কা নেই, মার্চের প্রথম সপ্তাহে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হবে। মার্চে প্রথম ইউনিট থেকে আসবে ৭৫০ মেগাওয়াট। দ্বিতীয় ইউনিট থেকে আরও ৭৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আসবে এপ্রিল মাসে।
আসন্ন সেচ ও গ্রীষ্ম মৌসুমে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই বলেও সাংবাদিকদের জানান নসরুল হামিদ।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বেশ কিছু কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র উৎপাদনে আসবে। রামপাল এসেছে, এসএস পাওয়ার আসবে, বরিশাল বিদ্যুৎকেন্দ্র আসবে। সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে, সেচ মৌসুম নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।’
গ্যাসের নতুন দাম ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর না করা দাবি ছিল ব্যবসায়ীদের।
এই দাবি নাকচ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, খোলাবাজার থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি শুরু হয়েছে। এতে গ্যাস সরবরাহ বাড়বে। খোলাবাজার থেকে আট কার্গো এলএনজি আমদানির পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।
রোববার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
আগামী মার্চে ভারত থেকে আদানি গ্রুপের উৎপাদিত বিদ্যুৎ পাবে বাংলাদেশ। প্রতিযোগিতামূলক বাজারদরেই এ বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। রোববার (৫ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
গত ২৪ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের হিনডেনবার্গ রিসার্চের গবেষণায় গুজরাটি শিল্পগোষ্ঠী আদানিদের অস্বাভাবিক বাণিজ্যিক উত্থানের পেছনে জালিয়াতি ও শেয়ারবাজারে কারচুপির চিত্র তুলে ধরার পর এই গোষ্ঠীর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শেয়ারবাজারে ধস নামে। ভারতের ঝাড়খন্ডে আদানির কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ আমদানিতে অনিশ্চয়তার কথাও বলা হয় বিভিন্ন গণমাধ্যমে।
এই প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের দৃষ্টি আকর্ষণের প্রেক্ষিতে প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, আদানির বিদ্যুৎ নিয়ে যেসব কথা হচ্ছে, তার ভিত্তি নেই। ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে বিদ্যুৎকেন্দ্রটির পরীক্ষামূলক সরবরাহ শুরু হবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে বিদ্যুৎ আমদানি নিয়ে কোন শঙ্কা নেই, মার্চের প্রথম সপ্তাহে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হবে। মার্চে প্রথম ইউনিট থেকে আসবে ৭৫০ মেগাওয়াট। দ্বিতীয় ইউনিট থেকে আরও ৭৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আসবে এপ্রিল মাসে।
আসন্ন সেচ ও গ্রীষ্ম মৌসুমে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই বলেও সাংবাদিকদের জানান নসরুল হামিদ।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বেশ কিছু কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র উৎপাদনে আসবে। রামপাল এসেছে, এসএস পাওয়ার আসবে, বরিশাল বিদ্যুৎকেন্দ্র আসবে। সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে, সেচ মৌসুম নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।’
গ্যাসের নতুন দাম ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর না করা দাবি ছিল ব্যবসায়ীদের।
এই দাবি নাকচ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, খোলাবাজার থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি শুরু হয়েছে। এতে গ্যাস সরবরাহ বাড়বে। খোলাবাজার থেকে আট কার্গো এলএনজি আমদানির পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।