alt

জাতীয়

চা শিল্পের উন্নয়নে শ্রমিকবান্ধব কর্মপরিবেশের প্রত্যাশা প্রধানমন্ত্রীর

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক : : রোববার, ০৪ জুন ২০২৩

চা শিল্পের উন্নয়নে সংশ্লিষ্টরা শ্রমিকবান্ধব কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করবে বলে প্রত্যাশা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (৪ জুন) ‘জাতীয় চা দিবস’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি প্রত্যাশা করি, চা শিল্পের উন্নয়ন, দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যে চা বাগান মালিক ও বিপণনকারীসহ সংশ্লিষ্ট সবাই শ্রমিকবান্ধব কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করবে। পাশাপাশি আন্তরিকভাবে কাজ করে এ শিল্পকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবেন।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেয়ে উত্তরবঙ্গে চা শিল্পের প্রসারের উদ্যোগ গ্রহণ করে। তারই ধারাবাহিকতায় উত্তরাঞ্চলের পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট, নীলফামারী, দিনাজপুর ও রংপুর জেলার প্রায় ১২ হাজার একর জমিতে চা চাষ হচ্ছে। প্রতি বছর এ অঞ্চলের চা উৎপাদনের অতীত রেকর্ডকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। শুধুমাত্র দেশের উত্তরাঞ্চলে ২০২২ সালে রেকর্ড পরিমাণ ১৭ দশমিক ৭৮ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদিত হয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধু ১৯৫৭ সালের ৪ জুন প্রথম বাঙালি হিসেবে চা বোর্ডের চেয়ারম্যান পদে যোগদান করে বাঙালি জাতিকে সম্মানিত করেন। পরবর্তীতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে দেশের চা শিল্পে অসামান্য অবদান রাখেন। তার প্রত্যক্ষ দিকনির্দেশনায় ১৯৫৭ সালে শ্রীমঙ্গলে চা গবেষণা ইনস্টিটিউট এবং ঢাকার মতিঝিলে চা বোর্ডের কার্যালয় স্থাপিত হয়।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু চা শ্রমিকদের শ্রমকল্যাণে বিনামূল্যে বাসস্থান, সুপেয় পানি, প্রাথমিক শিক্ষা এবং রেশন প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণে বাগান মালিকদের নির্দেশনা দেন। তিনি চা শ্রমিকদের দেশের নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি ও ভোটাধিকার প্রদান করেন। চা শিল্পে বঙ্গবন্ধুর অবদান এবং চা বোর্ডে যোগদানের তারিখকে স্মরণীয় করতে ৪ জুনকে ‘জাতীয় চা দিবস’ ঘোষণা করা হয়েছে।

সরকারপ্রধান বলেন, ‘জাতীয় চা পুরস্কার নীতিমালা-২০২২’ এর আলোকে এ বছর প্রথমবারের মতো ‘জাতীয় চা পুরস্কার’ দেওয়ার উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই। এতে চা বাগান মালিক, চা শ্রমিক, চা রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে অণুপ্রেরণা যোগাবে বলে আমার বিশ্বাস।

চিকিৎসায় আরও সহজ হচ্ছে ভারতীয় ভিসা

ছবি

ডেঙ্গুতে আরও ১৬ জনের মৃত্যু

ছবি

ভিসানীতি নিয়ে সরকার চাপ অনুভব করে না : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ছবি

‘জোড়া লাগানো’ দুই শিশু ‘পৃথক হওয়া’র পর এবার ছাড়া পেলো হাসপাতাল থেকে

ছবি

খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাওয়া ছাড়া আর পথ নেই: আইনমন্ত্রী

ছবি

দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী

ছবি

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জ্যাক সুলিভানের বৈঠকের কথা জানাল হোয়াইট হাউস

ছবি

দেশের পথে প্রধানমন্ত্রী

ছবি

আইএমএফ ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির আগে পর্যালোচনা মিশন আসছে

ছবি

৯ মাসে ২১৭ সাংবাদিক নির্যাতন ও হয়রানির শিকার

ছবি

ডেঙ্গুতে আরও ১৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৭৯৯

ছবি

‘সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন’ প্রণয়নের দাবি

ছবি

দুর্নীতি ও অপকর্মের বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীদেরকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে রাষ্ট্রপতির আহ্বান

ছবি

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে অস্ত্রের ঝনঝনানির সুযোগ নেই: র‌্যাব

ছবি

বিবাহিত ছাত্রীদের হল ছাড়ার নির্দেশনা অযৌক্তিক : তথ্যমন্ত্রী

গণতন্ত্রের দুর্বলতার কারণে বাইরের শক্তির হস্তক্ষেপ

ছবি

গণমাধ্যমের ওপর ভিসা নীতি আরোপ নিয়ে যা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র

কুড়িগ্রামে ‘স্বভাবকবি’ রাধাপদ রায়ের ওপর হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ বিশিষ্ট নাগরিকদের

ছবি

জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমে ৫.৬ শতাংশ হওয়ার পূর্বাভাস বিশ্বব্যাংকের

ছবি

বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকা ১১তম

ছবি

অগণতান্ত্রিক শক্তি ক্ষমতা দখল করতে পারবে না : প্রধানমন্ত্রী

ছবি

এলপি গ্যাস : টানা ৩ মাসে তিন দফায় দাম বাড়লো ৩৬%

ছবি

ডেঙ্গুতে আরও ১১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৫৯৬

ছবি

বাংলাদেশে ভূমিকম্প অনুভূত

ছবি

ভিসানীতি নিয়ে যা হচ্ছে তা অতিরঞ্জিত : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

ছবি

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম বাড়লো ৭৯ টাকা

ছবি

বর্ডার খুলে দিলে আলু ২০-২৫ টাকায় নামবে : ভোক্তার ডিজি

ছবি

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রথম মাসে আয় পৌনে সাত কোটি টাকা

ছবি

নির্ধারিত সময়ের আগে চালু হতে পারে শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনাল

ছবি

জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে টিকাদান শুরু

ছবি

অপরাধী যেই হোক কাউকে ছাড় নয় : নবনিযুক্ত ডিএমপি কমিশনার

ছবি

মার্কিন ভিসা প্রক্রিয়া নিয়ে সুখবর দিলেন রেনা বিটার

ছবি

রেবোটিক্স এখন আর বিলাসী পন্য নয় : পলক

ছবি

ডেঙ্গুতে ৯ মাসেই মৃত্যু ছাড়ালো হাজার

ছবি

বিশ্বকে সুন্দর করার পূর্বশর্ত শিশুদের সুন্দর করে গড়ে তোলা : রাষ্ট্রপতি

ছবি

দেশে বছরে নতুন ১৩ হাজার নারী স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়

tab

জাতীয়

চা শিল্পের উন্নয়নে শ্রমিকবান্ধব কর্মপরিবেশের প্রত্যাশা প্রধানমন্ত্রীর

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক :

রোববার, ০৪ জুন ২০২৩

চা শিল্পের উন্নয়নে সংশ্লিষ্টরা শ্রমিকবান্ধব কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করবে বলে প্রত্যাশা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (৪ জুন) ‘জাতীয় চা দিবস’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি প্রত্যাশা করি, চা শিল্পের উন্নয়ন, দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যে চা বাগান মালিক ও বিপণনকারীসহ সংশ্লিষ্ট সবাই শ্রমিকবান্ধব কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করবে। পাশাপাশি আন্তরিকভাবে কাজ করে এ শিল্পকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবেন।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেয়ে উত্তরবঙ্গে চা শিল্পের প্রসারের উদ্যোগ গ্রহণ করে। তারই ধারাবাহিকতায় উত্তরাঞ্চলের পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট, নীলফামারী, দিনাজপুর ও রংপুর জেলার প্রায় ১২ হাজার একর জমিতে চা চাষ হচ্ছে। প্রতি বছর এ অঞ্চলের চা উৎপাদনের অতীত রেকর্ডকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। শুধুমাত্র দেশের উত্তরাঞ্চলে ২০২২ সালে রেকর্ড পরিমাণ ১৭ দশমিক ৭৮ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদিত হয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধু ১৯৫৭ সালের ৪ জুন প্রথম বাঙালি হিসেবে চা বোর্ডের চেয়ারম্যান পদে যোগদান করে বাঙালি জাতিকে সম্মানিত করেন। পরবর্তীতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে দেশের চা শিল্পে অসামান্য অবদান রাখেন। তার প্রত্যক্ষ দিকনির্দেশনায় ১৯৫৭ সালে শ্রীমঙ্গলে চা গবেষণা ইনস্টিটিউট এবং ঢাকার মতিঝিলে চা বোর্ডের কার্যালয় স্থাপিত হয়।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু চা শ্রমিকদের শ্রমকল্যাণে বিনামূল্যে বাসস্থান, সুপেয় পানি, প্রাথমিক শিক্ষা এবং রেশন প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণে বাগান মালিকদের নির্দেশনা দেন। তিনি চা শ্রমিকদের দেশের নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি ও ভোটাধিকার প্রদান করেন। চা শিল্পে বঙ্গবন্ধুর অবদান এবং চা বোর্ডে যোগদানের তারিখকে স্মরণীয় করতে ৪ জুনকে ‘জাতীয় চা দিবস’ ঘোষণা করা হয়েছে।

সরকারপ্রধান বলেন, ‘জাতীয় চা পুরস্কার নীতিমালা-২০২২’ এর আলোকে এ বছর প্রথমবারের মতো ‘জাতীয় চা পুরস্কার’ দেওয়ার উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই। এতে চা বাগান মালিক, চা শ্রমিক, চা রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে অণুপ্রেরণা যোগাবে বলে আমার বিশ্বাস।

back to top