সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারওয়ার ও মেহেরুন রুনির হত্যার বিচারের দাবিতে মোমবাতি প্রজ্বলন কর্মসূচি পালন করেছে ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)। বৃহস্পতিবার (১০ফেব্রুয়ারি) রাতে ডিআরইউ চত্বরে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
এতে ডিআরইউ সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম হাসিবের নেতৃত্বে কার্যনির্বাহী কমিটির যুগ্ম সম্পাদক শাহনাজ শারমীন, অর্থ সম্পাদক এস এম এ কালাম, দফতর সম্পাদক রফিক রাফি,প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক কামাল উদ্দিন সুমন, তথ্য প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক কামাল মোশারেফ, সাংস্কতিক সম্পাদক নাদিয়া শারমিন, আপ্যায়ন সম্পাদক মুহাম্মাদ আখতারুজ্জামান এবং কল্যাণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবলু উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া কার্যনিবাহী সদস্য হাসান জাবেদ, মাহমুদুল হাসান, সোলাইমান সালমান, সুশান্ত কুমার সাহা ও এসকে রেজা পারভেজসহ ডিআরইউর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সাগর সারওয়ার ও মেহেরুন রুনি দম্পতির একমাত্র সন্তান মাহির সারওয়ার মেঘ এবং রুনির ভাই নওশের রোমানও এতে উপস্থিত ছিলেন।
নিষ্ঠুর এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবিতে ডিআরইউসহ গোটা সাংবাদিক সমাজ আজও সোচ্চার। বিচারের দাবিতে এবার ডিআরইউ তিনদিনের কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। যার প্রথমদিন ছিল মোমবাতি প্রজ্বলন। শুক্রবার (১১ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় ডিআরইউ চত্বরে হত্যার বিচারের দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এরপর রবিবর (১২ ফেব্রুয়ারি) সকালে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি পেশ করবে ডিআরইউ।
২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক গোলাম মোস্তফা সারোয়ার ওরফে সাগর সারোয়ার ও তার স্ত্রী এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন নাহার রুনা ওরফে মেহেরুন রুনি রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারের বাসায় খুন হন। তখন বাসায় ছিল তাদের সাড়ে চার বছরের ছেলে মাহির সারোয়ার মেঘ। হত্যাকাণ্ডের পর রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরেবাংলা নগর থানায় একটি মামলা করেন।
দুই মাসেরও বেশি সময় তদন্ত করে রহস্য উদঘাটনে ব্যর্থ হয় ডিবি। পরে হাইকোর্টের নির্দেশে একই বছরের ১৮ এপ্রিল হত্যা মামলাটির তদন্তভার র্যাবের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তবে এবারও মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ ৮৫ বারের মতো পিছিয়েছে। পরবর্তী তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।
শুক্রবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২২
সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারওয়ার ও মেহেরুন রুনির হত্যার বিচারের দাবিতে মোমবাতি প্রজ্বলন কর্মসূচি পালন করেছে ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)। বৃহস্পতিবার (১০ফেব্রুয়ারি) রাতে ডিআরইউ চত্বরে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
এতে ডিআরইউ সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম হাসিবের নেতৃত্বে কার্যনির্বাহী কমিটির যুগ্ম সম্পাদক শাহনাজ শারমীন, অর্থ সম্পাদক এস এম এ কালাম, দফতর সম্পাদক রফিক রাফি,প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক কামাল উদ্দিন সুমন, তথ্য প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক কামাল মোশারেফ, সাংস্কতিক সম্পাদক নাদিয়া শারমিন, আপ্যায়ন সম্পাদক মুহাম্মাদ আখতারুজ্জামান এবং কল্যাণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবলু উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া কার্যনিবাহী সদস্য হাসান জাবেদ, মাহমুদুল হাসান, সোলাইমান সালমান, সুশান্ত কুমার সাহা ও এসকে রেজা পারভেজসহ ডিআরইউর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সাগর সারওয়ার ও মেহেরুন রুনি দম্পতির একমাত্র সন্তান মাহির সারওয়ার মেঘ এবং রুনির ভাই নওশের রোমানও এতে উপস্থিত ছিলেন।
নিষ্ঠুর এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবিতে ডিআরইউসহ গোটা সাংবাদিক সমাজ আজও সোচ্চার। বিচারের দাবিতে এবার ডিআরইউ তিনদিনের কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। যার প্রথমদিন ছিল মোমবাতি প্রজ্বলন। শুক্রবার (১১ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় ডিআরইউ চত্বরে হত্যার বিচারের দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এরপর রবিবর (১২ ফেব্রুয়ারি) সকালে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি পেশ করবে ডিআরইউ।
২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক গোলাম মোস্তফা সারোয়ার ওরফে সাগর সারোয়ার ও তার স্ত্রী এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন নাহার রুনা ওরফে মেহেরুন রুনি রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারের বাসায় খুন হন। তখন বাসায় ছিল তাদের সাড়ে চার বছরের ছেলে মাহির সারোয়ার মেঘ। হত্যাকাণ্ডের পর রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরেবাংলা নগর থানায় একটি মামলা করেন।
দুই মাসেরও বেশি সময় তদন্ত করে রহস্য উদঘাটনে ব্যর্থ হয় ডিবি। পরে হাইকোর্টের নির্দেশে একই বছরের ১৮ এপ্রিল হত্যা মামলাটির তদন্তভার র্যাবের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তবে এবারও মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ ৮৫ বারের মতো পিছিয়েছে। পরবর্তী তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।