বরিশালে চরমোনাই পীরের মাহফিলে যাওয়ার পথে ট্রলারের ধাক্কায় নৌকাডুবির ঘটনায় তিনজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, নিখোঁজ রয়েছেন দুজন।
মঙ্গলবার(২২ফেব্রুয়ারি)মধ্যরাতের দিকে সদর উপজেলার চরমোনাই ইউনিয়নের নলচর বাগরদা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন বরিশাল নদীবন্দর ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন অফিসার খোরশেদ আলম।
বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি সিরাজগঞ্জ সদর শাখার সভাপতি ক্বারি শামসুল হক বুধবার বলেন, চরমোনাইয়ের মাহফিল উপলক্ষে অনেক কাফেলা রায়গঞ্জ থেকে রওনা গিয়েছিল। এদের মধ্য একটি কাফেলা নদীপথে নৌকাযোগে যাওয়ার পথে বরিশালের বাগুরগা এলাকায় আড়িয়াল খাঁ নদীর ঘাটে রাতে অবস্থান নিয়ে ঘুমিয়ে পড়ে।
রাত আনুমানিক ১২টার দিকে একটি ট্রলার ঘাটে বাধা কাফেলার নৌকার উপরে তুলে দেয় এতে নৌকাটি ডুবে যায়। এ সময় মুসুল্লিদের চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন এসে অভিযানে অংশ নেন।
দুর্ঘটনার পর থেকে রুদ্রপুর গ্রামের মৃত আব্দুল ওয়াহেদ আলীর ছেলে আব্দুল কুদ্দুস (৭২) ও কাবাড়িপাড়ার মৃত কছিম উদ্দিন সেখের ছেলে রফিকুল ইসলাম (৬০) নিখোঁজ রয়েছেন।
ক্বারি শামসুল হক বলেন, পাঁচজন নিখোঁজ ছিলেন, তিনজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আর ৩৯ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা খোরশেদ বলেন, বুধবার সকালে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিখোঁজদের উদ্ধারে নদীতে তল্লাশি শুরু করেন। দুপুর ২টা পর্যন্ত নিখোঁজদের মধ্যে তিনজনের লাশ উদ্ধার হয়েছে। এখনও দুজনকে উদ্ধারে কাজ চলছে।
নিহতরা হলেন- সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার রুদ্রপুর গ্রামের মৃত হবিবুর রহমানের ছেলে জাহিদুল ইসলাম (৫৫), কাবাড়িপাড়ার গোলাম রব্বানীর ছেলে সিরাজুল ইসলাম (৫২) ও হাজী আব্দুল কুদ্দুস (৭০)।
বুধবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২২
বরিশালে চরমোনাই পীরের মাহফিলে যাওয়ার পথে ট্রলারের ধাক্কায় নৌকাডুবির ঘটনায় তিনজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, নিখোঁজ রয়েছেন দুজন।
মঙ্গলবার(২২ফেব্রুয়ারি)মধ্যরাতের দিকে সদর উপজেলার চরমোনাই ইউনিয়নের নলচর বাগরদা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন বরিশাল নদীবন্দর ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন অফিসার খোরশেদ আলম।
বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি সিরাজগঞ্জ সদর শাখার সভাপতি ক্বারি শামসুল হক বুধবার বলেন, চরমোনাইয়ের মাহফিল উপলক্ষে অনেক কাফেলা রায়গঞ্জ থেকে রওনা গিয়েছিল। এদের মধ্য একটি কাফেলা নদীপথে নৌকাযোগে যাওয়ার পথে বরিশালের বাগুরগা এলাকায় আড়িয়াল খাঁ নদীর ঘাটে রাতে অবস্থান নিয়ে ঘুমিয়ে পড়ে।
রাত আনুমানিক ১২টার দিকে একটি ট্রলার ঘাটে বাধা কাফেলার নৌকার উপরে তুলে দেয় এতে নৌকাটি ডুবে যায়। এ সময় মুসুল্লিদের চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন এসে অভিযানে অংশ নেন।
দুর্ঘটনার পর থেকে রুদ্রপুর গ্রামের মৃত আব্দুল ওয়াহেদ আলীর ছেলে আব্দুল কুদ্দুস (৭২) ও কাবাড়িপাড়ার মৃত কছিম উদ্দিন সেখের ছেলে রফিকুল ইসলাম (৬০) নিখোঁজ রয়েছেন।
ক্বারি শামসুল হক বলেন, পাঁচজন নিখোঁজ ছিলেন, তিনজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আর ৩৯ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা খোরশেদ বলেন, বুধবার সকালে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিখোঁজদের উদ্ধারে নদীতে তল্লাশি শুরু করেন। দুপুর ২টা পর্যন্ত নিখোঁজদের মধ্যে তিনজনের লাশ উদ্ধার হয়েছে। এখনও দুজনকে উদ্ধারে কাজ চলছে।
নিহতরা হলেন- সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার রুদ্রপুর গ্রামের মৃত হবিবুর রহমানের ছেলে জাহিদুল ইসলাম (৫৫), কাবাড়িপাড়ার গোলাম রব্বানীর ছেলে সিরাজুল ইসলাম (৫২) ও হাজী আব্দুল কুদ্দুস (৭০)।