সাবেক রাষ্ট্রপতি ও প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ ছিলেন আমাদের বিচার অঙ্গনের উজ্জ্বল নক্ষত্র। একশ বছর পরও বিচারপ্রার্থীরা বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের রায়ের সুফল পাবেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। তিনি বলেন, পুরো জাতি বিশেষ করে বিচার অঙ্গনের সবাই তাকে (সাবেক প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ) মনে রাখবেন।
গতকাল রোববার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের দ্বিতীয় জানাজার আগে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় প্রধান বিচারপতি আরও বলেন, সাবেক রাষ্ট্রপতি ও প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ ছিলেন আমাদের বিচার অঙ্গনের উজ্জ্বল নক্ষত্র। আমাদের স্বর্ণযুগের যে কয়েকজন বিচারপতিকে আমরা পেয়েছি তার মধ্যে সাহাবুদ্দীন আহমদ একজন। আজ আমরা তাকে বিদায় জানাচ্ছি। বিচার অঙ্গনে পদচারণাকারী সবার জন্য আজ শোকের দিন।
হাসান ফয়েজ বলেন, যারা বিচার অঙ্গনে চলাফেরা করেন তারা জানেন বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের অবদান সম্পর্কে। তিনি বেঁচে থাকবেন তার দেওয়া রায়ের মাধ্যমে। সংবিধানের অষ্টম সংশোধনীসহ তার দেওয়া অনেকগুলো ঐতিহাসিক রায় রয়েছে। এখন থেকে ৫০-১০০ বছর পরও বিচারপ্রার্থীরা তার রায়ের সুফল পাবেন। পুরো জাতি বিশেষ করে বিচার অঙ্গনের সবাই তাকে মনে রাখবেন।
জানাজা শেষে সাবেক এই রাষ্ট্রপতি ও প্রধান বিচারপতির কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে তার সামরিক সচিব ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এরপর প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতি ও সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিরা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এরপর একে একে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক সংগঠন, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি, অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়সহ ব্যক্তি পর্যায় থেকে কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
শনিবার বিকেল ৪টা ২০ মিনিটে নেত্রকোণার কেন্দুয়ার পেমই গ্রামে সাহাবুদ্দীন আহমদের প্রথম জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।
এদিন সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) সাহাবুদ্দীন আহমদ মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৯২ বছর। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় ভুগছিলেন। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে গত ফেব্রুয়ারিতে তাকে সিএমএইচে ভর্তি করা হয়।
রোববার, ২০ মার্চ ২০২২
সাবেক রাষ্ট্রপতি ও প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ ছিলেন আমাদের বিচার অঙ্গনের উজ্জ্বল নক্ষত্র। একশ বছর পরও বিচারপ্রার্থীরা বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের রায়ের সুফল পাবেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। তিনি বলেন, পুরো জাতি বিশেষ করে বিচার অঙ্গনের সবাই তাকে (সাবেক প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ) মনে রাখবেন।
গতকাল রোববার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের দ্বিতীয় জানাজার আগে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় প্রধান বিচারপতি আরও বলেন, সাবেক রাষ্ট্রপতি ও প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ ছিলেন আমাদের বিচার অঙ্গনের উজ্জ্বল নক্ষত্র। আমাদের স্বর্ণযুগের যে কয়েকজন বিচারপতিকে আমরা পেয়েছি তার মধ্যে সাহাবুদ্দীন আহমদ একজন। আজ আমরা তাকে বিদায় জানাচ্ছি। বিচার অঙ্গনে পদচারণাকারী সবার জন্য আজ শোকের দিন।
হাসান ফয়েজ বলেন, যারা বিচার অঙ্গনে চলাফেরা করেন তারা জানেন বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের অবদান সম্পর্কে। তিনি বেঁচে থাকবেন তার দেওয়া রায়ের মাধ্যমে। সংবিধানের অষ্টম সংশোধনীসহ তার দেওয়া অনেকগুলো ঐতিহাসিক রায় রয়েছে। এখন থেকে ৫০-১০০ বছর পরও বিচারপ্রার্থীরা তার রায়ের সুফল পাবেন। পুরো জাতি বিশেষ করে বিচার অঙ্গনের সবাই তাকে মনে রাখবেন।
জানাজা শেষে সাবেক এই রাষ্ট্রপতি ও প্রধান বিচারপতির কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে তার সামরিক সচিব ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এরপর প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতি ও সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিরা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এরপর একে একে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক সংগঠন, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি, অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়সহ ব্যক্তি পর্যায় থেকে কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
শনিবার বিকেল ৪টা ২০ মিনিটে নেত্রকোণার কেন্দুয়ার পেমই গ্রামে সাহাবুদ্দীন আহমদের প্রথম জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।
এদিন সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) সাহাবুদ্দীন আহমদ মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৯২ বছর। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় ভুগছিলেন। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে গত ফেব্রুয়ারিতে তাকে সিএমএইচে ভর্তি করা হয়।