অভিনেত্রী কস্তুরী চৌধুরী মারা গেছেন। ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭৬ বছর বয়সে মারা যান তিনি। মাসখানেক ধরে তিনি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। বুধবার দুপুরের দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ঢাকার রাজারবাগের বরদেশ্বরী কালীমন্দিরে কস্তুরী চৌধুরীর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে।
কস্তুরী চৌধুরী পরিচালক রাশীদ পলাশের ‘ময়ূরাক্ষী’ চলচ্চিত্রে চিত্রনায়িকা ববির মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। হাটহাজারী স্কুলের সাবেক শিক্ষক কস্তুরী চৌধুরী বিপ্লবী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের আত্মীয়। ‘সুতরাং’ ছবিতে অভিনয়ের জন্য সুভাষ দত্ত তাঁকে প্রস্তাব দিয়েছিলেন।
কস্তুরী চৌধুরী অনেক দিন ধরে কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন। ২১ মার্চ শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে দ্রুত তাঁকে মগবাজার এলাকার একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তিন দিন লাইফ সাপোর্টে থাকার পর শ্যামলীর আরেকটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। এরপর ৫ এপ্রিল থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়।
কস্তুরী চৌধুরী ছোটবেলা থেকেই অভিনয় করতেন। তবে পেশাদার অভিনয়ে নাম লেখাননি। শিক্ষকতা থেকে অবসর নেওয়ার পর অনেকে তাঁকে নিয়ে বিজ্ঞাপনচিত্রও বানাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু শারীরিক অসুস্থতার কারণে এসবও করতে পারেননি। অসুস্থ হওয়ার এক দিন আগেও বিজ্ঞাপনচিত্রের শুটিংয়ে চট্টগ্রাম যাওয়ার কথা ছিল
বৃহস্পতিবার, ২১ এপ্রিল ২০২২
অভিনেত্রী কস্তুরী চৌধুরী মারা গেছেন। ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭৬ বছর বয়সে মারা যান তিনি। মাসখানেক ধরে তিনি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। বুধবার দুপুরের দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ঢাকার রাজারবাগের বরদেশ্বরী কালীমন্দিরে কস্তুরী চৌধুরীর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে।
কস্তুরী চৌধুরী পরিচালক রাশীদ পলাশের ‘ময়ূরাক্ষী’ চলচ্চিত্রে চিত্রনায়িকা ববির মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। হাটহাজারী স্কুলের সাবেক শিক্ষক কস্তুরী চৌধুরী বিপ্লবী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের আত্মীয়। ‘সুতরাং’ ছবিতে অভিনয়ের জন্য সুভাষ দত্ত তাঁকে প্রস্তাব দিয়েছিলেন।
কস্তুরী চৌধুরী অনেক দিন ধরে কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন। ২১ মার্চ শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে দ্রুত তাঁকে মগবাজার এলাকার একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তিন দিন লাইফ সাপোর্টে থাকার পর শ্যামলীর আরেকটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। এরপর ৫ এপ্রিল থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়।
কস্তুরী চৌধুরী ছোটবেলা থেকেই অভিনয় করতেন। তবে পেশাদার অভিনয়ে নাম লেখাননি। শিক্ষকতা থেকে অবসর নেওয়ার পর অনেকে তাঁকে নিয়ে বিজ্ঞাপনচিত্রও বানাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু শারীরিক অসুস্থতার কারণে এসবও করতে পারেননি। অসুস্থ হওয়ার এক দিন আগেও বিজ্ঞাপনচিত্রের শুটিংয়ে চট্টগ্রাম যাওয়ার কথা ছিল