বঙ্গবন্ধুর সহচর, জয়পুরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য আব্বাস আলী মণ্ডল মারা গেছেন।
মঙ্গলবার ভোরে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয় বলে সংসদ সচিবালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
আব্বাস আলী মণ্ডলের বয়স হয়েছিল ৯১ বছর। তিনি দীর্ঘ দিন ধরে শ্বাসকষ্টসহ বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছিলেন।
তার ছোট ছেলে জয়পুরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান রকেট জানান, শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে গত ২৪ জুলাই তার বাবাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৪টায় তার মৃত্যু হয়।
সাবেক সংসদ সদস্য আব্বাস আলী মণ্ডল এক সময় জয়পুরহাট জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এক শোকবার্তায় তিনি বলেন, “আব্বাস আলী মণ্ডল ছিলেন জাতির পিতার আদর্শের একজন নিবেদিতপ্রাণ কর্মী এবং জনবান্ধব রাজনৈতিক নেতা।”
প্রধানমন্ত্রী মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
আব্বাস আলী ১৯৮৬ সালের তৃতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে জয়পুরহাট-১ (সদর-পাঁচবিবি) আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
১৯৭৫ এর পর থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত তিনি জয়পুরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং ১৯৯৮ থেকে ২০০৪ পর্যন্ত জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ দুই ছেলে এবং তিন মেয়ে রেখে গেছেন। তার বড় মেয়ের স্বামী শহীদুজ্জামান সরকার জাতীয় বর্তমানে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি।
আরিফুর রহমান রকেট জানান, মঙ্গলবার আছরের পর জয়পুরহাট কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে তার বাবার জানাজা হবে। মাগরিবের পর সদর উপজেলার বিল্লা হাজীপাড়ায় গ্রামের বাড়িতে আরেক দফা জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
মঙ্গলবার, ২৬ জুলাই ২০২২
বঙ্গবন্ধুর সহচর, জয়পুরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য আব্বাস আলী মণ্ডল মারা গেছেন।
মঙ্গলবার ভোরে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয় বলে সংসদ সচিবালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
আব্বাস আলী মণ্ডলের বয়স হয়েছিল ৯১ বছর। তিনি দীর্ঘ দিন ধরে শ্বাসকষ্টসহ বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছিলেন।
তার ছোট ছেলে জয়পুরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান রকেট জানান, শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে গত ২৪ জুলাই তার বাবাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৪টায় তার মৃত্যু হয়।
সাবেক সংসদ সদস্য আব্বাস আলী মণ্ডল এক সময় জয়পুরহাট জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এক শোকবার্তায় তিনি বলেন, “আব্বাস আলী মণ্ডল ছিলেন জাতির পিতার আদর্শের একজন নিবেদিতপ্রাণ কর্মী এবং জনবান্ধব রাজনৈতিক নেতা।”
প্রধানমন্ত্রী মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
আব্বাস আলী ১৯৮৬ সালের তৃতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে জয়পুরহাট-১ (সদর-পাঁচবিবি) আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
১৯৭৫ এর পর থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত তিনি জয়পুরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং ১৯৯৮ থেকে ২০০৪ পর্যন্ত জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ দুই ছেলে এবং তিন মেয়ে রেখে গেছেন। তার বড় মেয়ের স্বামী শহীদুজ্জামান সরকার জাতীয় বর্তমানে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি।
আরিফুর রহমান রকেট জানান, মঙ্গলবার আছরের পর জয়পুরহাট কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে তার বাবার জানাজা হবে। মাগরিবের পর সদর উপজেলার বিল্লা হাজীপাড়ায় গ্রামের বাড়িতে আরেক দফা জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।