এই মুহূর্তে বাংলাদেশে উচ্ছৃঙ্খল শাসন চলছে বলে মন্তব্য করেছেন শেখ হাসিনা পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি বিক্ষোভকারীদের দাবির প্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর এবং পুলিশ প্রধানসহ শীর্ষ কর্মকর্তাদের পদত্যাগের দিকে ইঙ্গিত করে এই মন্তব্য করেন।
আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা এএফপিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সজীব ওয়াজেদ জয় এ কথা বলেন। আজ রোববার ওই সাক্ষাৎকার প্রকাশ করা হয়।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সম্পূর্ণ ক্ষমতাহীন উল্লেখ করে সজীব ওয়াজেদ বলেন, ‘বর্তমানে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খল জনতার শাসন (মব রুল) চলছে। বিশৃঙ্খল জনতা যদি কাল বলে, না, আমরা অমুক ব্যক্তিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে চাই না, তাহলে তাঁদের পরিবর্তন করতেই হবে।’
নির্বাচন বিলম্বিত করলে ঝুঁকি তৈরি হবে বলে সতর্ক করে জয় বলেন, ‘নির্বাচন দেওয়াটা তাঁদের (অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের) জন্য সবচেয়ে বেশি মঙ্গলজনক...জনগণের কাছে বৈধতা আছে, এমন একটি বৈধ সরকার ও সত্যিকারের কর্তৃপক্ষের হাতে (ক্ষমতা) ফেরাটা (অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জন্য মঙ্গলজনক)। এটা (দ্রুত নির্বাচন) না হলে সম্পূর্ণ বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে।
সজীব ওয়াজেদ বলেন, ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় আওয়ামী লীগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের লাখ লাখ সমর্থক রয়েছেন। তারা (দেশ ছেড়ে) কোথাও যাচ্ছে না। আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন না। এটা কখনোই দেশের অন্তত অর্ধেক মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।’ তিনি বলেন, এটা (নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা) হবে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে। আমাদের একসঙ্গে কাজ করা দরকার।’
সজীব ওয়াজেদ জয় মনে করেন শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলন ও সংঘাত-সংঘর্ষ উসকে দেওয়ার পেছনে বিদেশি শক্তি কাজ করেছে। তবে এমন দাবির সপক্ষে তিনি কোনো প্রমাণ দিতে পারেননি। বিদেশি শক্তির হাত প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘কেবল কোনো গোয়েন্দা সংস্থাই অস্ত্র চোরাচালান করে এনে তা বিক্ষোভকারীদের সরবরাহ করতে পারে।’
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় ভারত সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সজীব ওয়াজেদ বলেন, ‘তাঁর (শেখ হাসিনার) জীবন রক্ষা করায় ও তাঁকে নিরাপত্তা দেওয়ায় আমি (ভারতের প্রধানমন্ত্রী) নরেন্দ্র মোদি সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।’
রোববার, ১১ আগস্ট ২০২৪
এই মুহূর্তে বাংলাদেশে উচ্ছৃঙ্খল শাসন চলছে বলে মন্তব্য করেছেন শেখ হাসিনা পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি বিক্ষোভকারীদের দাবির প্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর এবং পুলিশ প্রধানসহ শীর্ষ কর্মকর্তাদের পদত্যাগের দিকে ইঙ্গিত করে এই মন্তব্য করেন।
আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা এএফপিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সজীব ওয়াজেদ জয় এ কথা বলেন। আজ রোববার ওই সাক্ষাৎকার প্রকাশ করা হয়।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সম্পূর্ণ ক্ষমতাহীন উল্লেখ করে সজীব ওয়াজেদ বলেন, ‘বর্তমানে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খল জনতার শাসন (মব রুল) চলছে। বিশৃঙ্খল জনতা যদি কাল বলে, না, আমরা অমুক ব্যক্তিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে চাই না, তাহলে তাঁদের পরিবর্তন করতেই হবে।’
নির্বাচন বিলম্বিত করলে ঝুঁকি তৈরি হবে বলে সতর্ক করে জয় বলেন, ‘নির্বাচন দেওয়াটা তাঁদের (অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের) জন্য সবচেয়ে বেশি মঙ্গলজনক...জনগণের কাছে বৈধতা আছে, এমন একটি বৈধ সরকার ও সত্যিকারের কর্তৃপক্ষের হাতে (ক্ষমতা) ফেরাটা (অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জন্য মঙ্গলজনক)। এটা (দ্রুত নির্বাচন) না হলে সম্পূর্ণ বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে।
সজীব ওয়াজেদ বলেন, ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় আওয়ামী লীগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের লাখ লাখ সমর্থক রয়েছেন। তারা (দেশ ছেড়ে) কোথাও যাচ্ছে না। আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন না। এটা কখনোই দেশের অন্তত অর্ধেক মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।’ তিনি বলেন, এটা (নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা) হবে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে। আমাদের একসঙ্গে কাজ করা দরকার।’
সজীব ওয়াজেদ জয় মনে করেন শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলন ও সংঘাত-সংঘর্ষ উসকে দেওয়ার পেছনে বিদেশি শক্তি কাজ করেছে। তবে এমন দাবির সপক্ষে তিনি কোনো প্রমাণ দিতে পারেননি। বিদেশি শক্তির হাত প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘কেবল কোনো গোয়েন্দা সংস্থাই অস্ত্র চোরাচালান করে এনে তা বিক্ষোভকারীদের সরবরাহ করতে পারে।’
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় ভারত সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সজীব ওয়াজেদ বলেন, ‘তাঁর (শেখ হাসিনার) জীবন রক্ষা করায় ও তাঁকে নিরাপত্তা দেওয়ায় আমি (ভারতের প্রধানমন্ত্রী) নরেন্দ্র মোদি সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।’