আগরতলা অভিমুখে লংমার্চ সফল করতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে বিএনপির তিন সহযোগী সংগঠন—যুবদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দরের মাঠে অর্ধলক্ষাধিক নেতা-কর্মী সমবেত হওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ, র্যাব এবং বিজিবি সদস্যরা সেখানে অবস্থান করছেন।
বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা সোমবার সন্ধ্যায় আখাউড়া বন্দর এলাকা পরিদর্শন করেন। উপস্থিত ছিলেন যুবদলের সভাপতি মোনায়েম মুন্না, সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীসহ স্থানীয় নেতারা।
লংমার্চে অংশ নিতে বুধবার সকালেই ঢাকা থেকে নেতাকর্মীরা রওনা হবেন এবং আখাউড়ায় সমবেত হবেন। আয়োজনের প্রস্তুতি পরিদর্শন শেষে যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না জানান, লংমার্চের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার বার্তা দেওয়া হবে।
এদিকে, জেলা প্রশাসন লংমার্চকে ঘিরে নিরাপত্তা জোরদার করেছে। পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাবেদুর রহমান জানিয়েছেন, নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ, র্যাব এবং বিজিবি মোতায়েন থাকবে। ১৫০ জন পুলিশ সদস্যসহ অন্যান্য বাহিনীর সদস্যরা সার্বক্ষণিক নজরদারি করবেন।
বিএনপির স্থানীয় নেতারা জানান, প্রায় ৫ হাজার গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। জেলার ১৪টি ইউনিট ও ৯টি উপজেলার নেতা-কর্মীরা এই কর্মসূচিতে অংশ নেবেন। নিরাপত্তার জন্য স্থলবন্দরের দ্বিতীয় ফটকটি বন্ধ থাকবে।
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবদুল মান্নান বলেন, লংমার্চ সফল করতে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে এবং অর্ধলক্ষাধিক নেতা-কর্মী এই কর্মসূচিতে অংশ নেবেন।
বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪
আগরতলা অভিমুখে লংমার্চ সফল করতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে বিএনপির তিন সহযোগী সংগঠন—যুবদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দরের মাঠে অর্ধলক্ষাধিক নেতা-কর্মী সমবেত হওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ, র্যাব এবং বিজিবি সদস্যরা সেখানে অবস্থান করছেন।
বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা সোমবার সন্ধ্যায় আখাউড়া বন্দর এলাকা পরিদর্শন করেন। উপস্থিত ছিলেন যুবদলের সভাপতি মোনায়েম মুন্না, সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীসহ স্থানীয় নেতারা।
লংমার্চে অংশ নিতে বুধবার সকালেই ঢাকা থেকে নেতাকর্মীরা রওনা হবেন এবং আখাউড়ায় সমবেত হবেন। আয়োজনের প্রস্তুতি পরিদর্শন শেষে যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না জানান, লংমার্চের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার বার্তা দেওয়া হবে।
এদিকে, জেলা প্রশাসন লংমার্চকে ঘিরে নিরাপত্তা জোরদার করেছে। পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাবেদুর রহমান জানিয়েছেন, নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ, র্যাব এবং বিজিবি মোতায়েন থাকবে। ১৫০ জন পুলিশ সদস্যসহ অন্যান্য বাহিনীর সদস্যরা সার্বক্ষণিক নজরদারি করবেন।
বিএনপির স্থানীয় নেতারা জানান, প্রায় ৫ হাজার গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। জেলার ১৪টি ইউনিট ও ৯টি উপজেলার নেতা-কর্মীরা এই কর্মসূচিতে অংশ নেবেন। নিরাপত্তার জন্য স্থলবন্দরের দ্বিতীয় ফটকটি বন্ধ থাকবে।
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবদুল মান্নান বলেন, লংমার্চ সফল করতে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে এবং অর্ধলক্ষাধিক নেতা-কর্মী এই কর্মসূচিতে অংশ নেবেন।