অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ করার চেষ্টা করছে রাজনৈতিক দলগুলো— তথ্য উপদেষ্টার এমন বক্তব্যকে রাজনীতিবিরোধী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, সরকারকে পূর্ণাঙ্গ সহযোগিতা করেছে রাজনৈতিক দলগুলো। সংস্কার নয়, নির্বাচনকে প্রাধান্য দিচ্ছে বিএনপি, এ ধারনাকে ভুল উল্লেখ করেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে যুক্তরাজ্য সফর শেষে ঢাকায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে উপস্থিত সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি জানি না, আসলে উনি কী উদ্দেশ্যে, কেন এটা বলেছেন। কিন্তু ওনার এই বক্তব্য রাজনীতিবিরোধী বক্তব্য এবং আমি আশা করি না যে তাঁরা এ ধরনের বক্তব্য রাখবেন। কারণ, রাজনৈতিক দলগুলো সব সময়ই এই অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন করেছে। এবং এই সমর্থনের একটা উদ্দেশ্য আছে, সেটা হচ্ছে গণতন্ত্রকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা। সেটার জন্যই আমরা কাজ করছি ১৫ বছর ধরে। আমরা সংগ্রাম, লড়াই করেছি, এটা উনি কী উদ্দেশ্য, কেন বলেছেন, আমি জানি না।’
বিএনপি সংস্কারের চেয়ে নির্বাচনকে প্রাধান্য দিচ্ছে, এমন আলোচনার বিষয়ে তিনি তা নাকচ করে দিয়ে তিনি বলেন, ‘এ ধরনের ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। আমরা দুই বছর আগে সংস্কারের কথা বলেছি, ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছি। তারও আগে ২০১৬ সালে আমরা ভিশন ২০২৩ দিয়েছিলাম। এবং আমরা এখনো বলছি, ন্যূনতম সংস্কারগুলো করে নির্বাচন দিতে। এই জন্য যে বাংলাদেশে সব সমস্যাগুলো তৈরি হচ্ছে, এই সমস্যাগুলো নির্বাচিত সরকার ছাড়া সমাধান করা বেশ চ্যালেঞ্জিং।’
লন্ডন থেকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের (তারেক রহমান) কাছ থেকে কী বার্তা নিয়ে এসেছেন—এমন প্রশ্নের জবাবে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বার্তা হচ্ছে, আপনারা সবাই ধৈর্য ধরবেন। একটা বিশাল বিজয় সূচিত হয়েছে জনগণের। এই বিজয়কে ফলপ্রসূ করতে হলে অবশ্যই সবাইকে ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে এবং গণতন্ত্রের যেটা প্রথম পদক্ষেপ, ফটক—সেই ফটক নির্বাচনের জন্য সবাইকে প্রস্তুতি নিতে হবে।’
তারেক রহমান কবে নাগাদ দেশে ফিরবেন, জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘ওনার যখন সুযোগ হবে, অর্থাৎ মামলা-মোকদ্দমাগুলো শেষ হবে, তখন চলে আসবেন।
বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪
অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ করার চেষ্টা করছে রাজনৈতিক দলগুলো— তথ্য উপদেষ্টার এমন বক্তব্যকে রাজনীতিবিরোধী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, সরকারকে পূর্ণাঙ্গ সহযোগিতা করেছে রাজনৈতিক দলগুলো। সংস্কার নয়, নির্বাচনকে প্রাধান্য দিচ্ছে বিএনপি, এ ধারনাকে ভুল উল্লেখ করেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে যুক্তরাজ্য সফর শেষে ঢাকায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে উপস্থিত সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি জানি না, আসলে উনি কী উদ্দেশ্যে, কেন এটা বলেছেন। কিন্তু ওনার এই বক্তব্য রাজনীতিবিরোধী বক্তব্য এবং আমি আশা করি না যে তাঁরা এ ধরনের বক্তব্য রাখবেন। কারণ, রাজনৈতিক দলগুলো সব সময়ই এই অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন করেছে। এবং এই সমর্থনের একটা উদ্দেশ্য আছে, সেটা হচ্ছে গণতন্ত্রকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা। সেটার জন্যই আমরা কাজ করছি ১৫ বছর ধরে। আমরা সংগ্রাম, লড়াই করেছি, এটা উনি কী উদ্দেশ্য, কেন বলেছেন, আমি জানি না।’
বিএনপি সংস্কারের চেয়ে নির্বাচনকে প্রাধান্য দিচ্ছে, এমন আলোচনার বিষয়ে তিনি তা নাকচ করে দিয়ে তিনি বলেন, ‘এ ধরনের ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। আমরা দুই বছর আগে সংস্কারের কথা বলেছি, ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছি। তারও আগে ২০১৬ সালে আমরা ভিশন ২০২৩ দিয়েছিলাম। এবং আমরা এখনো বলছি, ন্যূনতম সংস্কারগুলো করে নির্বাচন দিতে। এই জন্য যে বাংলাদেশে সব সমস্যাগুলো তৈরি হচ্ছে, এই সমস্যাগুলো নির্বাচিত সরকার ছাড়া সমাধান করা বেশ চ্যালেঞ্জিং।’
লন্ডন থেকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের (তারেক রহমান) কাছ থেকে কী বার্তা নিয়ে এসেছেন—এমন প্রশ্নের জবাবে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বার্তা হচ্ছে, আপনারা সবাই ধৈর্য ধরবেন। একটা বিশাল বিজয় সূচিত হয়েছে জনগণের। এই বিজয়কে ফলপ্রসূ করতে হলে অবশ্যই সবাইকে ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে এবং গণতন্ত্রের যেটা প্রথম পদক্ষেপ, ফটক—সেই ফটক নির্বাচনের জন্য সবাইকে প্রস্তুতি নিতে হবে।’
তারেক রহমান কবে নাগাদ দেশে ফিরবেন, জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘ওনার যখন সুযোগ হবে, অর্থাৎ মামলা-মোকদ্দমাগুলো শেষ হবে, তখন চলে আসবেন।