সুনামগঞ্জ পৌর শহরে গত ৪ আগস্ট আন্দোলনরত ছাত্রজনতার ওপর হামলার মামলায় সুনামগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নাদের বখতসহ চার নেতাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
রোববার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে তারা দ্রুত বিচার আদালতে স্বেচ্ছায় হাজির হয়ে জামিন চাইলে তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান বিচারক নির্জন মিত্র।
এদিকে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর সময় এজলাস থেকে নেমেই ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ধরেন আসামিরা। তাদের সঙ্গে আদালত প্রাঙ্গণে থাকা অন্য নেতাকর্মীরাও স্লোগান দিতে থাকেন। তবে আদালত প্রাঙ্গণে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ার আগেই পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
কারাগারে পাঠানো অপর নেতারা হলেন- জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সাহারুল আলম আফজল, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শোয়েব আহমদ চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক জুবের আহমদ অপু ও ছাত্রলীগ কর্মী মছিবুর ইসলাম।
আসামি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম শেফু বলেন, ৪ আগস্টের যে হামলায় তাকে (নাদের) জড়ানো হয়েছে, এটি মোটেও সঠিক নয়। তিনি কোনোভাবেই এই মামলায় জড়িত নন। তিনি আদালতে উপস্থিত হয়ে জামিন চাইলে দ্রুত বিচার আদালতের বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়েছেন।
৪ আগস্ট সুনামগঞ্জ পৌর শহরের পুরাতন বাসস্ট্যান্ডে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠন এবং পুলিশের হামলায় গুলিবিদ্ধ জহুরের ভাই হাফিজ আহমেদ গত ২ সেপ্টেম্বর আদালতে ৯৯ জনের নামে মামলা করেন। এদের মধ্যে নাদের বখত ৬ নম্বর এবং জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শোয়েব আহমদ চৌধুরী ২৭ ও সাধারণ সম্পাদক জুবের আহমদ অপু ২৮ নম্বর আসামি। অন্য দুইজনও এই মামলার আসামি। এই মামলায় অজ্ঞাত আসামি ২০০ জন। এরইমধ্যে এই মামলার আসামি সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান ও সাবেক এমপি মুহিবুর রহমান মানিক কিছুদিন কারাভোগ করে জামিনে রয়েছেন।
রোববার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪
সুনামগঞ্জ পৌর শহরে গত ৪ আগস্ট আন্দোলনরত ছাত্রজনতার ওপর হামলার মামলায় সুনামগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নাদের বখতসহ চার নেতাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
রোববার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে তারা দ্রুত বিচার আদালতে স্বেচ্ছায় হাজির হয়ে জামিন চাইলে তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান বিচারক নির্জন মিত্র।
এদিকে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর সময় এজলাস থেকে নেমেই ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ধরেন আসামিরা। তাদের সঙ্গে আদালত প্রাঙ্গণে থাকা অন্য নেতাকর্মীরাও স্লোগান দিতে থাকেন। তবে আদালত প্রাঙ্গণে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ার আগেই পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
কারাগারে পাঠানো অপর নেতারা হলেন- জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সাহারুল আলম আফজল, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শোয়েব আহমদ চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক জুবের আহমদ অপু ও ছাত্রলীগ কর্মী মছিবুর ইসলাম।
আসামি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম শেফু বলেন, ৪ আগস্টের যে হামলায় তাকে (নাদের) জড়ানো হয়েছে, এটি মোটেও সঠিক নয়। তিনি কোনোভাবেই এই মামলায় জড়িত নন। তিনি আদালতে উপস্থিত হয়ে জামিন চাইলে দ্রুত বিচার আদালতের বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়েছেন।
৪ আগস্ট সুনামগঞ্জ পৌর শহরের পুরাতন বাসস্ট্যান্ডে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠন এবং পুলিশের হামলায় গুলিবিদ্ধ জহুরের ভাই হাফিজ আহমেদ গত ২ সেপ্টেম্বর আদালতে ৯৯ জনের নামে মামলা করেন। এদের মধ্যে নাদের বখত ৬ নম্বর এবং জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শোয়েব আহমদ চৌধুরী ২৭ ও সাধারণ সম্পাদক জুবের আহমদ অপু ২৮ নম্বর আসামি। অন্য দুইজনও এই মামলার আসামি। এই মামলায় অজ্ঞাত আসামি ২০০ জন। এরইমধ্যে এই মামলার আসামি সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান ও সাবেক এমপি মুহিবুর রহমান মানিক কিছুদিন কারাভোগ করে জামিনে রয়েছেন।