বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মন্তব্য করেছেন, সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি করানোর চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, "কয়েক দিন আগেও আমরা দেখেছি, সংস্কার এবং নির্বাচনকে মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে, ঠিক একইভাবে সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি করানোর চেষ্টা হচ্ছে। এর পেছনে নিশ্চয়ই কোনো ষড়যন্ত্র আছে।"
আজ সোমবার রাজধানীর লেডিস ক্লাবে আয়োজিত বিএনপির মিডিয়া সেল আয়োজিত ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এই মন্তব্য করেন। এই ইফতার মাহফিলে দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিক ও সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
নতুন ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সতর্ক থাকতে সবাইকে আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, "সাংবাদিকদের কাছে আমাদের আহ্বান থাকবে, রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশের মানুষের পাশে থাকতে আমাদের সহায়তা করবেন। আমরা দেখেছি, অতীতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।"
তিনি বলেন, "১৯৭১ সালে সার্বভৌমত্বের লড়াইয়ে এবং বিগত ১৬-১৭ বছরের গণতান্ত্রিক উত্তরণের লড়াইয়ে যাঁরা গুম-খুনের শিকার হয়েছেন, তাঁদের ত্যাগ যেন বৃথা না যায়, তা নিয়ে কাজ করি।" সাংবাদিকদের সতর্ক থাকতে এবং সূক্ষ্মভাবে বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, "সাংবাদিকেরা আমাদের পাশে থেকেছেন, ভবিষ্যতেও থাকবেন।"
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, "আবারও দেশ নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। আবারও বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে।"
তিনি জানান, বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে এবং সাংবাদিকদের এসব অপপ্রচার সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে।
অনুষ্ঠানে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব এবং মিডিয়া সেলের সদস্যসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানির সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ আলমগীর হোসেন।
সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মন্তব্য করেছেন, সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি করানোর চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, "কয়েক দিন আগেও আমরা দেখেছি, সংস্কার এবং নির্বাচনকে মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে, ঠিক একইভাবে সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি করানোর চেষ্টা হচ্ছে। এর পেছনে নিশ্চয়ই কোনো ষড়যন্ত্র আছে।"
আজ সোমবার রাজধানীর লেডিস ক্লাবে আয়োজিত বিএনপির মিডিয়া সেল আয়োজিত ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এই মন্তব্য করেন। এই ইফতার মাহফিলে দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিক ও সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
নতুন ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সতর্ক থাকতে সবাইকে আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, "সাংবাদিকদের কাছে আমাদের আহ্বান থাকবে, রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশের মানুষের পাশে থাকতে আমাদের সহায়তা করবেন। আমরা দেখেছি, অতীতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।"
তিনি বলেন, "১৯৭১ সালে সার্বভৌমত্বের লড়াইয়ে এবং বিগত ১৬-১৭ বছরের গণতান্ত্রিক উত্তরণের লড়াইয়ে যাঁরা গুম-খুনের শিকার হয়েছেন, তাঁদের ত্যাগ যেন বৃথা না যায়, তা নিয়ে কাজ করি।" সাংবাদিকদের সতর্ক থাকতে এবং সূক্ষ্মভাবে বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, "সাংবাদিকেরা আমাদের পাশে থেকেছেন, ভবিষ্যতেও থাকবেন।"
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, "আবারও দেশ নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। আবারও বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে।"
তিনি জানান, বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে এবং সাংবাদিকদের এসব অপপ্রচার সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে।
অনুষ্ঠানে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব এবং মিডিয়া সেলের সদস্যসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানির সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ আলমগীর হোসেন।