সব গণহত্যার বিচার ও প্রাসঙ্গিক রাজনৈতিক সংস্কারসহ সাত দফা দাবিতে ঢাকায় ‘জাতীয় সমাবেশ’ করেছে জামায়াতে ইসলামী। শনিবার (১৯ জুলাই) দুপুর ২টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কোরআন তিলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় সমাবেশের মূল আনুষ্ঠানিকতা।
এই প্রথমবারের মতো ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করছে জামায়াত। এতদিন দলটি বায়তুল মোকাররম মসজিদসংলগ্ন সড়ক বা পুরানা পল্টন এলাকায় তাদের কর্মসূচি সীমাবদ্ধ রেখেছিল।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। মঞ্চে আরও উপস্থিত আছেন নায়েবে আমির মুজিবুর রহমান, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মাছুম, কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক মতিউর রহমান আকন্দ, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুলসহ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা।
শিবিরের প্রকাশনা সম্পাদক সাদিক কায়েম ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি এস এম ফরহাদও মঞ্চে রয়েছেন। এছাড়া জুলাই অভ্যুত্থানে আহত কর্মী ও নিহতদের পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিও লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
সমাবেশে যোগ দিতে শুক্রবার রাত থেকেই দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে নেতাকর্মীরা বাস, পিকআপ ও ট্রেনে করে ঢাকায় আসতে শুরু করেন। জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, সিরাজগঞ্জ ও রাজশাহী থেকে ৪টি ট্রেন ভাড়া করা হয় নেতাকর্মীদের পরিবহনের জন্য। অনেকেই সোহরাওয়ার্দীর আশপাশে রাত যাপন করে সকালে সমাবেশে যোগ দেন।
শনিবার সকাল ১০টার দিকেই উদ্যানে ভিড় জমতে শুরু করে। সাইমুম শিল্পী গোষ্ঠীর পরিবেশনায় শুরু হয় সাংস্কৃতিক আয়োজন। বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা নেতাকর্মীরা মিছিল করে কণ্ঠে স্লোগান তুলে সমাবেশস্থলে প্রবেশ করেন। হাতে দলীয় পতাকা, মাথায় ব্যান্ড এবং দাঁড়িপাল্লা প্রতীক নিয়ে তারা অংশগ্রহণ করেন।
জামায়াতের সাত দফা দাবির মধ্যে রয়েছে:সব গণহত্যার বিচার, প্রয়োজনীয় মৌলিক সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন, জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদ ও আহতদের পরিবারে পূনর্বাসন, সংখ্যানুপাতিক(পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, প্রবাসীদের ভোট প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ এবং জাতীয় নির্বাচনের আগে সমতাভিত্তিক রাজনৈতিক পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) নিশ্চিত করা।
শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫
সব গণহত্যার বিচার ও প্রাসঙ্গিক রাজনৈতিক সংস্কারসহ সাত দফা দাবিতে ঢাকায় ‘জাতীয় সমাবেশ’ করেছে জামায়াতে ইসলামী। শনিবার (১৯ জুলাই) দুপুর ২টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কোরআন তিলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় সমাবেশের মূল আনুষ্ঠানিকতা।
এই প্রথমবারের মতো ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করছে জামায়াত। এতদিন দলটি বায়তুল মোকাররম মসজিদসংলগ্ন সড়ক বা পুরানা পল্টন এলাকায় তাদের কর্মসূচি সীমাবদ্ধ রেখেছিল।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। মঞ্চে আরও উপস্থিত আছেন নায়েবে আমির মুজিবুর রহমান, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মাছুম, কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক মতিউর রহমান আকন্দ, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুলসহ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা।
শিবিরের প্রকাশনা সম্পাদক সাদিক কায়েম ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি এস এম ফরহাদও মঞ্চে রয়েছেন। এছাড়া জুলাই অভ্যুত্থানে আহত কর্মী ও নিহতদের পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিও লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
সমাবেশে যোগ দিতে শুক্রবার রাত থেকেই দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে নেতাকর্মীরা বাস, পিকআপ ও ট্রেনে করে ঢাকায় আসতে শুরু করেন। জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, সিরাজগঞ্জ ও রাজশাহী থেকে ৪টি ট্রেন ভাড়া করা হয় নেতাকর্মীদের পরিবহনের জন্য। অনেকেই সোহরাওয়ার্দীর আশপাশে রাত যাপন করে সকালে সমাবেশে যোগ দেন।
শনিবার সকাল ১০টার দিকেই উদ্যানে ভিড় জমতে শুরু করে। সাইমুম শিল্পী গোষ্ঠীর পরিবেশনায় শুরু হয় সাংস্কৃতিক আয়োজন। বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা নেতাকর্মীরা মিছিল করে কণ্ঠে স্লোগান তুলে সমাবেশস্থলে প্রবেশ করেন। হাতে দলীয় পতাকা, মাথায় ব্যান্ড এবং দাঁড়িপাল্লা প্রতীক নিয়ে তারা অংশগ্রহণ করেন।
জামায়াতের সাত দফা দাবির মধ্যে রয়েছে:সব গণহত্যার বিচার, প্রয়োজনীয় মৌলিক সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন, জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদ ও আহতদের পরিবারে পূনর্বাসন, সংখ্যানুপাতিক(পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, প্রবাসীদের ভোট প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ এবং জাতীয় নির্বাচনের আগে সমতাভিত্তিক রাজনৈতিক পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) নিশ্চিত করা।