alt

রাজনীতি

গণতন্ত্র ধ্বংসের চেষ্টা চলছে, দ্রুত সংস্কার ও নির্বাচনের তাগিদ ফখরুলের

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫

একাত্তর ও গণতন্ত্রের প্রশ্নে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে জুলাই–আগস্ট গণ–অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ‘গণ–অভ্যুত্থানের প্রত্যাশা ও দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথ’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, “১৯৭১ আমাদের মূল কথা। স্বাধীনতার যুদ্ধ আমাদের মূল কথা, সেখানে কোনো ছাড় নেই। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায়ও কোনো ছাড় নেই। আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি এবং গণতন্ত্রই চাই।”

তিনি আরও বলেন, “যতই দিন যাচ্ছে পরিস্থিতি তত জটিল হচ্ছে। যারা গণতন্ত্রে, জনগণের অগ্রযাত্রায় এবং শোষণহীন সমাজে বিশ্বাস করে না, তারা আবার জোট বাঁধছে। যে ফ্যাসিস্ট শক্তিকে বিতাড়িত করা হয়েছিল তারা আবার সংগঠিত হয়ে ক্ষমতা ফিরে পেতে চক্রান্ত করছে।”

দেশে মবোক্রেসি, হত্যা ও ছিনতাই ভয়াবহভাবে বেড়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, “আমাদের সামনে যে সুযোগ এসেছে, সেটি হারালে বাংলাদেশ আরও বহু বছর পিছিয়ে যাবে। প্রতিবার অভ্যুত্থান হবে, মানুষ প্রাণ দেবে, আর আমরা দায়িত্বহীনতার কারণে সেই সুযোগ হারাব—এটা হতে দেওয়া যাবে না।”

মির্জা ফখরুল বলেন, “যত দেরি হচ্ছে, পরিস্থিতি তত ঘোলাটে হচ্ছে। যারা জনগণ ও গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ছিল, তারা আবার সংঘটিত হয়ে গণতন্ত্র নস্যাৎ করতে কাজ শুরু করেছে। সংস্কার, সনদ ও নির্বাচন—এই তিনটি বিষয়কে সামনে রেখে যত দ্রুত এগোনো যায়, দেশের জন্য তত ভালো। এর দায়ভার অন্তর্বর্তী সরকারের।”

আলোচনা সভায় গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, “ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা গণতন্ত্রের জন্য জরুরি। তা না হলে পতিত ফ্যাসিবাদের দোসর ও বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা পুরো প্রক্রিয়া ধ্বংস করে দিতে পারে। আমরা বিচার চাই, সংস্কার চাই এবং সংস্কার সম্পন্নের জন্য নির্বাচন চাই। নির্বাচন ছাড়া সংস্কার হবে না।”

রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম বলেন, “গণ–অভ্যুত্থানের পর আমরা যে ধরনের পরিবর্তন আশা করেছিলাম, তা হয়নি।”

এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, “গণ–অভ্যুত্থানের আন্দোলনে অংশ নেওয়া ৯০ ভাগ মানুষের নাম কেউ জানে না। রাজনৈতিক স্বার্থে অনেকে এ আন্দোলনের অবদানকে ছোট করে দেখাচ্ছে। শেখ হাসিনার পতন না হলে আমাদের অবস্থান কোথায় থাকত, তা ভাবা উচিত। পতন না হলে আবু সাঈদকে জঙ্গি হিসেবে উপস্থাপন করা হতো।”

গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, “প্রশাসনের চরিত্রের কোনো পরিবর্তন হয়নি। মুহাম্মদ ইউনূস ও উপদেষ্টাদের কাছে মানুষের যে প্রত্যাশা ছিল, তা পূরণ হয়নি। ১১ মাসের কাজের ওপর যদি মার্ক দিতে বলা হয়, আমি ১০–এর মধ্যে ৪ দেব।”

জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, “গণ–অভ্যুত্থানের প্রত্যাশা ছিল বিভেদের রাজনীতি না করা। কিন্তু সেটি এখনো চলছে। উচিত ছিল হিংসা ও বিভেদের রাজনীতি বাদ দিয়ে জনগণের জন্য নীতিনির্ভর নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত তৈরি করা। প্রত্যাশা ছিল এমন বিচারকাঠামো, যেখানে গুম–খুন হওয়া মানুষের বিচার হবে। সেটি এখনো দেখা যাচ্ছে না।” তিনি নির্বাচনের মাঠে নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।

সভায় সভাপতিত্ব করেন গণতন্ত্র মঞ্চের প্রধান সমন্বয়ক রফিকুল ইসলাম বাবলু। বক্তব্য দেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, ১২–দলীয় জোট প্রধান ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উল্লাহ কায়সার, জেএসডির সহসভাপতি তানিয়া রব, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের আহ্বায়ক নাঈম জাহাঙ্গীর, নারী মুক্তি কেন্দ্রের সভাপতি সীমা দত্ত প্রমুখ।

ছবি

যারা ভোট চান না, তাদের রাজনীতি করার কী দরকার, প্রশ্ন আমীর খসরুর

ছবি

নাসীরুদ্দীনের ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য: বিএনপির বিক্ষোভে কক্সবাজারে এনসিপির সমাবেশ পণ্ড

ছবি

সোনারগাঁয়ে এনসিপি’র নিরাপত্তার কারণে জনদূর্ভোগ, ওভারব্রিজ ব্যবহারে বাঁধা, মসজিদে সাঁটানো হয় নেতার ফেস্টুন

৩ আগস্টের মধ্যে ত্রুটি সংশোধনের নির্দেশ পেল জাতীয় নাগরিক পার্টি

ছবি

পিআর পদ্ধতি বিরোধীদের কক্সবাজারে ঠেকানোর হুঁশিয়ারি এনসিপির

ছবি

“নতুন বাংলাদেশ গড়তে স্বচ্ছ নির্বাচন দরকার” — সোহরাওয়ার্দীতে জামায়াতের সমাবেশে তাহের

ছবি

সোহরাওয়ার্দীতে জামায়াতের সমাবেশে সারজিস আলম: মুজিববাদীদের কোমর ভেঙে দিতে হবে

ছবি

প্রবাসীর প্রজেক্টে হামলা-লুটপাট, বিএনপি নেতা দুলালসহ ২৪ জনের নামে মামলা

ছবি

গোপালগঞ্জের ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব

ছবি

‘সুযোগ হারালে বাংলাদেশ বহু বছর পিছিয়ে পড়বে’

ছবি

সোহরাওয়ার্দীতে প্রথমবারের মতো জামায়াতের সমাবেশ

ছবি

জামায়াতের সমাবেশের আগেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসমুদ্র

ছবি

‘সংস্কার নয়, শাসকশ্রেণির উচ্ছেদ প্রয়োজন’—আলোচনা সভায় বদরুদ্দিন উমর

ছবি

‘ফ্যাসিবাদ থেকে মুক্তি পেতে নতুন গঠনতন্ত্র প্রণয়ন করতে হবে’—চট্টগ্রামে বক্তৃতা

ছবি

‘নারায়ণগঞ্জের মাফিয়া-পরিবারতন্ত্র ভাঙতে হবে’—পথসভায় এনসিপি

ছবি

বিএনপিকে নিশ্চিহ্নের পাঁয়তারা বন্ধের হুঁশিয়ারি আব্বাসের

ছবি

৩২ লাখ টাকায় চার জোড়া বিশেষ ট্রেন নিল জামায়াত, ‘নিয়ম লঙ্ঘন হয়নি’ বলছে রেলওয়ে

ছবি

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে প্রাণ গেল তিন শ্রমিকের

ছবি

চট্টগ্রামের অবনতিশীল আইনশৃঙ্খলা নিয়ে বিএনপির উদ্বেগ

ছবি

মুন্সীগঞ্জে এনসিপির পথসভায় সরকারের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান ঘোষণা

ছবি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা ছাড়া বিএনপির আর কোনো উদ্দেশ্য নেই: জাহিদ

ছবি

এরা ফাঁদ পাতছে, আমাদের উসকানি দিচ্ছে: মির্জা ফখরুল

ছবি

ধর্মের নামে আরেক ফ্যাসিস্ট কড়া নাড়লে জনগণ মেনে নেবে না: রিজভী

ছবি

গোপালগঞ্জের সহিংসতা নিয়ে সরকারের সমালোচনা, এনসিপির ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন : খসরু

ছবি

নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় বৈষম্যের অভিযোগ জেপিবির

ছবি

“মুজিববাদীদের গোপালগঞ্জে ঠাঁই হবে না” — হুঁশিয়ারি এনসিপি আহ্বায়কের

ছবি

গোপালগঞ্জের প্রতিটি ঘরে ঘরে জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের পতাকা উড়বে: নাহিদ

ছবি

গোপালগঞ্জে যাওয়া কতটা যুক্তিসঙ্গত, এনসিপিকে প্রশ্ন ছাত্রদল নেতার

ছবি

হামলাকারীদের গ্রেপ্তারে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম, বৃহস্পতিবার বিক্ষোভের ডাক

ছবি

সাঁজোয়া যানে করে গোপালগঞ্জ ছাড়লেন এনসিপি নেতারা, রাতে খুলনায় সংবাদ সম্মেলন

ছবি

‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ ও সাঁড়াশি অভিযানের দাবি বৈষম্যবিরোধীদের, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

ছবি

শাহবাগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অবস্থান, গোপালগঞ্জে রণক্ষেত্র

ছবি

সমাবেশ থেকে ফেরার পথে হামলায় আহত এনসিপি নেতারা পুলিশের নিরাপত্তায় আশ্রয়ে

ছবি

সারজিস আলমের আহ্বান: “গোপালগঞ্জে ছুটে আসুন, আজকেই শেষ দিন”

ছবি

‘অরাজকতা সৃষ্টির অপতৎপরতা চলছে’ — গোপালগঞ্জের ঘটনায় ফখরুলের প্রতিক্রিয়া

ছবি

আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের হামলার পর সারাদেশে অবরোধ কর্মসূচি ডেকেছে ছাত্র আন্দোলন

tab

রাজনীতি

গণতন্ত্র ধ্বংসের চেষ্টা চলছে, দ্রুত সংস্কার ও নির্বাচনের তাগিদ ফখরুলের

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫

একাত্তর ও গণতন্ত্রের প্রশ্নে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে জুলাই–আগস্ট গণ–অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ‘গণ–অভ্যুত্থানের প্রত্যাশা ও দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথ’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, “১৯৭১ আমাদের মূল কথা। স্বাধীনতার যুদ্ধ আমাদের মূল কথা, সেখানে কোনো ছাড় নেই। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায়ও কোনো ছাড় নেই। আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি এবং গণতন্ত্রই চাই।”

তিনি আরও বলেন, “যতই দিন যাচ্ছে পরিস্থিতি তত জটিল হচ্ছে। যারা গণতন্ত্রে, জনগণের অগ্রযাত্রায় এবং শোষণহীন সমাজে বিশ্বাস করে না, তারা আবার জোট বাঁধছে। যে ফ্যাসিস্ট শক্তিকে বিতাড়িত করা হয়েছিল তারা আবার সংগঠিত হয়ে ক্ষমতা ফিরে পেতে চক্রান্ত করছে।”

দেশে মবোক্রেসি, হত্যা ও ছিনতাই ভয়াবহভাবে বেড়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, “আমাদের সামনে যে সুযোগ এসেছে, সেটি হারালে বাংলাদেশ আরও বহু বছর পিছিয়ে যাবে। প্রতিবার অভ্যুত্থান হবে, মানুষ প্রাণ দেবে, আর আমরা দায়িত্বহীনতার কারণে সেই সুযোগ হারাব—এটা হতে দেওয়া যাবে না।”

মির্জা ফখরুল বলেন, “যত দেরি হচ্ছে, পরিস্থিতি তত ঘোলাটে হচ্ছে। যারা জনগণ ও গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ছিল, তারা আবার সংঘটিত হয়ে গণতন্ত্র নস্যাৎ করতে কাজ শুরু করেছে। সংস্কার, সনদ ও নির্বাচন—এই তিনটি বিষয়কে সামনে রেখে যত দ্রুত এগোনো যায়, দেশের জন্য তত ভালো। এর দায়ভার অন্তর্বর্তী সরকারের।”

আলোচনা সভায় গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, “ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা গণতন্ত্রের জন্য জরুরি। তা না হলে পতিত ফ্যাসিবাদের দোসর ও বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা পুরো প্রক্রিয়া ধ্বংস করে দিতে পারে। আমরা বিচার চাই, সংস্কার চাই এবং সংস্কার সম্পন্নের জন্য নির্বাচন চাই। নির্বাচন ছাড়া সংস্কার হবে না।”

রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম বলেন, “গণ–অভ্যুত্থানের পর আমরা যে ধরনের পরিবর্তন আশা করেছিলাম, তা হয়নি।”

এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, “গণ–অভ্যুত্থানের আন্দোলনে অংশ নেওয়া ৯০ ভাগ মানুষের নাম কেউ জানে না। রাজনৈতিক স্বার্থে অনেকে এ আন্দোলনের অবদানকে ছোট করে দেখাচ্ছে। শেখ হাসিনার পতন না হলে আমাদের অবস্থান কোথায় থাকত, তা ভাবা উচিত। পতন না হলে আবু সাঈদকে জঙ্গি হিসেবে উপস্থাপন করা হতো।”

গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, “প্রশাসনের চরিত্রের কোনো পরিবর্তন হয়নি। মুহাম্মদ ইউনূস ও উপদেষ্টাদের কাছে মানুষের যে প্রত্যাশা ছিল, তা পূরণ হয়নি। ১১ মাসের কাজের ওপর যদি মার্ক দিতে বলা হয়, আমি ১০–এর মধ্যে ৪ দেব।”

জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, “গণ–অভ্যুত্থানের প্রত্যাশা ছিল বিভেদের রাজনীতি না করা। কিন্তু সেটি এখনো চলছে। উচিত ছিল হিংসা ও বিভেদের রাজনীতি বাদ দিয়ে জনগণের জন্য নীতিনির্ভর নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত তৈরি করা। প্রত্যাশা ছিল এমন বিচারকাঠামো, যেখানে গুম–খুন হওয়া মানুষের বিচার হবে। সেটি এখনো দেখা যাচ্ছে না।” তিনি নির্বাচনের মাঠে নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।

সভায় সভাপতিত্ব করেন গণতন্ত্র মঞ্চের প্রধান সমন্বয়ক রফিকুল ইসলাম বাবলু। বক্তব্য দেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, ১২–দলীয় জোট প্রধান ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উল্লাহ কায়সার, জেএসডির সহসভাপতি তানিয়া রব, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের আহ্বায়ক নাঈম জাহাঙ্গীর, নারী মুক্তি কেন্দ্রের সভাপতি সীমা দত্ত প্রমুখ।

back to top