পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে করা ছয়টি মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত হয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা এসব মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের ছয় সদস্যসহ মোট ২৩ জনকে আসামি করা হয়েছে।
বিচারের জন্য প্রস্তুত হওয়ায় রোববার এসব মামলা বিশেষ জজ আদালতে বদলির আদেশ দেন ঢাকার মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন গালিব।
দুদকের সহকারী পরিচালক (প্রসিকিউশন সার্বিক) আমিনুল ইসলাম বলেন, আসামিরা পলাতক রয়েছেন। তাদের আদালতে হাজির করার জন্য গেজেট প্রকাশ হওয়ার কথা প্রতিবেদনে এসেছে। এরপর মামলাগুলো বিচারের জন্য প্রস্তুত হওয়ায় বিচারক সেগুলো বিচারিক আদালতে বদলির আদেশ দেন।
এসব মামলায় শেখ হাসিনার সঙ্গে পরিবারের যেসব সদস্য আসামি হয়েছেন তারা হলেন— ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ (পুতুল), বোন শেখ রেহানা, শেখ রেহানার মেয়ে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক, ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক এবং আরেক মেয়ে আজমিনা সিদ্দিক।
বাকি ১৬ আসামির মধ্যে আছেন— জাতীয় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব শহীদ উল্লা খন্দকার, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) কাজী ওয়াছি উদ্দিন, প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সরকার, সিনিয়র সহকারী সচিব পূরবী গোলদার, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান আনিছুর রহমান মিঞা, সাবেক সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, সদস্য (প্রশাসন ও অর্থ) কবির আল আসাদ, সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) তন্ময় দাস, সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) নুরুল ইসলাম, সাবেক সদস্য (পরিকল্পনা) মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, সাবেক সদস্য সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-২) শেখ শাহিনুল ইসলাম, উপপরিচালক হাফিজুর রহমান, হাবিবুর রহমান, সাবেক প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ এবং প্রধানমন্ত্রীর সাবেক একান্ত সচিব সালাউদ্দিন।
গত জানুয়ারিতে করা এসব মামলায় দুদক অভিযোগ করেছে, সরকারের সর্বোচ্চ পদে থাকাকালে শেখ হাসিনা ও তার পরিবার ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। অভিযোগপত্রে বলা হয়, অযোগ্য হয়েও তাদের ছয়টি প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
রোববার, ২০ জুলাই ২০২৫
পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে করা ছয়টি মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত হয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা এসব মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের ছয় সদস্যসহ মোট ২৩ জনকে আসামি করা হয়েছে।
বিচারের জন্য প্রস্তুত হওয়ায় রোববার এসব মামলা বিশেষ জজ আদালতে বদলির আদেশ দেন ঢাকার মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন গালিব।
দুদকের সহকারী পরিচালক (প্রসিকিউশন সার্বিক) আমিনুল ইসলাম বলেন, আসামিরা পলাতক রয়েছেন। তাদের আদালতে হাজির করার জন্য গেজেট প্রকাশ হওয়ার কথা প্রতিবেদনে এসেছে। এরপর মামলাগুলো বিচারের জন্য প্রস্তুত হওয়ায় বিচারক সেগুলো বিচারিক আদালতে বদলির আদেশ দেন।
এসব মামলায় শেখ হাসিনার সঙ্গে পরিবারের যেসব সদস্য আসামি হয়েছেন তারা হলেন— ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ (পুতুল), বোন শেখ রেহানা, শেখ রেহানার মেয়ে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক, ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক এবং আরেক মেয়ে আজমিনা সিদ্দিক।
বাকি ১৬ আসামির মধ্যে আছেন— জাতীয় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব শহীদ উল্লা খন্দকার, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) কাজী ওয়াছি উদ্দিন, প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সরকার, সিনিয়র সহকারী সচিব পূরবী গোলদার, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান আনিছুর রহমান মিঞা, সাবেক সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, সদস্য (প্রশাসন ও অর্থ) কবির আল আসাদ, সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) তন্ময় দাস, সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) নুরুল ইসলাম, সাবেক সদস্য (পরিকল্পনা) মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, সাবেক সদস্য সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-২) শেখ শাহিনুল ইসলাম, উপপরিচালক হাফিজুর রহমান, হাবিবুর রহমান, সাবেক প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ এবং প্রধানমন্ত্রীর সাবেক একান্ত সচিব সালাউদ্দিন।
গত জানুয়ারিতে করা এসব মামলায় দুদক অভিযোগ করেছে, সরকারের সর্বোচ্চ পদে থাকাকালে শেখ হাসিনা ও তার পরিবার ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। অভিযোগপত্রে বলা হয়, অযোগ্য হয়েও তাদের ছয়টি প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।