তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগের বিষয়ে কমিশনের সংশোধিত প্রস্তাবের অধিকাংশ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রিয়াজ। তবে ওই সংশোধিত প্রস্তাবের বিস্তারিত তিনি বিফ্রিংয়ে প্রকাশ করেননি।
রোববার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপে পঞ্চদশ দিনের আলোচনায় বসে ঐকমত্য কমিশন। দিনশেষে বিফ্রিংয়ে আলী রিয়াজ জানান, দলগুলোর প্রতিনিধিরা প্রস্তাবটি এখন দলীয়ভাবে আলোচনা করে সোমবার তাদের চূড়ান্ত মতামত জানাবেন। এরপর মঙ্গলবার কমিশন তার অবস্থান জানাবে।
তিনি বলেন, নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা ও প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগের বিষয়ে একটি সংশোধিত প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয়েছে। এ প্রস্তাবের অধিকাংশ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছে।
আলী রিয়াজ জানান, “সংসদ বহাল রেখে নির্বাচন করার ব্যবস্থাটি বাতিল করে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে যে ব্যবস্থা চালু হয়েছিল, আমরা সেখানে ফিরে যাওয়ার ব্যাপারে একমত হয়েছি। সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদের তিনটি উপ-অনুচ্ছেদ সংশোধন করতে হবে এবং সংশোধিত ভাষ্য হবে ত্রয়োদশ সংশোধনীর বিধান অনুযায়ী।”
তিনি বলেন, “আজকের আলোচনায় প্রধানত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এ বিষয়ে চারটি রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে প্রস্তাব এসেছিল—বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, বিএনপি, এনসিপি ও জামায়াতে ইসলামী।”
এই চার দলের প্রস্তাবের ভিত্তিতে সকালে কমিশনের পক্ষ থেকে সংশোধিত প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয়। আলী রিয়াজ বলেন, “অধিকাংশ দল মনে করেছে, এই প্রস্তাবের মধ্যে গত কয়েকদিনের আলোচনা ও তাদের দেওয়া প্রস্তাবগুলো সমন্বিত হয়েছে। একটি লিখিত খসড়া দলগুলোর কাছে দেওয়া হয়েছে। তারা দলীয়ভাবে আলোচনা করে সোমবার মতামত জানাবে। এরপর মঙ্গলবার কমিশন তার অবস্থান জানাবে।”
তিনি আশা প্রকাশ করেন, জুলাই মাসের মধ্যেই একটি জাতীয় সনদ প্রণয়ন সম্ভব হবে।
সংসদে উচ্চকক্ষ প্রতিষ্ঠার বিষয়ে আলী রিয়াজ বলেন, “এ নিয়ে কোনো ভিন্নমত নেই। তবে পদ্ধতি নিয়ে দুটি মত আছে। রাজনৈতিক দলগুলো কমিশনের কাছে দায়িত্ব দিয়েছে। কমিশন ইতিমধ্যেই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছে।”
রোববার, ২০ জুলাই ২০২৫
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগের বিষয়ে কমিশনের সংশোধিত প্রস্তাবের অধিকাংশ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রিয়াজ। তবে ওই সংশোধিত প্রস্তাবের বিস্তারিত তিনি বিফ্রিংয়ে প্রকাশ করেননি।
রোববার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপে পঞ্চদশ দিনের আলোচনায় বসে ঐকমত্য কমিশন। দিনশেষে বিফ্রিংয়ে আলী রিয়াজ জানান, দলগুলোর প্রতিনিধিরা প্রস্তাবটি এখন দলীয়ভাবে আলোচনা করে সোমবার তাদের চূড়ান্ত মতামত জানাবেন। এরপর মঙ্গলবার কমিশন তার অবস্থান জানাবে।
তিনি বলেন, নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা ও প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগের বিষয়ে একটি সংশোধিত প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয়েছে। এ প্রস্তাবের অধিকাংশ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছে।
আলী রিয়াজ জানান, “সংসদ বহাল রেখে নির্বাচন করার ব্যবস্থাটি বাতিল করে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে যে ব্যবস্থা চালু হয়েছিল, আমরা সেখানে ফিরে যাওয়ার ব্যাপারে একমত হয়েছি। সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদের তিনটি উপ-অনুচ্ছেদ সংশোধন করতে হবে এবং সংশোধিত ভাষ্য হবে ত্রয়োদশ সংশোধনীর বিধান অনুযায়ী।”
তিনি বলেন, “আজকের আলোচনায় প্রধানত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এ বিষয়ে চারটি রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে প্রস্তাব এসেছিল—বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, বিএনপি, এনসিপি ও জামায়াতে ইসলামী।”
এই চার দলের প্রস্তাবের ভিত্তিতে সকালে কমিশনের পক্ষ থেকে সংশোধিত প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয়। আলী রিয়াজ বলেন, “অধিকাংশ দল মনে করেছে, এই প্রস্তাবের মধ্যে গত কয়েকদিনের আলোচনা ও তাদের দেওয়া প্রস্তাবগুলো সমন্বিত হয়েছে। একটি লিখিত খসড়া দলগুলোর কাছে দেওয়া হয়েছে। তারা দলীয়ভাবে আলোচনা করে সোমবার মতামত জানাবে। এরপর মঙ্গলবার কমিশন তার অবস্থান জানাবে।”
তিনি আশা প্রকাশ করেন, জুলাই মাসের মধ্যেই একটি জাতীয় সনদ প্রণয়ন সম্ভব হবে।
সংসদে উচ্চকক্ষ প্রতিষ্ঠার বিষয়ে আলী রিয়াজ বলেন, “এ নিয়ে কোনো ভিন্নমত নেই। তবে পদ্ধতি নিয়ে দুটি মত আছে। রাজনৈতিক দলগুলো কমিশনের কাছে দায়িত্ব দিয়েছে। কমিশন ইতিমধ্যেই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছে।”