ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ঝিনাইদহ-১ (শৈলকুপা) আসন থেকে নির্বাচন করতে চান অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। বুধবার,(০৫ নভেম্বর ২০২৫) তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি শেষে নিজের দপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ক্ষেত্রে বিএনপির মনোনয়ন পাবেন বলেও আশাবাদী তিনি।
নিজ জন্মভিটা শৈলকুপা থেকেই বিএনপির নমিনেশন চেয়েছেন বলে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে জানান অ্যাটর্নি জেনারেল আসাদুজ্জামান। তিনি বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক এবং দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামান।
আসাদুজ্জামান বুধবার সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনও, আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে যেয়ে আমি ভোট করবো। যখন সময় আসবে, তখন (পদত্যাগ) করবো।’
এর আগে গত সোমবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে ২৩৭ আসনে দলীয় প্রার্থীদের নাম পড়ে শোনান মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। যদিও সেই তালিকায় ঝিনাইদহ-১ আসনে কোনো প্রার্থী দেয়া হয়নি। সেখানে বিএনপি’র মনোনয়ন পাচ্ছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে হাস্যোজ্জ্বল আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমি আশাবাদী।’
শৈলকুপার বারইপাড়া গ্রামের ছেলে আসাদুজ্জামানের জন্ম ১৯৭১ সালের জানুয়ারি মাসে। তিনি ১৯৮৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন; সেখান থেকেই এলএলবি ও এলএলএম সম্পন্ন করেন। আসাদুজ্জামান ১৯৯৫ সালে বার কাউন্সিলে তালিকাভুক্ত হন, পরের বছর হাইকোর্ট বিভাগে আইনজীবী হিসেবে কাজ করার সুযোগ পান। বিশিষ্ট আইনজীবী সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের জুনিয়র ছিলেন আসাদুজ্জামান। তিনি ২০০৫ সালে আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫
ঝিনাইদহ-১ (শৈলকুপা) আসন থেকে নির্বাচন করতে চান অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। বুধবার,(০৫ নভেম্বর ২০২৫) তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি শেষে নিজের দপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ক্ষেত্রে বিএনপির মনোনয়ন পাবেন বলেও আশাবাদী তিনি।
নিজ জন্মভিটা শৈলকুপা থেকেই বিএনপির নমিনেশন চেয়েছেন বলে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে জানান অ্যাটর্নি জেনারেল আসাদুজ্জামান। তিনি বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক এবং দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামান।
আসাদুজ্জামান বুধবার সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনও, আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে যেয়ে আমি ভোট করবো। যখন সময় আসবে, তখন (পদত্যাগ) করবো।’
এর আগে গত সোমবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে ২৩৭ আসনে দলীয় প্রার্থীদের নাম পড়ে শোনান মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। যদিও সেই তালিকায় ঝিনাইদহ-১ আসনে কোনো প্রার্থী দেয়া হয়নি। সেখানে বিএনপি’র মনোনয়ন পাচ্ছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে হাস্যোজ্জ্বল আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমি আশাবাদী।’
শৈলকুপার বারইপাড়া গ্রামের ছেলে আসাদুজ্জামানের জন্ম ১৯৭১ সালের জানুয়ারি মাসে। তিনি ১৯৮৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন; সেখান থেকেই এলএলবি ও এলএলএম সম্পন্ন করেন। আসাদুজ্জামান ১৯৯৫ সালে বার কাউন্সিলে তালিকাভুক্ত হন, পরের বছর হাইকোর্ট বিভাগে আইনজীবী হিসেবে কাজ করার সুযোগ পান। বিশিষ্ট আইনজীবী সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের জুনিয়র ছিলেন আসাদুজ্জামান। তিনি ২০০৫ সালে আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।