নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের কোনো নেতাকর্মী যেন আসন্ন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও অংশ নিতে না পারে এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) যথাযথ পদক্ষেপ চেয়েছে গণঅধিকার পরিষদ। এছাড়া, ‘আওয়ামী লীগের দোসর’ জাতীয় পার্টি (জাপা) এবং আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় ১৪ দলের শরিকদের ইসির কোনো সংলাপে না ডাকার অনুরোধ জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে (সিইসি) স্মারকলিপি দিয়েছে গণঅধিকার পরিষদ।
বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫ ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সিইসিকে স্মারকলিপি দেয়ার পর দলটির সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান ও জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুনসহ নেতারা সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, ‘গণহত্যার বিচার শেষ হওয়ার আগে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ ও কোনো ধরনের নির্বাচনী কার্যক্রমে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের অংশগ্রহণ করার সুযোগ নেই বরং আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করার সুযোগ পেলে নির্বাচন কমিশনের হাত ধরেই আওয়ামী লীগ পুনর্বাসিত হবে এবং পালিয়ে থাকা আওয়ামী সন্ত্রাসীরা নির্বাচনী প্রচারণার নামে রাজপথে সক্রিয় হয়ে অরাজকতা সৃষ্টি করার সুযোগ পাবে।’
এতে আরও বলা হয়, ‘বিগত ১৬ বছরে আওয়ামী লীগের নেতারা লুটপাট করে অর্থ উপার্জন করেছেন; তাদের অবৈধ টাকার কোনো অভাব নেই। সুতরাং পদ-পদবিতে থাকা আওয়ামী লীগের নেতারা স্বতন্ত্রভাবেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেলে অর্থের ছড়াছড়ি ও পেশিশক্তির মাধ্যমে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হতে পারেন।’
এ ক্ষেত্রে নির্বাচনকে অবাধ ও সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে (কার্যক্রম) নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কোনো নেতাকর্মী যাতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সুযোগ না পান, এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়ার মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনের অবস্থান স্পষ্ট করার অনুরোধ জানায় গণঅধিকার পরিষদ।
দলটির পক্ষ থেকে স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়, ‘আওয়ামী লীগের দোসর জাতীয় পার্টি, ১৪ দলসহ যারা ২০২৪ সালের ডামি নির্বাচনে অংশ নিয়ে শেখ হাসিনার অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের বৈধতা দিয়ে দেশকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিয়েছে, তাদের নির্বাচন কমিশন কর্তৃক কোনো সংলাপে না ডাকার অনুরোধ করছি। জাতীয় ঐক্যমত কমিশন যে দলগুলোকে নিয়ে আলোচনা করেছে, শুধু সেই দলগুলোকে নিয়ে নির্বাচন কমিশনেরও সংলাপ করার আহ্বান করছি।’
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫
নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের কোনো নেতাকর্মী যেন আসন্ন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও অংশ নিতে না পারে এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) যথাযথ পদক্ষেপ চেয়েছে গণঅধিকার পরিষদ। এছাড়া, ‘আওয়ামী লীগের দোসর’ জাতীয় পার্টি (জাপা) এবং আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় ১৪ দলের শরিকদের ইসির কোনো সংলাপে না ডাকার অনুরোধ জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে (সিইসি) স্মারকলিপি দিয়েছে গণঅধিকার পরিষদ।
বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫ ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সিইসিকে স্মারকলিপি দেয়ার পর দলটির সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান ও জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুনসহ নেতারা সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, ‘গণহত্যার বিচার শেষ হওয়ার আগে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ ও কোনো ধরনের নির্বাচনী কার্যক্রমে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের অংশগ্রহণ করার সুযোগ নেই বরং আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করার সুযোগ পেলে নির্বাচন কমিশনের হাত ধরেই আওয়ামী লীগ পুনর্বাসিত হবে এবং পালিয়ে থাকা আওয়ামী সন্ত্রাসীরা নির্বাচনী প্রচারণার নামে রাজপথে সক্রিয় হয়ে অরাজকতা সৃষ্টি করার সুযোগ পাবে।’
এতে আরও বলা হয়, ‘বিগত ১৬ বছরে আওয়ামী লীগের নেতারা লুটপাট করে অর্থ উপার্জন করেছেন; তাদের অবৈধ টাকার কোনো অভাব নেই। সুতরাং পদ-পদবিতে থাকা আওয়ামী লীগের নেতারা স্বতন্ত্রভাবেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেলে অর্থের ছড়াছড়ি ও পেশিশক্তির মাধ্যমে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হতে পারেন।’
এ ক্ষেত্রে নির্বাচনকে অবাধ ও সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে (কার্যক্রম) নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কোনো নেতাকর্মী যাতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সুযোগ না পান, এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়ার মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনের অবস্থান স্পষ্ট করার অনুরোধ জানায় গণঅধিকার পরিষদ।
দলটির পক্ষ থেকে স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়, ‘আওয়ামী লীগের দোসর জাতীয় পার্টি, ১৪ দলসহ যারা ২০২৪ সালের ডামি নির্বাচনে অংশ নিয়ে শেখ হাসিনার অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের বৈধতা দিয়ে দেশকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিয়েছে, তাদের নির্বাচন কমিশন কর্তৃক কোনো সংলাপে না ডাকার অনুরোধ করছি। জাতীয় ঐক্যমত কমিশন যে দলগুলোকে নিয়ে আলোচনা করেছে, শুধু সেই দলগুলোকে নিয়ে নির্বাচন কমিশনেরও সংলাপ করার আহ্বান করছি।’