বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবিতে আগামী ২০ ডিসেম্বর থেকে জেলা পর্যায়ে সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। এসব কর্মসূচিতে বিএনপির কেন্দ্রীয় শীর্ষনেতারা অংশ নেবেন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে। গত সোমবার রাতে অনুষ্ঠিত স্থায়ী কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।
বৈঠকে বেগম খালেদা জিয়ার সর্বশেষ শারীরিক অবস্থার বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশে মহাসচিব সভাকে অবহিত করেন। সভায় বেগম খালেদা জিয়ার আশু রোগ মুক্তির জন্য মোনাজাত করা হয়। এছাড়া শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে কর্মসূচি প্রণয়ন করা হয়, যা মঙ্গলবার সকালে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন।
স্থায়ী কমিটির সভায় আগামী ১০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস পালনের জন্য স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের মানবাধিকার বিষয়ক কমিটিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
স্থায়ী কমিটির ভার্চুয়াল বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু।
মঙ্গলবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২১
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবিতে আগামী ২০ ডিসেম্বর থেকে জেলা পর্যায়ে সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। এসব কর্মসূচিতে বিএনপির কেন্দ্রীয় শীর্ষনেতারা অংশ নেবেন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে। গত সোমবার রাতে অনুষ্ঠিত স্থায়ী কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।
বৈঠকে বেগম খালেদা জিয়ার সর্বশেষ শারীরিক অবস্থার বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশে মহাসচিব সভাকে অবহিত করেন। সভায় বেগম খালেদা জিয়ার আশু রোগ মুক্তির জন্য মোনাজাত করা হয়। এছাড়া শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে কর্মসূচি প্রণয়ন করা হয়, যা মঙ্গলবার সকালে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন।
স্থায়ী কমিটির সভায় আগামী ১০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস পালনের জন্য স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের মানবাধিকার বিষয়ক কমিটিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
স্থায়ী কমিটির ভার্চুয়াল বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু।