চাঁদপুর শহরে জরুরী কাজে এসেছিলেন হাইমচরের দূর্গাপুর দক্ষিণ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক,সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি, হাইমচর উপজেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সদস্য সচিব ফখরুদ্দিন আলী আহমেদ। তখন তার ওপর একদল দুষ্কৃতি প্রকাশ্যে হামলা চালিয়ে তাকে গুরুতর আহত করে। পরে স্থানীয় সচেতনমহলের সহযোগিতায় তাকে মুমুর্ষ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
গেলো ৩০ এপ্রিল বিকালে শহরের জোড়পুকুর পাড়ে ঘটানো হয় এই ঘটনা। পরে নিরাপত্তার অভাববোধ করায় চিকিৎসকদের পরামর্শে ফখরুদ্দিন আলী আহমেদকে দ্রুত সদর হাসপাতাল থেকে হাইমচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। এর পর দিন দুপুরে আলগী এলাকায় এই হামলাকারীদের দ্রুত শাস্তির দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা করা হয়। এতে অংশ নেন হাইমচর উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহ আলম পাটোয়ারী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মতিউর রহমান বেপারী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোঃ খালেক আখন, মফিজ আখন প্রমূখ।
এদিকে ঘটনা প্রসঙ্গে আহত আওয়ামীলীগ নেতা ফখরুদ্দিন আলী আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিনিধি হয়ে চাঁদপুরের ডিসি ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে মামলা করায় আমি ফেসবুকে অভিনন্দন জানিয়েছি। আর এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে একদল দুষ্কৃতি আমার ওপর হামলা চালিয়ে আমাকে প্রাণে মেরে ফেলার চেষ্টা করেছিলো। আমি হামলাকারীদেরকে চিহ্নিত করতে পেরেছি এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
আর এর পরই আওয়ামীলীগ নেতার ওপর প্রকাশ্যে নগ্ন হামলার প্রতিবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ।
এক লিখিত বিবৃতিতে চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছির উদ্দিন আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু নঈম পাটোয়ারী দুলাল বলেন, মেঘনা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধ করতে এবং চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যায়ের জমি অধিগ্রহণ বিতর্ক, হাইমচরে সরকারি সম্পত্তি নিজ নামে রেজিস্ট্রেশন করার বিষয় নিয়ে সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে জেলা প্রশাসক যাদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছেন তারা আদালতে মামলার জবাব দিবে। সরকার যাদের অপকর্মের বিরুদ্ধে মামলা করেছে তারা আইনীভাবে মোকাবেলা না করে নিবেদিত আওয়ামী লীগ নেতার উপর হামলা করে আবারও প্রমাণ করলো তাদের অন্যায় অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলে হামলার স্বীকার হতে হবে। আর তাতেই দলের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত একজন নিবেদিত আওয়ামী লীগ নেতার উপর নগ্ন হামলা করা হয়েছে। যা জেলা আওয়ামী লীগ কোনভাবেই মেনে নেবে না।
বুধবার, ০৪ মে ২০২২
চাঁদপুর শহরে জরুরী কাজে এসেছিলেন হাইমচরের দূর্গাপুর দক্ষিণ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক,সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি, হাইমচর উপজেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সদস্য সচিব ফখরুদ্দিন আলী আহমেদ। তখন তার ওপর একদল দুষ্কৃতি প্রকাশ্যে হামলা চালিয়ে তাকে গুরুতর আহত করে। পরে স্থানীয় সচেতনমহলের সহযোগিতায় তাকে মুমুর্ষ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
গেলো ৩০ এপ্রিল বিকালে শহরের জোড়পুকুর পাড়ে ঘটানো হয় এই ঘটনা। পরে নিরাপত্তার অভাববোধ করায় চিকিৎসকদের পরামর্শে ফখরুদ্দিন আলী আহমেদকে দ্রুত সদর হাসপাতাল থেকে হাইমচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। এর পর দিন দুপুরে আলগী এলাকায় এই হামলাকারীদের দ্রুত শাস্তির দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা করা হয়। এতে অংশ নেন হাইমচর উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহ আলম পাটোয়ারী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মতিউর রহমান বেপারী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোঃ খালেক আখন, মফিজ আখন প্রমূখ।
এদিকে ঘটনা প্রসঙ্গে আহত আওয়ামীলীগ নেতা ফখরুদ্দিন আলী আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিনিধি হয়ে চাঁদপুরের ডিসি ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে মামলা করায় আমি ফেসবুকে অভিনন্দন জানিয়েছি। আর এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে একদল দুষ্কৃতি আমার ওপর হামলা চালিয়ে আমাকে প্রাণে মেরে ফেলার চেষ্টা করেছিলো। আমি হামলাকারীদেরকে চিহ্নিত করতে পেরেছি এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
আর এর পরই আওয়ামীলীগ নেতার ওপর প্রকাশ্যে নগ্ন হামলার প্রতিবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ।
এক লিখিত বিবৃতিতে চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছির উদ্দিন আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু নঈম পাটোয়ারী দুলাল বলেন, মেঘনা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধ করতে এবং চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যায়ের জমি অধিগ্রহণ বিতর্ক, হাইমচরে সরকারি সম্পত্তি নিজ নামে রেজিস্ট্রেশন করার বিষয় নিয়ে সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে জেলা প্রশাসক যাদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছেন তারা আদালতে মামলার জবাব দিবে। সরকার যাদের অপকর্মের বিরুদ্ধে মামলা করেছে তারা আইনীভাবে মোকাবেলা না করে নিবেদিত আওয়ামী লীগ নেতার উপর হামলা করে আবারও প্রমাণ করলো তাদের অন্যায় অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলে হামলার স্বীকার হতে হবে। আর তাতেই দলের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত একজন নিবেদিত আওয়ামী লীগ নেতার উপর নগ্ন হামলা করা হয়েছে। যা জেলা আওয়ামী লীগ কোনভাবেই মেনে নেবে না।