কুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক) নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আরফানুল হক রিফাতকে সমর্থন দিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন বিদ্রোহী প্রার্থী মাসুদ পারভেজ খান ইমরান।
বৃহস্পতিবার (২৬ মে) বেলা ৩টার দিকে কুমিল্লা চেম্বার অব কমার্স মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মলনে তিনি এ ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, দলের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেবেন এবং নৌকার বিজয়ের জন্য কাজ করবেন।
এ ঘোষণার পর ইমরানের কর্মী-সমর্থকরা তার পক্ষে দফায় দফায় স্লোগান দিয়ে তাকে নির্বাচনে থাকার জোর দাবি জানান। তবে কর্মী-সমর্থকদের শান্ত থাকার আহ্বান জানান তিনি।
ইমরান বলেন, আমি নিজের ইচ্ছায় নির্বাচনে আসিনি। আমার নেতাকর্মীদের কারণে ও কুমিল্লার ২৭টি ওয়ার্ডের মানুষের দিকে চেয়ে নির্বাচনে এসেছি। তারা অতিষ্ঠ হয়ে এখন পরিবর্তন চায়। তাই নির্বাচনের জন্য আমার সকল প্রস্তুতি ছিল। কিন্তু আমরা সবাই বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার রাজনীতি করি। আমরা তার নৌকার বিরুদ্ধে যেতে পারি না। নেত্রীর নির্দেশ অমান্য করার মত সাহস আমার নেই। তাই নেত্রীর নির্দেশে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালাম।
এসময় তিনি তার সকল নেতাকর্মীর উদ্দেশ্য বলেন, আপনারা নৌকার পক্ষে কাজ শুরু করেন। আমিও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নৌকা উপহার দিতে কাজ শুরু করছি। কারণ নৌকা কোনো ব্যক্তির না, নৌকা আমাদের বঙ্গবন্ধুর প্রতীক, নৌকা শেখ হাসিনার প্রতীক।
তবে ইমরান অভিযোগ তুলে বলেন, যারা নৌকা পেয়েছে, তারা আমাদের কোনো নেতাকর্মীকে নির্বাচন পরিচালনা কমিটিতে রাখেনি। আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, তারা আমাকে ডাকুক বা না ডাকুক, আমরা নৌকার পক্ষেই মাঠে আছি।
উল্লেখ্য, মাসুদ পারভেজ খান ইমরান আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের প্রয়াত নেতা অধ্যক্ষ আফজাল খানের ছেলে। এছাড়াও তিনি কুমিল্লা চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি।
বৃহস্পতিবার, ২৬ মে ২০২২
কুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক) নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আরফানুল হক রিফাতকে সমর্থন দিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন বিদ্রোহী প্রার্থী মাসুদ পারভেজ খান ইমরান।
বৃহস্পতিবার (২৬ মে) বেলা ৩টার দিকে কুমিল্লা চেম্বার অব কমার্স মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মলনে তিনি এ ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, দলের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেবেন এবং নৌকার বিজয়ের জন্য কাজ করবেন।
এ ঘোষণার পর ইমরানের কর্মী-সমর্থকরা তার পক্ষে দফায় দফায় স্লোগান দিয়ে তাকে নির্বাচনে থাকার জোর দাবি জানান। তবে কর্মী-সমর্থকদের শান্ত থাকার আহ্বান জানান তিনি।
ইমরান বলেন, আমি নিজের ইচ্ছায় নির্বাচনে আসিনি। আমার নেতাকর্মীদের কারণে ও কুমিল্লার ২৭টি ওয়ার্ডের মানুষের দিকে চেয়ে নির্বাচনে এসেছি। তারা অতিষ্ঠ হয়ে এখন পরিবর্তন চায়। তাই নির্বাচনের জন্য আমার সকল প্রস্তুতি ছিল। কিন্তু আমরা সবাই বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার রাজনীতি করি। আমরা তার নৌকার বিরুদ্ধে যেতে পারি না। নেত্রীর নির্দেশ অমান্য করার মত সাহস আমার নেই। তাই নেত্রীর নির্দেশে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালাম।
এসময় তিনি তার সকল নেতাকর্মীর উদ্দেশ্য বলেন, আপনারা নৌকার পক্ষে কাজ শুরু করেন। আমিও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নৌকা উপহার দিতে কাজ শুরু করছি। কারণ নৌকা কোনো ব্যক্তির না, নৌকা আমাদের বঙ্গবন্ধুর প্রতীক, নৌকা শেখ হাসিনার প্রতীক।
তবে ইমরান অভিযোগ তুলে বলেন, যারা নৌকা পেয়েছে, তারা আমাদের কোনো নেতাকর্মীকে নির্বাচন পরিচালনা কমিটিতে রাখেনি। আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, তারা আমাকে ডাকুক বা না ডাকুক, আমরা নৌকার পক্ষেই মাঠে আছি।
উল্লেখ্য, মাসুদ পারভেজ খান ইমরান আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের প্রয়াত নেতা অধ্যক্ষ আফজাল খানের ছেলে। এছাড়াও তিনি কুমিল্লা চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি।