পর এবার জাতীয় পার্টি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে সাবেক সংসদ সদস্য জিয়াউল হককে (মৃধা)। তিনি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ছিলেন।
শনিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) জাতীয় পার্টি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির যুগ্ম দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। তিনি এই তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণেই তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
জিয়াউল হক ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসন থেকে দুবার সংসদ সদস্য হয়েছিলেন। থাইল্যান্ডে চিকিৎসাধীন জাতীয় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ সম্প্রতি দলের সম্মেলন আহ্বান করেন। তখন তার পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন জিয়াউল হক। তাকে সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক করেছিলেন রওশন এরশাদ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরের দলীয় গঠনতন্ত্র প্রদত্ত ক্ষমতাবলে অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে এ আদেশ কার্যকর হয়েছে।
এ বিষয়ে জিয়াউল হক মৃধা জানিয়েছেন, এটি সম্পূর্ণ আইন-বহির্ভূত। এর আগে তাকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হয়নি। জাপা চেয়ারম্যান ২০ (ক) ধারা অনুযায়ী যখন যাকে ইচ্ছা দল তাকে অব্যাহতি দিচ্ছেন। এটা স্বেচ্ছাচারিতার নামান্তর, মানবাধিকার লঙ্ঘন।
এর আগে ১৪ সেপ্টেম্বর দলের প্রেসিডিয়ামসহ সব পদ থেকে মশিউর রহমান রাঙ্গাকে অব্যাহতি দেয় জাতীয় পার্টি। ওই ঘটনায় দলটির পাশাপাশি দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা আলোচনা চলছে। সেই আলোচনা চলমান থাকতেই জিয়াউল হক মৃধাকেও দল থেকে অব্যাহতি দিলেন জি এম কাদের।
শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২
পর এবার জাতীয় পার্টি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে সাবেক সংসদ সদস্য জিয়াউল হককে (মৃধা)। তিনি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ছিলেন।
শনিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) জাতীয় পার্টি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির যুগ্ম দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। তিনি এই তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণেই তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
জিয়াউল হক ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসন থেকে দুবার সংসদ সদস্য হয়েছিলেন। থাইল্যান্ডে চিকিৎসাধীন জাতীয় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ সম্প্রতি দলের সম্মেলন আহ্বান করেন। তখন তার পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন জিয়াউল হক। তাকে সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক করেছিলেন রওশন এরশাদ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরের দলীয় গঠনতন্ত্র প্রদত্ত ক্ষমতাবলে অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে এ আদেশ কার্যকর হয়েছে।
এ বিষয়ে জিয়াউল হক মৃধা জানিয়েছেন, এটি সম্পূর্ণ আইন-বহির্ভূত। এর আগে তাকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হয়নি। জাপা চেয়ারম্যান ২০ (ক) ধারা অনুযায়ী যখন যাকে ইচ্ছা দল তাকে অব্যাহতি দিচ্ছেন। এটা স্বেচ্ছাচারিতার নামান্তর, মানবাধিকার লঙ্ঘন।
এর আগে ১৪ সেপ্টেম্বর দলের প্রেসিডিয়ামসহ সব পদ থেকে মশিউর রহমান রাঙ্গাকে অব্যাহতি দেয় জাতীয় পার্টি। ওই ঘটনায় দলটির পাশাপাশি দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা আলোচনা চলছে। সেই আলোচনা চলমান থাকতেই জিয়াউল হক মৃধাকেও দল থেকে অব্যাহতি দিলেন জি এম কাদের।