৩০তম জাতীয় সম্মেলন ৬ ডিসেম্বরে
ছাত্রলীগঃ শীর্ষ দুই পদের আলোচনায় প্রায় দুই ডজন নেতা
# ৩০তম জাতীয় সম্মেলন ৬ ডিসেম্বরে
# ‘শিক্ষার্থীবান্ধব’ ও ‘মানবিক কাজে’ সংশ্লিষ্টরা প্রাধান্য পাবে বলে ধারণা
খালেদ মাহমুদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলন ৬ডিসেম্বর। এই সম্মেলনকে কেন্দ্র করে শীর্ষ দুই পদে আসতে দৌড়ঝাপ শুরু করেছেন সংগঠনটির অর্ধ-শতাধিক নেতাকর্মী। তারা আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের কাছে ধরণা দিচ্ছেন। সম্মেলন যতই কাছে আসছে ততোই বিভিন্নভাবে লবিং-তদবিরে ব্যস্ত হয়ে পড়ছেন তারা।
ছাত্রলীগের দায়িত্বে থাকা আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ছাত্রলীগের কমিটিতে যারা ‘ত্যাগী’ এবং বিভিন্ন সময় ‘শিক্ষার্থী এবং দেশের মানুষের জন্য কাজ করেছেন’ তাদেরকেই গুরুত্ব দেওয়া হবে। এরমধ্যে যারা আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান এবং বিতর্কমুক্ত তাদেরকেই বেছে নেওয়া হবে।
কেমন নেতৃত্ব আসছে জানতে চাইলে ছাত্রলীগের দেখভালের দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক সংবাদকে বলেন, ‘আমাদের একটা নেটওয়ার্ক করা আছে, সেখান থেকে যাচাই-বাছাই করেই নেতা নির্বাচন করা হবে। সাংগঠনিক দক্ষতাসম্পন্ন, সৎচরিত্র, ছাত্রসমাজের মাঝে গ্রহণযোগ্য ও পারিবারিকভাবে আওয়ামী ব্যাকগ্রাউন্ডের – এরকম নেতাই সম্মেলনের মাধ্যমে বাছাই করা হবে।
ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতৃত্ব জানায়, গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ছাত্রলীগের বয়সসীমা অনুর্ধ্ব ২৭ বছর। বিগত তিন কমিটির সম্মেলনে প্রার্থীদের বয়স অনুর্ধ্ব ২৯ বছর করা হয়।
‘বয়সের বিষয়টি নিয়ে ছাত্রলীগের সাংগঠনিক অভিভাবক আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সাথে আমাদের কথা হয়েছে। তিনিই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। তবে এবার বয়স বাড়ানো হতে পারে,’ জানান মোজাম্মেল হক।
৬ ডিসেম্বরের প্রধান অতিথি হিসেবে সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানেই তিনি প্রার্থীদের বয়সের ব্যাপারটি জানাবেন।
জানা যায়, যেহেতু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে কোন সেশনজট নেই এবং যথাযথ সময়ের মধ্যেই সবার শিক্ষাজীবন শেষ হচ্ছে, এজন্য বয়স অনুর্ধ্ব ২৯ বছরই হবে। তবে এটি সম্পূর্ণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত অনুযায়ীই হবে, বলছেন সংশ্লিষ্টরা।
ছাত্রলীগের শীর্ষ দুই পদের প্রত্যাশীরা ইতোমধ্যে রাজনীতির আঁতুড়ঘর খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে অবস্থান ও আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে পদচারণার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়ার পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে কথা বলে নিজেদেরকে জাহির করার চেষ্টা করছেন। তারা আওয়ামীলীগ প্রধান শেখ হাসিনা ও শীর্ষ নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে যার যার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের স্বরূপও তুলে ধরছেন সংবাদমাধ্যমসহ বিভিন্ন স্তরে।
বিগত কয়েকটি কেন্দ্রীয় কমিটির নেতাদের পরিচয় বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বেশিরভাগ কমিটিতে মাদারীপুর, বরিশাল এবং খুলনা অঞ্চল প্রাধান্য পেয়েছে। এবারও সেই সম্ভাবনাকে উড়িয়ে দিচ্ছেন না সংশ্লিষ্টরা। তবে, ‘যোগ্যতা’ বিবেচনায় অন্য অঞ্চলের প্রার্থীদেরও সুযোগ থাকবে। এর বাইরে উত্তরবঙ্গ, চট্টগ্রাম এবং ময়মনসিংহ অঞ্চলকেও বিবেচনা করা হবে।
এবার নারীদের কারও শীর্ষ নেতৃত্বে আসার আলোচনাও আছে। নারীদের মধ্যে আলোচনায় রয়েছেন তিলোত্তমা শিকদার, ফরিদা পারভীন ও জেসমিন শান্তা।
ঢাকা বিভাগ থেকে আলোচনায় আছেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের উপ-তথ্য প্রযুক্তি সম্পাদক এহসান পিয়াল।
এবার চট্টগ্রাম অঞ্চল থেকে নেতৃত্ব পাওয়ার দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সাদ বিন কাদের চৌধুরী, উপ-সমাজসেবা সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক তাহসান আহমেদ রাসেল, সহ-সভাপতি মাজহারুল ইসলাম শামীম, শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মাসুদ লিমন।
বরিশাল অঞ্চল থেকে আলোচনায় আছেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ (ইনান), উপ-বিজ্ঞান সম্পাদক সবুর খান কলিন্স, কর্মসংস্থান বিষয়ক উপ-সম্পাদক খাদিমুল বাশার জয় এবং গণশিক্ষা বিষয়ক উপ-সম্পাদক সোলাইমান ইসলাম মুন্না।
ফরিদপুর অঞ্চল থেকে এগিয়ে আছেন কর্মসংস্থান সম্পাদক রনি মুহাম্মদ এবং আইন বিষয়ক সম্পাদক ফুয়াদ হোসেন শাহাদাত।
উত্তরবঙ্গ থেকে আলোচনায় রয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন, প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক হায়দার মোহাম্মদ জিতু, উপ-দপ্তর সম্পাদক আহসান হাবিব।
খুলনা বিভাগ থেকে রয়েছেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক নাহিদ হাসান শাহিন, সাংগঠনিক সম্পাদক বরিকুল ইসলাম বাঁধন, উপ-বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক খন্দকার আহসান হাবিব।
ময়মনসিংহ থেকে আলোচনায় আছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মেহেদী হাসান তাপস, সভাপতি সোহান খান, উপ-প্রচার সম্পাদক সুরাপ মিঞা সোহাগ, তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক উপ সম্পাদক রাশিদ শাহরিয়ার উদয়।
ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় বলেন, ‘ছাত্রলীগের নেতৃত্ব গঠনের ক্ষেত্রে যোগ্য, বিতর্কমুক্ত এবং যারা আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান তাদেরকেই বিবেচনা করা হবে। বয়সের ব্যাপারে গঠনতন্ত্রে অনুর্ধ্ব ২৭ বছর আছে। এটাকেই বিবেচনা করা হবে। তবে, এই ব্যাপারটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই সিদ্ধান্ত নেন। এবারও তার সিদ্ধান্ত অনুযায়ীই নেতৃত্ব নির্বাচন করা হবে।’
৩০তম জাতীয় সম্মেলন ৬ ডিসেম্বরে
মঙ্গলবার, ২৯ নভেম্বর ২০২২
ছাত্রলীগঃ শীর্ষ দুই পদের আলোচনায় প্রায় দুই ডজন নেতা
# ৩০তম জাতীয় সম্মেলন ৬ ডিসেম্বরে
# ‘শিক্ষার্থীবান্ধব’ ও ‘মানবিক কাজে’ সংশ্লিষ্টরা প্রাধান্য পাবে বলে ধারণা
খালেদ মাহমুদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলন ৬ডিসেম্বর। এই সম্মেলনকে কেন্দ্র করে শীর্ষ দুই পদে আসতে দৌড়ঝাপ শুরু করেছেন সংগঠনটির অর্ধ-শতাধিক নেতাকর্মী। তারা আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের কাছে ধরণা দিচ্ছেন। সম্মেলন যতই কাছে আসছে ততোই বিভিন্নভাবে লবিং-তদবিরে ব্যস্ত হয়ে পড়ছেন তারা।
ছাত্রলীগের দায়িত্বে থাকা আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ছাত্রলীগের কমিটিতে যারা ‘ত্যাগী’ এবং বিভিন্ন সময় ‘শিক্ষার্থী এবং দেশের মানুষের জন্য কাজ করেছেন’ তাদেরকেই গুরুত্ব দেওয়া হবে। এরমধ্যে যারা আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান এবং বিতর্কমুক্ত তাদেরকেই বেছে নেওয়া হবে।
কেমন নেতৃত্ব আসছে জানতে চাইলে ছাত্রলীগের দেখভালের দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক সংবাদকে বলেন, ‘আমাদের একটা নেটওয়ার্ক করা আছে, সেখান থেকে যাচাই-বাছাই করেই নেতা নির্বাচন করা হবে। সাংগঠনিক দক্ষতাসম্পন্ন, সৎচরিত্র, ছাত্রসমাজের মাঝে গ্রহণযোগ্য ও পারিবারিকভাবে আওয়ামী ব্যাকগ্রাউন্ডের – এরকম নেতাই সম্মেলনের মাধ্যমে বাছাই করা হবে।
ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতৃত্ব জানায়, গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ছাত্রলীগের বয়সসীমা অনুর্ধ্ব ২৭ বছর। বিগত তিন কমিটির সম্মেলনে প্রার্থীদের বয়স অনুর্ধ্ব ২৯ বছর করা হয়।
‘বয়সের বিষয়টি নিয়ে ছাত্রলীগের সাংগঠনিক অভিভাবক আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সাথে আমাদের কথা হয়েছে। তিনিই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। তবে এবার বয়স বাড়ানো হতে পারে,’ জানান মোজাম্মেল হক।
৬ ডিসেম্বরের প্রধান অতিথি হিসেবে সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানেই তিনি প্রার্থীদের বয়সের ব্যাপারটি জানাবেন।
জানা যায়, যেহেতু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে কোন সেশনজট নেই এবং যথাযথ সময়ের মধ্যেই সবার শিক্ষাজীবন শেষ হচ্ছে, এজন্য বয়স অনুর্ধ্ব ২৯ বছরই হবে। তবে এটি সম্পূর্ণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত অনুযায়ীই হবে, বলছেন সংশ্লিষ্টরা।
ছাত্রলীগের শীর্ষ দুই পদের প্রত্যাশীরা ইতোমধ্যে রাজনীতির আঁতুড়ঘর খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে অবস্থান ও আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে পদচারণার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়ার পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে কথা বলে নিজেদেরকে জাহির করার চেষ্টা করছেন। তারা আওয়ামীলীগ প্রধান শেখ হাসিনা ও শীর্ষ নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে যার যার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের স্বরূপও তুলে ধরছেন সংবাদমাধ্যমসহ বিভিন্ন স্তরে।
বিগত কয়েকটি কেন্দ্রীয় কমিটির নেতাদের পরিচয় বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বেশিরভাগ কমিটিতে মাদারীপুর, বরিশাল এবং খুলনা অঞ্চল প্রাধান্য পেয়েছে। এবারও সেই সম্ভাবনাকে উড়িয়ে দিচ্ছেন না সংশ্লিষ্টরা। তবে, ‘যোগ্যতা’ বিবেচনায় অন্য অঞ্চলের প্রার্থীদেরও সুযোগ থাকবে। এর বাইরে উত্তরবঙ্গ, চট্টগ্রাম এবং ময়মনসিংহ অঞ্চলকেও বিবেচনা করা হবে।
এবার নারীদের কারও শীর্ষ নেতৃত্বে আসার আলোচনাও আছে। নারীদের মধ্যে আলোচনায় রয়েছেন তিলোত্তমা শিকদার, ফরিদা পারভীন ও জেসমিন শান্তা।
ঢাকা বিভাগ থেকে আলোচনায় আছেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের উপ-তথ্য প্রযুক্তি সম্পাদক এহসান পিয়াল।
এবার চট্টগ্রাম অঞ্চল থেকে নেতৃত্ব পাওয়ার দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সাদ বিন কাদের চৌধুরী, উপ-সমাজসেবা সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক তাহসান আহমেদ রাসেল, সহ-সভাপতি মাজহারুল ইসলাম শামীম, শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মাসুদ লিমন।
বরিশাল অঞ্চল থেকে আলোচনায় আছেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ (ইনান), উপ-বিজ্ঞান সম্পাদক সবুর খান কলিন্স, কর্মসংস্থান বিষয়ক উপ-সম্পাদক খাদিমুল বাশার জয় এবং গণশিক্ষা বিষয়ক উপ-সম্পাদক সোলাইমান ইসলাম মুন্না।
ফরিদপুর অঞ্চল থেকে এগিয়ে আছেন কর্মসংস্থান সম্পাদক রনি মুহাম্মদ এবং আইন বিষয়ক সম্পাদক ফুয়াদ হোসেন শাহাদাত।
উত্তরবঙ্গ থেকে আলোচনায় রয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন, প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক হায়দার মোহাম্মদ জিতু, উপ-দপ্তর সম্পাদক আহসান হাবিব।
খুলনা বিভাগ থেকে রয়েছেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক নাহিদ হাসান শাহিন, সাংগঠনিক সম্পাদক বরিকুল ইসলাম বাঁধন, উপ-বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক খন্দকার আহসান হাবিব।
ময়মনসিংহ থেকে আলোচনায় আছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মেহেদী হাসান তাপস, সভাপতি সোহান খান, উপ-প্রচার সম্পাদক সুরাপ মিঞা সোহাগ, তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক উপ সম্পাদক রাশিদ শাহরিয়ার উদয়।
ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় বলেন, ‘ছাত্রলীগের নেতৃত্ব গঠনের ক্ষেত্রে যোগ্য, বিতর্কমুক্ত এবং যারা আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান তাদেরকেই বিবেচনা করা হবে। বয়সের ব্যাপারে গঠনতন্ত্রে অনুর্ধ্ব ২৭ বছর আছে। এটাকেই বিবেচনা করা হবে। তবে, এই ব্যাপারটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই সিদ্ধান্ত নেন। এবারও তার সিদ্ধান্ত অনুযায়ীই নেতৃত্ব নির্বাচন করা হবে।’