বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু বলেছেন, আমরা সারাদেশে আটটি সমাবেশ করেছি। কোথাও কোনো সহিংসতা হয়নি। ঢাকাতেও হবে না। আমাদের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের সহিংসতার আশঙ্কা করছি না। তবে এর বাইরে অন্য কেউ যদি নাশকতা করে বা করার চেষ্টা করে সেটা পুলিশ দেখবে। সেটা তাদের দায়িত্ব। আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির প্রস্তুতি নিচ্ছি।
বৃহস্পতিবার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে পুলিশ সদর দপ্তরে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের একথা বলেন তিনি।
এর আগে বুলুর নেতৃত্বে বিএনপির চার সদস্যের প্রতিনিধি দল দুপুর ১২টা ৫০ মিনিটে পুলিশ সদর দপ্তরে প্রবেশ করে। এক ঘণ্টারও বেশি সময় বৈঠক করেন তারা। দুপুর সোয়া ২টার দিকে সেখান থেকে বের হয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয় বিএনপি প্রতিনিধি দল।
চার সদস্যের বিএনপির প্রতিনিধি দলের অন্যরা হলেন- দলের যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী এবং আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, আমরা দীর্ঘ এক ঘণ্টা বৈঠক করেছি। আইজিপি, পুলিশ কমিশনারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সেখানে ছিলেন। আমরা দেশের সার্বিক পরিস্থিতি, গায়েবি মামলা, বাধা-হামলার ঘটনা, আওয়ামী লীগের বাধাসহ নানা বিষয় তুলে ধরেছি।
তিনি বলেন, হাইকোর্টের গেট থেকে ৫০ জন বিএনপি নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নরসিংদীতে গায়েবি মামলা হয়েছে। আমরা এই মামলার ব্যাপারে কথা বলেছি। তিনি (আইজিপি) দেখবেন বলেছেন।
সমাবেশ ঘিরে কী আলোচনা হলো জানতে চাইলে বুলু বলেন, বৈঠকে বিএনপির সমাবেশ নিয়ে তারা (পুলিশ) কথা বলেছেন। আমরা বলেছি, আমরা সমাবেশ পল্টনে করতে চাই। তারা বলছেন, আপনারা সোহরাওয়ার্দীতে করেন। আমরা স্থান নির্ধারণ নিয়ে আমাদের স্ট্যান্ড জানিয়েছি।
এব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে পুলিশ সদর দপ্তরের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের এআইজি মঞ্জুর রহমান বলেন, বিএনপির পক্ষ থেকে বর্তমান প্রেক্ষাপট, মামলা, সমাবেশসহ বেশ কিছু বিষয় উল্লেখ করে একটি স্মারকলিপি পেশ করা হয়েছে। স্মরকিলিপিতে উল্লেখিত বিষয়ের যা যা খতিয়ে দেখার দরকার, সহযোগিতা করা দরকার তাই করা হবে বলে বিএনপি প্রতিনিধি দলকে জানিয়েছেন আইজিপি।
এর আগে মঙ্গলবার (২৯ নভেম্বর) ২৬ শর্তে বিএনপিকে ১০ ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি দেয় ডিএমপি।
বৃহস্পতিবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২২
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু বলেছেন, আমরা সারাদেশে আটটি সমাবেশ করেছি। কোথাও কোনো সহিংসতা হয়নি। ঢাকাতেও হবে না। আমাদের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের সহিংসতার আশঙ্কা করছি না। তবে এর বাইরে অন্য কেউ যদি নাশকতা করে বা করার চেষ্টা করে সেটা পুলিশ দেখবে। সেটা তাদের দায়িত্ব। আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির প্রস্তুতি নিচ্ছি।
বৃহস্পতিবার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে পুলিশ সদর দপ্তরে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের একথা বলেন তিনি।
এর আগে বুলুর নেতৃত্বে বিএনপির চার সদস্যের প্রতিনিধি দল দুপুর ১২টা ৫০ মিনিটে পুলিশ সদর দপ্তরে প্রবেশ করে। এক ঘণ্টারও বেশি সময় বৈঠক করেন তারা। দুপুর সোয়া ২টার দিকে সেখান থেকে বের হয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয় বিএনপি প্রতিনিধি দল।
চার সদস্যের বিএনপির প্রতিনিধি দলের অন্যরা হলেন- দলের যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী এবং আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, আমরা দীর্ঘ এক ঘণ্টা বৈঠক করেছি। আইজিপি, পুলিশ কমিশনারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সেখানে ছিলেন। আমরা দেশের সার্বিক পরিস্থিতি, গায়েবি মামলা, বাধা-হামলার ঘটনা, আওয়ামী লীগের বাধাসহ নানা বিষয় তুলে ধরেছি।
তিনি বলেন, হাইকোর্টের গেট থেকে ৫০ জন বিএনপি নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নরসিংদীতে গায়েবি মামলা হয়েছে। আমরা এই মামলার ব্যাপারে কথা বলেছি। তিনি (আইজিপি) দেখবেন বলেছেন।
সমাবেশ ঘিরে কী আলোচনা হলো জানতে চাইলে বুলু বলেন, বৈঠকে বিএনপির সমাবেশ নিয়ে তারা (পুলিশ) কথা বলেছেন। আমরা বলেছি, আমরা সমাবেশ পল্টনে করতে চাই। তারা বলছেন, আপনারা সোহরাওয়ার্দীতে করেন। আমরা স্থান নির্ধারণ নিয়ে আমাদের স্ট্যান্ড জানিয়েছি।
এব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে পুলিশ সদর দপ্তরের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের এআইজি মঞ্জুর রহমান বলেন, বিএনপির পক্ষ থেকে বর্তমান প্রেক্ষাপট, মামলা, সমাবেশসহ বেশ কিছু বিষয় উল্লেখ করে একটি স্মারকলিপি পেশ করা হয়েছে। স্মরকিলিপিতে উল্লেখিত বিষয়ের যা যা খতিয়ে দেখার দরকার, সহযোগিতা করা দরকার তাই করা হবে বলে বিএনপি প্রতিনিধি দলকে জানিয়েছেন আইজিপি।
এর আগে মঙ্গলবার (২৯ নভেম্বর) ২৬ শর্তে বিএনপিকে ১০ ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি দেয় ডিএমপি।