নয়া পল্টনে সমাবেশ করতে চায় বিএনপি, সরকার বলছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে করতে; এ নিয়ে টানাপড়েনের মধ্যে দলটির পক্ষ থেকে জানানো হল, ‘গ্রহণযোগ্য বিকল্প’ পেলে তারা বিবেচনা করতে পারে। তবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কোনভাবেই যেতে রাজি নন বলে রোববার (৪ ডিসেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে স্পষ্ট করেছেন বিএনপির নেতারা।
রোববার দুপুরে নয়া পল্টনে দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের পর বিএনপি নেতারা নিজেদের অবস্থান ব্যাখ্যা করতে ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়েও যান। সেখানেও তারা বলে আসেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কোনভাবেই যাবেন না তারা।
এরপর ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক ১০ ডিসেম্বর বিএনপির জনসভার সম্ভাব্য স্থান নির্ধারণের আগে মতিঝিল, আরামবাগ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান তিনটি স্থান পরিদর্শন করে সিদ্ধান্ত নেয়ার কথা জানান।
দেশের বিভিন্ন স্থানে বিভাগী সমাবেশ শেষ করে আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় সমাবেশের কর্মসূচি দেয় বিএনপি, স্থান হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয় নয়া পল্টন।
তবে তারা পুলিশের কাছে আবেদন জমা দিলে ২৬টি শর্তে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তাদের জনসভার অনুমতি দেয়া হয়। তবে বিএনপি তখন থেকেই আপত্তি জানিয়ে আসছে।
রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘দেখেন আব্বাস ভাই (মির্জা আব্বাস) শনিবার (৩ ডিসেম্বর) প্রেস ব্রিফিং করেছেন। সেখানে তিনি বলেছেন, ‘ঠিক আছে বিকল্প কী আছে আপনারা বলেন? এই জিনিসগুলো তো আছে। সেটা (বিকল্প প্রস্তাব) দিলে আমরা বিবেচনা করব, আলোচনা সাপেক্ষে চিন্তা করে দেখব।’
১০ ডিসেম্বর ঢাকার বিভাগীয় সমাবেশ প্রস্তুতি কমিটির প্রধান উপদেষ্টা মির্জা আব্বাসও এই সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘বিকল্প প্রস্তাব যদি গ্রহণযোগ্য হয় সোহরাওয়ার্দী ছাড়া, আমরা চিন্তা করে দেখব এটা। তবে সোহরাওয়ার্দী আর পল্টন এক না।’
কয়েকদিন আগে, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে না যাওয়ার ক্ষেত্রে যুক্তি দেখিয়ে মির্জা ফখরুল বলেছিলেন, ‘সেই জায়গায় আমরা কমফোর্টেবল নই। চারদিকে দেয়াল দিয়ে ঘেরা, চর্তুদিকে যাওয়ার রাস্তা নেই। একটা মাত্র গেইট যে গেইট দিয়ে এক-দুই জন মানুষ ঢুকতে পারে, বেরুতে পারে না।’
রোববার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২২
নয়া পল্টনে সমাবেশ করতে চায় বিএনপি, সরকার বলছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে করতে; এ নিয়ে টানাপড়েনের মধ্যে দলটির পক্ষ থেকে জানানো হল, ‘গ্রহণযোগ্য বিকল্প’ পেলে তারা বিবেচনা করতে পারে। তবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কোনভাবেই যেতে রাজি নন বলে রোববার (৪ ডিসেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে স্পষ্ট করেছেন বিএনপির নেতারা।
রোববার দুপুরে নয়া পল্টনে দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের পর বিএনপি নেতারা নিজেদের অবস্থান ব্যাখ্যা করতে ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়েও যান। সেখানেও তারা বলে আসেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কোনভাবেই যাবেন না তারা।
এরপর ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক ১০ ডিসেম্বর বিএনপির জনসভার সম্ভাব্য স্থান নির্ধারণের আগে মতিঝিল, আরামবাগ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান তিনটি স্থান পরিদর্শন করে সিদ্ধান্ত নেয়ার কথা জানান।
দেশের বিভিন্ন স্থানে বিভাগী সমাবেশ শেষ করে আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় সমাবেশের কর্মসূচি দেয় বিএনপি, স্থান হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয় নয়া পল্টন।
তবে তারা পুলিশের কাছে আবেদন জমা দিলে ২৬টি শর্তে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তাদের জনসভার অনুমতি দেয়া হয়। তবে বিএনপি তখন থেকেই আপত্তি জানিয়ে আসছে।
রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘দেখেন আব্বাস ভাই (মির্জা আব্বাস) শনিবার (৩ ডিসেম্বর) প্রেস ব্রিফিং করেছেন। সেখানে তিনি বলেছেন, ‘ঠিক আছে বিকল্প কী আছে আপনারা বলেন? এই জিনিসগুলো তো আছে। সেটা (বিকল্প প্রস্তাব) দিলে আমরা বিবেচনা করব, আলোচনা সাপেক্ষে চিন্তা করে দেখব।’
১০ ডিসেম্বর ঢাকার বিভাগীয় সমাবেশ প্রস্তুতি কমিটির প্রধান উপদেষ্টা মির্জা আব্বাসও এই সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘বিকল্প প্রস্তাব যদি গ্রহণযোগ্য হয় সোহরাওয়ার্দী ছাড়া, আমরা চিন্তা করে দেখব এটা। তবে সোহরাওয়ার্দী আর পল্টন এক না।’
কয়েকদিন আগে, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে না যাওয়ার ক্ষেত্রে যুক্তি দেখিয়ে মির্জা ফখরুল বলেছিলেন, ‘সেই জায়গায় আমরা কমফোর্টেবল নই। চারদিকে দেয়াল দিয়ে ঘেরা, চর্তুদিকে যাওয়ার রাস্তা নেই। একটা মাত্র গেইট যে গেইট দিয়ে এক-দুই জন মানুষ ঢুকতে পারে, বেরুতে পারে না।’