সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও তুরাগ পাড় ছাড়া ঢাকার ভেতরে সন্তোষজনক কোনো স্থান হলে বিবেচনা করবে বিএনপি। সোমবার (৬ ডিসেম্বর) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির সিনিয়র নেতা মির্জা আব্বাস এ কথা বলেন।
গণসমাবেশের জায়গা নির্ধারণ প্রসঙ্গে বিএনপির এই শীর্ষ নেতা বলেন, ‘সোহরাওয়ার্দী এবং তুরাগ ছাড়া ঢাকা মহানগরীর মধ্যে যে জায়গায় আমরা নিরাপদ মনে করব, তেমন জায়গা যদি তারা (পুলিশ) আমাদের বলতে পারে, তাহলে আমরা চিন্তা করে দেখব। যদি না পারে আমাদের জিজ্ঞেস করলে আমরা আমাদের স্থানটা বলে দেব, কোথায় করব।’
নয়টি সমাবেশে ছাড় দেওয়া হয়েছে। বিএনপিকে আজ ছাড় দেওয়া হবে না ওবায়দুল কাদেরের এমন বক্তব্যের বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা আব্বাস বলেন, বিএনপিকে ছাড় দেওয়ার সে কে, বাংলাদেশ কাউকে ইজারা দেওয়া হয়নি। উনি কিছুদিন যাবৎ প্রলাপ করছেন। এই প্রলাপ কী আমরা মেনে নেব!
সমাবেশ বানচাল করতে হামলা গ্রেপ্তার করা হচ্ছে অভিযোগ তুলে মির্জা আব্বাসের হুশিয়ারি -কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে তার দায় সরকারকেই নিতে হবে । এরই মধ্যে প্রায় ৫০০ নেতাকর্মীকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলেও তথ্য দেয়া হয় সংবাদ সম্মেলনে।
বিএনপির কোনো পছন্দ আছে কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমাদের পছন্দ থাকলেও সেটা যদি বলে আমাদের দেন। তখন আমরা বলব।’ পছন্দের জায়গার কোনো তালিকা আছে কি না জানতে চাইলে এই নেতা বলেন, ‘এই মুহূর্তে বলতে পারছি না।’
সমাবেশ কেন্দ্র করে ঢাকা শহরে ভীতিকর অবস্থা তৈরি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন মির্জা আব্বাস। তিনি বলেন, কর্মীদের নিয়ে লিফলেট বিতরণ করতে গেলে বিএনপির ঢাকা মহানগরের নেতা ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র প্রার্থী ইশরাক হোসেনের ওপর জগন্নাথ বিদ্যালয়ের সামনে গতকাল ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়েছে। ইশরাক হোসেন প্রাণে বাঁচলেও তাঁর গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। অসংখ্য নেতাদের ওপর হামলা করা হয়েছে।
লিফলেট বিতরণ কর্মসূচিতে হামলা হলে সেখানে যদি পাল্টা হামলা হয় তাহলে এর দায় সরকারকে নিতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মির্জা আব্বাস।
সন্ত্রাস হবে সরকার আগেই প্রচার চালিয়েছে বলে অভিযোগ করেন বিএনপির এই নেতা। তিনি বলেন, ‘আমরা বলেছি শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করব। আমাদের কি লিফলেট বিতরণ নিষেধ! সমাবেশের জন্য প্রস্তুতিমূলক কাজ কি নিষেধাজ্ঞা আছে? সভা সমাবেশ করা তো আমার সাংবিধানিক অধিকার।’
ক্ষোভ প্রকাশ করে মির্জা আব্বাস আরও বলেন একটা সভায় সরকার পতন হবে না। সরকার কেন ভয় পায় বুঝি না।
নয়াপল্টনের শান্তিপূর্ণ সমাবেশে বাধা সৃষ্টি না করার অনুরোধ জানিয়ে সরকারের উদ্দেশে মির্জা আব্বাস বলেন, হামলা মামলা বন্ধ করুন। সমাবেশে যারা অংশ নেবেন, যারা আসবেন বলে ধারণা করেছেন, সেখানে হামলা হচ্ছে অভিযোগ করে আব্বাস বলেন, ঢাকা জেলার সভাপতি আশফাকের বাসায় হামলা হয়েছে।
তবে বিএনপির কর্মীরা ভীত নয় জানিয়ে বিএনপির এই নীতি নির্ধারক বলেন, সন্ত্রাস মোকাবিলা করেই সমাবেশ করবে বিএনপি।
সোমবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২২
সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও তুরাগ পাড় ছাড়া ঢাকার ভেতরে সন্তোষজনক কোনো স্থান হলে বিবেচনা করবে বিএনপি। সোমবার (৬ ডিসেম্বর) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির সিনিয়র নেতা মির্জা আব্বাস এ কথা বলেন।
গণসমাবেশের জায়গা নির্ধারণ প্রসঙ্গে বিএনপির এই শীর্ষ নেতা বলেন, ‘সোহরাওয়ার্দী এবং তুরাগ ছাড়া ঢাকা মহানগরীর মধ্যে যে জায়গায় আমরা নিরাপদ মনে করব, তেমন জায়গা যদি তারা (পুলিশ) আমাদের বলতে পারে, তাহলে আমরা চিন্তা করে দেখব। যদি না পারে আমাদের জিজ্ঞেস করলে আমরা আমাদের স্থানটা বলে দেব, কোথায় করব।’
নয়টি সমাবেশে ছাড় দেওয়া হয়েছে। বিএনপিকে আজ ছাড় দেওয়া হবে না ওবায়দুল কাদেরের এমন বক্তব্যের বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা আব্বাস বলেন, বিএনপিকে ছাড় দেওয়ার সে কে, বাংলাদেশ কাউকে ইজারা দেওয়া হয়নি। উনি কিছুদিন যাবৎ প্রলাপ করছেন। এই প্রলাপ কী আমরা মেনে নেব!
সমাবেশ বানচাল করতে হামলা গ্রেপ্তার করা হচ্ছে অভিযোগ তুলে মির্জা আব্বাসের হুশিয়ারি -কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে তার দায় সরকারকেই নিতে হবে । এরই মধ্যে প্রায় ৫০০ নেতাকর্মীকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলেও তথ্য দেয়া হয় সংবাদ সম্মেলনে।
বিএনপির কোনো পছন্দ আছে কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমাদের পছন্দ থাকলেও সেটা যদি বলে আমাদের দেন। তখন আমরা বলব।’ পছন্দের জায়গার কোনো তালিকা আছে কি না জানতে চাইলে এই নেতা বলেন, ‘এই মুহূর্তে বলতে পারছি না।’
সমাবেশ কেন্দ্র করে ঢাকা শহরে ভীতিকর অবস্থা তৈরি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন মির্জা আব্বাস। তিনি বলেন, কর্মীদের নিয়ে লিফলেট বিতরণ করতে গেলে বিএনপির ঢাকা মহানগরের নেতা ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র প্রার্থী ইশরাক হোসেনের ওপর জগন্নাথ বিদ্যালয়ের সামনে গতকাল ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়েছে। ইশরাক হোসেন প্রাণে বাঁচলেও তাঁর গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। অসংখ্য নেতাদের ওপর হামলা করা হয়েছে।
লিফলেট বিতরণ কর্মসূচিতে হামলা হলে সেখানে যদি পাল্টা হামলা হয় তাহলে এর দায় সরকারকে নিতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মির্জা আব্বাস।
সন্ত্রাস হবে সরকার আগেই প্রচার চালিয়েছে বলে অভিযোগ করেন বিএনপির এই নেতা। তিনি বলেন, ‘আমরা বলেছি শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করব। আমাদের কি লিফলেট বিতরণ নিষেধ! সমাবেশের জন্য প্রস্তুতিমূলক কাজ কি নিষেধাজ্ঞা আছে? সভা সমাবেশ করা তো আমার সাংবিধানিক অধিকার।’
ক্ষোভ প্রকাশ করে মির্জা আব্বাস আরও বলেন একটা সভায় সরকার পতন হবে না। সরকার কেন ভয় পায় বুঝি না।
নয়াপল্টনের শান্তিপূর্ণ সমাবেশে বাধা সৃষ্টি না করার অনুরোধ জানিয়ে সরকারের উদ্দেশে মির্জা আব্বাস বলেন, হামলা মামলা বন্ধ করুন। সমাবেশে যারা অংশ নেবেন, যারা আসবেন বলে ধারণা করেছেন, সেখানে হামলা হচ্ছে অভিযোগ করে আব্বাস বলেন, ঢাকা জেলার সভাপতি আশফাকের বাসায় হামলা হয়েছে।
তবে বিএনপির কর্মীরা ভীত নয় জানিয়ে বিএনপির এই নীতি নির্ধারক বলেন, সন্ত্রাস মোকাবিলা করেই সমাবেশ করবে বিএনপি।