চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের জনসভায় ২০ লাখ লোক সমাগম হয়েছিল বলে দাবি করেছেন দলটি নেতারা।
আজ সোমবার চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে জেলা আওয়ামী লীগের এক সংবাদ সম্মেলনে এতথ্য জানান নগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন।
তিনি বলেন, ‘গতকালের জনসভা জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। জনসভার মঞ্চ থেকে আমরা মাঠের চিত্র দেখেছি। পরে আমরা বাইরের অবস্থা দেখেছি। অনেকের বক্তব্য হল, ইতোপূর্বে যতগুলো জনসভা হয়েছে এতবড় আর হয়নি।’
তিনি বলেন, ‘বলেছিলাম, পলোগ্রাউন্ডের জনসভা হবে সর্বকালের সর্ববৃহৎ। কেউ কেউ শঙ্কা প্রকাশ করেছিল। কিন্তু আমরা আত্মবিশ্বাসী ছিলাম। আরেকটি বিষয় হল, রাঙামাটি, ফেনীসহ চট্টগ্রামের বাইরে থেকে অনেকে আসতে চেয়েছিল। আমরা নিষেধ করেছি। দায়িত্ব নিয়ে বলছি, একজনও চট্টগ্রামের বাইরে থেকে আসেনি। সবাই চট্টগ্রাম জেলার মানুষ। চট্টগ্রামবাসীর কাছে আমরা কৃতজ্ঞ।’
নাছির বলেন, ‘বিএনপির পাল্টা জনসভা আমরা করিনি। এটা কো-ইনসিডেন্স হতে পারে। আর বিএনপির পাল্টা করতে হবে বলেও মনে করি না। বিএনপিকে আলাদা গুরুত্ব দিয়ে আমরা কর্মসূচি নেব না।’
সোমবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২২
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের জনসভায় ২০ লাখ লোক সমাগম হয়েছিল বলে দাবি করেছেন দলটি নেতারা।
আজ সোমবার চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে জেলা আওয়ামী লীগের এক সংবাদ সম্মেলনে এতথ্য জানান নগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন।
তিনি বলেন, ‘গতকালের জনসভা জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। জনসভার মঞ্চ থেকে আমরা মাঠের চিত্র দেখেছি। পরে আমরা বাইরের অবস্থা দেখেছি। অনেকের বক্তব্য হল, ইতোপূর্বে যতগুলো জনসভা হয়েছে এতবড় আর হয়নি।’
তিনি বলেন, ‘বলেছিলাম, পলোগ্রাউন্ডের জনসভা হবে সর্বকালের সর্ববৃহৎ। কেউ কেউ শঙ্কা প্রকাশ করেছিল। কিন্তু আমরা আত্মবিশ্বাসী ছিলাম। আরেকটি বিষয় হল, রাঙামাটি, ফেনীসহ চট্টগ্রামের বাইরে থেকে অনেকে আসতে চেয়েছিল। আমরা নিষেধ করেছি। দায়িত্ব নিয়ে বলছি, একজনও চট্টগ্রামের বাইরে থেকে আসেনি। সবাই চট্টগ্রাম জেলার মানুষ। চট্টগ্রামবাসীর কাছে আমরা কৃতজ্ঞ।’
নাছির বলেন, ‘বিএনপির পাল্টা জনসভা আমরা করিনি। এটা কো-ইনসিডেন্স হতে পারে। আর বিএনপির পাল্টা করতে হবে বলেও মনে করি না। বিএনপিকে আলাদা গুরুত্ব দিয়ে আমরা কর্মসূচি নেব না।’