চতুর্থ বারের মতো ওয়ানডে বিশ্বকাপের আসর বসেছে ভারতে। ইতোমধ্যে দুটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতবারের দুই ফাইনালিস্ট ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে পর্দা উঠেছে ১৩তম বিশ্বকাপ আসরের। যেখানে আগেরবারের রানার্স-আপ কিউইরা হারিয়েছে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংলিশদের। পরের ম্যাচে তুলনামূলক ‘খর্বকায়’ নেদারল্যান্ডসকে হারিয়েছে পাকিস্তান। ১০ দলের অংশগ্রহণে টুর্নামেন্টের প্রথম পর্ব অনুষ্ঠিত হবে রাউন্ড রবিন পদ্ধতি অনুসারে। এরপর সেরা চার দল উঠবে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে।
রাউন্ড রবিন নিয়ম অনুযায়ী, প্রতিটি দলই ৯টি করে ম্যাচ খেলবে। অর্থাৎ, প্রত্যেক দল একবার করে মোকাবিলা করবে অংশগ্রহণকারী সব প্রতিযোগী দেশের। গ্রুপপর্ব শেষে শীর্ষে থাকা দল টেবিলের চতুর্থ দলের সঙ্গে এবং দুই ও তিনে থাকা দল দুটি সেমিফাইনালে মুখোমুখি হবে। এরপর জয়ী দু’দল ফাইনাল খেলবে ২০ নভেম্বর।
এখন অনুষ্ঠিত দুই ম্যাচ শেষে পাকিস্তানের সমান পয়েন্ট পেলেও টেবিলের শীর্ষে আছে কিউইরা। ইংলিশদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পাওয়ায় তাদের নেট রানরেট অনেক বেশি। ২ পয়েন্টের পাশাপাশি নিউজিল্যান্ডের নেট রানরেট এখন ২.১৪৯। অন্যদিকে সমান পয়েন্ট নিয়ে পাকিস্তানের নেট রানরেট ১.৬২০। তালিকায় সবার নিচে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড, নেট রানরেট কিছুটা বেশি নিয়ে নেদারল্যান্ডস তাদের ওপরে অবস্থান করছে।
সেমিফাইনালে উঠতে কত পয়েন্ট লাগবে?
২০১৯ বিশ্বকাপ আসরে নজর রাখলে দেখা যায়, ৯ ম্যাচের মধ্যে কোনো দল ৭টিতে জিতলে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করবে। গত আসরে সাতটি করে জয় পেয়েছিল ভারত (বৃষ্টিতে ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ার পয়েন্ট বেশি ছিল) ও অস্ট্রেলিয়া। আবহাওয়াজনিত কোনো সমস্যা না থাকলে ছয় ম্যাচের জয়েও সেমিতে ওঠার বেশ সম্ভাবনা থাকবে।
তবে সবমিলিয়ে প্রাপ্ত পয়েন্ট বিবেচনা করেই তৈরি হবে পয়েন্ট টেবিল, সেখানে সমান পয়েন্টধারীদের নেট রানরেটের ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে দলগুলোর অবস্থান। আগের আসরে ৫ ম্যাচের জয়ে সমান ১১ পয়েন্ট পেয়েছিল পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড। সেবার নেট রানরেটে এগিয়ে থাকায় কিউইরা সেমিতে উঠে যায়। তার মানে ছয়টি করে ম্যাচ জয়ের পরও কোনো দল নেট রানরেটে পিছিয়ে থাকলে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় থাকবে। সেক্ষেত্রে আর একটি বাড়তি ম্যাচের জয় এগিয়ে রাখবে যে কাউকে।
উল্লেখ্য, এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো রাউন্ড রবিন ফরম্যাটে হচ্ছে বিশ্বকাপ। ১৯৯২ আসরে প্রথম এই পদ্ধতিতে খেলা হয়েছিল।
শনিবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৩
চতুর্থ বারের মতো ওয়ানডে বিশ্বকাপের আসর বসেছে ভারতে। ইতোমধ্যে দুটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতবারের দুই ফাইনালিস্ট ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে পর্দা উঠেছে ১৩তম বিশ্বকাপ আসরের। যেখানে আগেরবারের রানার্স-আপ কিউইরা হারিয়েছে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংলিশদের। পরের ম্যাচে তুলনামূলক ‘খর্বকায়’ নেদারল্যান্ডসকে হারিয়েছে পাকিস্তান। ১০ দলের অংশগ্রহণে টুর্নামেন্টের প্রথম পর্ব অনুষ্ঠিত হবে রাউন্ড রবিন পদ্ধতি অনুসারে। এরপর সেরা চার দল উঠবে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে।
রাউন্ড রবিন নিয়ম অনুযায়ী, প্রতিটি দলই ৯টি করে ম্যাচ খেলবে। অর্থাৎ, প্রত্যেক দল একবার করে মোকাবিলা করবে অংশগ্রহণকারী সব প্রতিযোগী দেশের। গ্রুপপর্ব শেষে শীর্ষে থাকা দল টেবিলের চতুর্থ দলের সঙ্গে এবং দুই ও তিনে থাকা দল দুটি সেমিফাইনালে মুখোমুখি হবে। এরপর জয়ী দু’দল ফাইনাল খেলবে ২০ নভেম্বর।
এখন অনুষ্ঠিত দুই ম্যাচ শেষে পাকিস্তানের সমান পয়েন্ট পেলেও টেবিলের শীর্ষে আছে কিউইরা। ইংলিশদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পাওয়ায় তাদের নেট রানরেট অনেক বেশি। ২ পয়েন্টের পাশাপাশি নিউজিল্যান্ডের নেট রানরেট এখন ২.১৪৯। অন্যদিকে সমান পয়েন্ট নিয়ে পাকিস্তানের নেট রানরেট ১.৬২০। তালিকায় সবার নিচে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড, নেট রানরেট কিছুটা বেশি নিয়ে নেদারল্যান্ডস তাদের ওপরে অবস্থান করছে।
সেমিফাইনালে উঠতে কত পয়েন্ট লাগবে?
২০১৯ বিশ্বকাপ আসরে নজর রাখলে দেখা যায়, ৯ ম্যাচের মধ্যে কোনো দল ৭টিতে জিতলে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করবে। গত আসরে সাতটি করে জয় পেয়েছিল ভারত (বৃষ্টিতে ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ার পয়েন্ট বেশি ছিল) ও অস্ট্রেলিয়া। আবহাওয়াজনিত কোনো সমস্যা না থাকলে ছয় ম্যাচের জয়েও সেমিতে ওঠার বেশ সম্ভাবনা থাকবে।
তবে সবমিলিয়ে প্রাপ্ত পয়েন্ট বিবেচনা করেই তৈরি হবে পয়েন্ট টেবিল, সেখানে সমান পয়েন্টধারীদের নেট রানরেটের ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে দলগুলোর অবস্থান। আগের আসরে ৫ ম্যাচের জয়ে সমান ১১ পয়েন্ট পেয়েছিল পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড। সেবার নেট রানরেটে এগিয়ে থাকায় কিউইরা সেমিতে উঠে যায়। তার মানে ছয়টি করে ম্যাচ জয়ের পরও কোনো দল নেট রানরেটে পিছিয়ে থাকলে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় থাকবে। সেক্ষেত্রে আর একটি বাড়তি ম্যাচের জয় এগিয়ে রাখবে যে কাউকে।
উল্লেখ্য, এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো রাউন্ড রবিন ফরম্যাটে হচ্ছে বিশ্বকাপ। ১৯৯২ আসরে প্রথম এই পদ্ধতিতে খেলা হয়েছিল।