গত ওয়ানডে বিশ্বকাপে সেরা পারফর্মারদের একজন ছিলেন সাকিব আল হাসান। তবে চলমান আসরে নিজেকে হারিয়ে খুঁজছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ব্যাট হাতে ৫ ইনিংসে করেছেন মোটে ৬১ রান। পাশাপাশি বল হাতে পেয়েছেন ৭ উইকেট।
সাকিবের এমন পারফরম্যান্সে হতাশ দেশের ভক্ত-সমর্থকেরা। পাকিস্তান ম্যাচের আগে সোমবার সংবাদ সম্মেলনে নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে সাকিব বলেন, ‘আমিও পারফর্ম করতে চাই।’ ফর্মে ফিরতে কোন পথে হাঁটছেন সাকিব? এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘আমিও ওই পথটা খোঁজার চেষ্টাই করছি।’
বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের সময়টাও ভালো কাটছে না। এখন বিশ্বকাপে তাদের ম্যাচ বাকি তিনটি। দলের লক্ষ্যটা কী? উত্তরে সাকিব বলেন, ‘লক্ষ্য হচ্ছে মঙ্গলবার ম্যাচ খেলা ও জেতার চেষ্টা করা। আমাদের সেরাটা করা। দুই পয়েন্টের দিকে তাকানো যেটা নেয়া সম্ভব। আমরা চেষ্টা করবো নিজেদের সেরাটা দেয়ার।’
‘আমরা আলোচনা করেছি এ নিয়ে, টিম মিটিং ছিল। আমরা বসেছি আর কথা বলেছি কীভাবে এখনকার পরিস্থিতি থেকে বের হওয়া যায়। কিন্তু আমাদের এটা কাজে প্রমাণ করতে হবে। কথা বলে লাভ নেই যদি সেটা কাজে না আসে। এটা আমাদের মাঠে করতে হবে যেন সবাই দেখতে পারে।’-যোগ করেন সাকিব।
এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, ‘প্রতিটি বাংলাদেশি চায় আপনি যেন পারফর্ম করেন, আপনি দেশে ফিরে ছেলেবেলার কোচের সঙ্গে কাজ করলেন, এসব নিয়ে কী বলবেন?’ সাকিব মুচকি হাসিতে বলেন, ‘আমি নিজেও তো চাই পারফর্ম করতে! ‘চেষ্টা করছি সেটির পথ খুঁজে বের করতে।’
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ম্যাচ শেষে সাকিবের কণ্ঠ অনেক ম্রিয়মান ছিল, সেটি মনে করিয়ে দিলেন আরেক সংবাদকর্মী। তার প্রশ্নের মাঝপথেই সাকিবের পাল্টা জিজ্ঞাসা, ‘এখন কি কণ্ঠ বদলে গেছে?’
দুই দিনের মধ্যে নিজেদের কতটা উজ্জীবিত করা গেল এমন প্রশ্নের জবাবে সাকিব বলেন, ‘আমরাই কেবল আমাদের অবস্থা বদলাতে পারি, নিজেদের কাজ দিয়ে। সেটাই চেষ্টা করছি।’
সংবাদ সম্মেলনে শেষ প্রশ্নটি হলো এরকম, ‘পাকিস্তান দলের অবস্থাও অনেকটা বাংলাদেশের মতো, টানা চার ম্যাচ হেরেছে, ব্যাডপ্যাচ যাচ্ছে, সেটা বাংলাদেশের জন্য বাড়তি সুবিধা বা প্রেরণা হতে পারে কি না।’ প্রশ্ন শেষ হওয়ার আগেই সাকিব প্রাণখোলা হাসিতে বলেন, ‘একই কথা তো ওরাও বলতে পারে যে বাংলাদেশ টানা পাঁচটি ম্যাচে হেরেছে, এটা ওদের বাড়তি সুবিধা নাকি।’
এরপর বলে গেলেন ওই কথাটি যে, মাঝেমধ্যে হাসির দরকার আছে। এমনিতে বলা হয় যে হাসির চেয়ে মহৌষধ আর নেই। পাকিস্তান ম্যাচের আগে দলের ক্ষত সারাতে এটিই এখন দাওয়াই।
সোমবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৩
গত ওয়ানডে বিশ্বকাপে সেরা পারফর্মারদের একজন ছিলেন সাকিব আল হাসান। তবে চলমান আসরে নিজেকে হারিয়ে খুঁজছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ব্যাট হাতে ৫ ইনিংসে করেছেন মোটে ৬১ রান। পাশাপাশি বল হাতে পেয়েছেন ৭ উইকেট।
সাকিবের এমন পারফরম্যান্সে হতাশ দেশের ভক্ত-সমর্থকেরা। পাকিস্তান ম্যাচের আগে সোমবার সংবাদ সম্মেলনে নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে সাকিব বলেন, ‘আমিও পারফর্ম করতে চাই।’ ফর্মে ফিরতে কোন পথে হাঁটছেন সাকিব? এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘আমিও ওই পথটা খোঁজার চেষ্টাই করছি।’
বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের সময়টাও ভালো কাটছে না। এখন বিশ্বকাপে তাদের ম্যাচ বাকি তিনটি। দলের লক্ষ্যটা কী? উত্তরে সাকিব বলেন, ‘লক্ষ্য হচ্ছে মঙ্গলবার ম্যাচ খেলা ও জেতার চেষ্টা করা। আমাদের সেরাটা করা। দুই পয়েন্টের দিকে তাকানো যেটা নেয়া সম্ভব। আমরা চেষ্টা করবো নিজেদের সেরাটা দেয়ার।’
‘আমরা আলোচনা করেছি এ নিয়ে, টিম মিটিং ছিল। আমরা বসেছি আর কথা বলেছি কীভাবে এখনকার পরিস্থিতি থেকে বের হওয়া যায়। কিন্তু আমাদের এটা কাজে প্রমাণ করতে হবে। কথা বলে লাভ নেই যদি সেটা কাজে না আসে। এটা আমাদের মাঠে করতে হবে যেন সবাই দেখতে পারে।’-যোগ করেন সাকিব।
এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, ‘প্রতিটি বাংলাদেশি চায় আপনি যেন পারফর্ম করেন, আপনি দেশে ফিরে ছেলেবেলার কোচের সঙ্গে কাজ করলেন, এসব নিয়ে কী বলবেন?’ সাকিব মুচকি হাসিতে বলেন, ‘আমি নিজেও তো চাই পারফর্ম করতে! ‘চেষ্টা করছি সেটির পথ খুঁজে বের করতে।’
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ম্যাচ শেষে সাকিবের কণ্ঠ অনেক ম্রিয়মান ছিল, সেটি মনে করিয়ে দিলেন আরেক সংবাদকর্মী। তার প্রশ্নের মাঝপথেই সাকিবের পাল্টা জিজ্ঞাসা, ‘এখন কি কণ্ঠ বদলে গেছে?’
দুই দিনের মধ্যে নিজেদের কতটা উজ্জীবিত করা গেল এমন প্রশ্নের জবাবে সাকিব বলেন, ‘আমরাই কেবল আমাদের অবস্থা বদলাতে পারি, নিজেদের কাজ দিয়ে। সেটাই চেষ্টা করছি।’
সংবাদ সম্মেলনে শেষ প্রশ্নটি হলো এরকম, ‘পাকিস্তান দলের অবস্থাও অনেকটা বাংলাদেশের মতো, টানা চার ম্যাচ হেরেছে, ব্যাডপ্যাচ যাচ্ছে, সেটা বাংলাদেশের জন্য বাড়তি সুবিধা বা প্রেরণা হতে পারে কি না।’ প্রশ্ন শেষ হওয়ার আগেই সাকিব প্রাণখোলা হাসিতে বলেন, ‘একই কথা তো ওরাও বলতে পারে যে বাংলাদেশ টানা পাঁচটি ম্যাচে হেরেছে, এটা ওদের বাড়তি সুবিধা নাকি।’
এরপর বলে গেলেন ওই কথাটি যে, মাঝেমধ্যে হাসির দরকার আছে। এমনিতে বলা হয় যে হাসির চেয়ে মহৌষধ আর নেই। পাকিস্তান ম্যাচের আগে দলের ক্ষত সারাতে এটিই এখন দাওয়াই।