যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া বলেছেন, সাকিব আল হাসানকে দেশের একজন খেলোয়াড় হিসেবে নিরাপত্তা দেওয়া সম্ভব হলেও জনগণের ক্ষোভ থাকলে সেই নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ‘সম্ভব নয়’। তিনি সাকিবকে জনগণের সামনে তাঁর রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করার আহ্বান জানিয়েছেন।
রবিবার শ্রম মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে আসিফ মাহমুদ বলেন, “সাকিব আল হাসানের পরিচয় দুইটা। খেলোয়াড় হিসেবে একটি পরিচয় এবং রাজনৈতিক পরিচয়। তিনি আওয়ামী লীগের প্যানেল থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন, যা জনগণের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে।”
সাকিব আল হাসান দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে মাগুরার এমপি নির্বাচিত হন। গত ৫ অগাস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের সময় তিনি কানাডায় সেখানকার ক্রিকেট লিগে খেলছিলেন। সরকার পতনের পর প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে শেখ হাসিনা ভারতে চলে গেছেন, এবং দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের মধ্যে অনেকেই আত্মগোপনে রয়েছেন।
এদিকে, সাকিবের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলাও রয়েছে। যদিও তিনি দেশের বাইরে থেকেও ক্রিকেট খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন, কিন্তু দেশে ফিরে আসার ক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিয়ে নানা শঙ্কা আছে। সাকিব নিজেও জানিয়েছেন, তিনি দেশে ফিরে নিরাপদে খেলতে চান।
বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ সম্প্রতি বলেছেন, সাকিব দেশে এলে তার বিদায়ের আয়োজন করবে বোর্ড, তবে তার নিরাপত্তা ও দেশ ত্যাগের নিশ্চয়তার দায়িত্ব তাদের নয়। আসিফ মাহমুদ সজিব জানান, সাকিবের নাম হত্যা মামলাতে থাকলে তা বাদ দেওয়ার চেষ্টা করবেন।
তিনি বলেন, “আমাদের দায়িত্ব হল খেলোয়াড়কে নিরাপত্তা দেওয়া, কিন্তু যদি জনগণের ক্ষোভ থাকে, তাহলে তা রোধ করতে হবে। রাজনৈতিক বিষয় পরিষ্কার করা জরুরি।”
রোববার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া বলেছেন, সাকিব আল হাসানকে দেশের একজন খেলোয়াড় হিসেবে নিরাপত্তা দেওয়া সম্ভব হলেও জনগণের ক্ষোভ থাকলে সেই নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ‘সম্ভব নয়’। তিনি সাকিবকে জনগণের সামনে তাঁর রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করার আহ্বান জানিয়েছেন।
রবিবার শ্রম মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে আসিফ মাহমুদ বলেন, “সাকিব আল হাসানের পরিচয় দুইটা। খেলোয়াড় হিসেবে একটি পরিচয় এবং রাজনৈতিক পরিচয়। তিনি আওয়ামী লীগের প্যানেল থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন, যা জনগণের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে।”
সাকিব আল হাসান দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে মাগুরার এমপি নির্বাচিত হন। গত ৫ অগাস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের সময় তিনি কানাডায় সেখানকার ক্রিকেট লিগে খেলছিলেন। সরকার পতনের পর প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে শেখ হাসিনা ভারতে চলে গেছেন, এবং দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের মধ্যে অনেকেই আত্মগোপনে রয়েছেন।
এদিকে, সাকিবের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলাও রয়েছে। যদিও তিনি দেশের বাইরে থেকেও ক্রিকেট খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন, কিন্তু দেশে ফিরে আসার ক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিয়ে নানা শঙ্কা আছে। সাকিব নিজেও জানিয়েছেন, তিনি দেশে ফিরে নিরাপদে খেলতে চান।
বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ সম্প্রতি বলেছেন, সাকিব দেশে এলে তার বিদায়ের আয়োজন করবে বোর্ড, তবে তার নিরাপত্তা ও দেশ ত্যাগের নিশ্চয়তার দায়িত্ব তাদের নয়। আসিফ মাহমুদ সজিব জানান, সাকিবের নাম হত্যা মামলাতে থাকলে তা বাদ দেওয়ার চেষ্টা করবেন।
তিনি বলেন, “আমাদের দায়িত্ব হল খেলোয়াড়কে নিরাপত্তা দেওয়া, কিন্তু যদি জনগণের ক্ষোভ থাকে, তাহলে তা রোধ করতে হবে। রাজনৈতিক বিষয় পরিষ্কার করা জরুরি।”