আইসিসি উইমেন’স টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ে দুঃসংবাদ শোনা বাংলাদেশ ওয়ানডেতে পেল আনন্দের খবর। বার্ষিক হালনাগাদে এই সংস্করণে উন্নতি করেছে নিগার সুলতানার দল। এক ধাপ এগিয়ে সপ্তম স্থানে উঠে এসেছে তারা।
শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারতকে নিয়ে অনুষ্ঠিত ত্রিদেশীয় সিরিজের পর উইমেন’স ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ের বার্ষিক হালনাগাদ প্রকাশ করার কথা আগেই বলেছিল আইসিসি। গত রোববার শেষ হয় সিরিজটি। এর দুই দিন পর বুধবার প্রকাশ করা হলো র্যাঙ্কিংয়ের বার্ষিক হালনাগাদ।
চলতি মাসের শুরুতে টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ের বার্ষিক হালনাগাদ প্রকাশ করেছিল আইসিসি। সেখানে এক ধাপ পিছিয়ে দশম স্থানে নেমে যায় বাংলাদেশ।
ওয়ানডের ২০২২ সালের মে মাস থেকে ২০২৪ সালের এপ্রিল পর্যন্ত পারফরম্যান্সকে বিবেচনায় নেয়া হয়েছে ৫০ ভাগ, পরের বছরের পারফরম্যান্স বিবেচনায় নেয়া হয়েছে শতভাগ। ৫০ ভাগ বিবেচনার ওই সময়টায় ১৭ ওয়ানডে খেলে কেবল তিনটিতে জিততে পারে বাংলাদেশ। ৯টিতে পায় হারের তেতো স্বাদ। তিনটিতে কোনো ফল আসেনি। আর টাই হওয়া দুই ম্যাচের একটিতে সুপার ওভার হয়, যেখানে ভারতকে হারায় বাংলাদেশ।
শতভাগ বিবেচনায় নেয়ার সময়টা অবশ্য ভালো কেটেছে বাংলাদেশের। গত এক বছরে ১১ ওয়ানডে খেলে ৭টিতে জয়ের স্বাদ পেয়েছে তারা। বাকি ৪টিতে পরাজয়।
বাংলাদেশের রেটিং পয়েন্ট এখন ৭৯। তাদের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছে পাকিস্তান। ৭৮ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে এক ধাপ এগিয়ে অষ্টম স্থানে তারা।
১০ রেটিং পয়েন্ট হারানো ওয়েস্ট ইন্ডিজের (৭২) অবনতি দুই ধাপ। তাদের অবস্থান এখন নবম। ৫০ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে দশম স্থানে আয়ারল্যান্ড।
র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ ৬ স্থানে আসেনি কোনো পরিবর্তন। ১৬৭ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে চূড়ায় যথারীতি অস্ট্রেলিয়া। পরের পাঁচ স্থানে যথাক্রমে ইংল্যান্ড (১২৭), ভারত (১২১), নিউজিল্যান্ড (৯৬), দক্ষিণ আফ্রিকা (৯০) ও শ্রীলঙ্কা (৮২)।
ওয়ানডের একটি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের ঘোষণা আগেই দিয়েছিল আইসিসি। ২০২৫-২০২৯ চক্রের জন্য ওয়ানডে মর্যাদা পেয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। তারা ছিটকে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রকে।
ওয়ানডে মর্যাদায় থাকা ১৬ দেশের মধ্যে সহযোগী দেশ পাঁচটি। থাইল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস ও পাপুয়া নিউ গিনি ধরে রাখতে পেরেছে মর্যাদা। সঙ্গে যুক্ত হলো আমিরাত।
মেয়েদের ওয়ানডেতে র্যাঙ্কিংয়ে ১৫ দলকে রেখেছে আইসিসি। যেখানে নেই আমিরাত। র্যাঙ্কিংয়ে শেষ পাঁচ স্থানে আছে থাইল্যান্ড (৪৪), স্কটল্যান্ড (৪৪), নেদারল্যান্ডস (২৩), জিম্বাবুয়ে (১৬) ও এক ধাপ এগিয়ে পঞ্চদশ স্থানে জায়গা করে নিয়েছেন পাপুয়া নিউ গিনি।
ওয়ানডে মর্যাদা থাকা দেশগুলোকে তিন থেকে চার বছর সময়ে অন্তত ৮টি ওয়ানডে খেলতে হয় র্যাঙ্কিংয়ের তালিকায় টিকে থাকতে।
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
আইসিসি উইমেন’স টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ে দুঃসংবাদ শোনা বাংলাদেশ ওয়ানডেতে পেল আনন্দের খবর। বার্ষিক হালনাগাদে এই সংস্করণে উন্নতি করেছে নিগার সুলতানার দল। এক ধাপ এগিয়ে সপ্তম স্থানে উঠে এসেছে তারা।
শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারতকে নিয়ে অনুষ্ঠিত ত্রিদেশীয় সিরিজের পর উইমেন’স ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ের বার্ষিক হালনাগাদ প্রকাশ করার কথা আগেই বলেছিল আইসিসি। গত রোববার শেষ হয় সিরিজটি। এর দুই দিন পর বুধবার প্রকাশ করা হলো র্যাঙ্কিংয়ের বার্ষিক হালনাগাদ।
চলতি মাসের শুরুতে টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ের বার্ষিক হালনাগাদ প্রকাশ করেছিল আইসিসি। সেখানে এক ধাপ পিছিয়ে দশম স্থানে নেমে যায় বাংলাদেশ।
ওয়ানডের ২০২২ সালের মে মাস থেকে ২০২৪ সালের এপ্রিল পর্যন্ত পারফরম্যান্সকে বিবেচনায় নেয়া হয়েছে ৫০ ভাগ, পরের বছরের পারফরম্যান্স বিবেচনায় নেয়া হয়েছে শতভাগ। ৫০ ভাগ বিবেচনার ওই সময়টায় ১৭ ওয়ানডে খেলে কেবল তিনটিতে জিততে পারে বাংলাদেশ। ৯টিতে পায় হারের তেতো স্বাদ। তিনটিতে কোনো ফল আসেনি। আর টাই হওয়া দুই ম্যাচের একটিতে সুপার ওভার হয়, যেখানে ভারতকে হারায় বাংলাদেশ।
শতভাগ বিবেচনায় নেয়ার সময়টা অবশ্য ভালো কেটেছে বাংলাদেশের। গত এক বছরে ১১ ওয়ানডে খেলে ৭টিতে জয়ের স্বাদ পেয়েছে তারা। বাকি ৪টিতে পরাজয়।
বাংলাদেশের রেটিং পয়েন্ট এখন ৭৯। তাদের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছে পাকিস্তান। ৭৮ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে এক ধাপ এগিয়ে অষ্টম স্থানে তারা।
১০ রেটিং পয়েন্ট হারানো ওয়েস্ট ইন্ডিজের (৭২) অবনতি দুই ধাপ। তাদের অবস্থান এখন নবম। ৫০ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে দশম স্থানে আয়ারল্যান্ড।
র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ ৬ স্থানে আসেনি কোনো পরিবর্তন। ১৬৭ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে চূড়ায় যথারীতি অস্ট্রেলিয়া। পরের পাঁচ স্থানে যথাক্রমে ইংল্যান্ড (১২৭), ভারত (১২১), নিউজিল্যান্ড (৯৬), দক্ষিণ আফ্রিকা (৯০) ও শ্রীলঙ্কা (৮২)।
ওয়ানডের একটি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের ঘোষণা আগেই দিয়েছিল আইসিসি। ২০২৫-২০২৯ চক্রের জন্য ওয়ানডে মর্যাদা পেয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। তারা ছিটকে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রকে।
ওয়ানডে মর্যাদায় থাকা ১৬ দেশের মধ্যে সহযোগী দেশ পাঁচটি। থাইল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস ও পাপুয়া নিউ গিনি ধরে রাখতে পেরেছে মর্যাদা। সঙ্গে যুক্ত হলো আমিরাত।
মেয়েদের ওয়ানডেতে র্যাঙ্কিংয়ে ১৫ দলকে রেখেছে আইসিসি। যেখানে নেই আমিরাত। র্যাঙ্কিংয়ে শেষ পাঁচ স্থানে আছে থাইল্যান্ড (৪৪), স্কটল্যান্ড (৪৪), নেদারল্যান্ডস (২৩), জিম্বাবুয়ে (১৬) ও এক ধাপ এগিয়ে পঞ্চদশ স্থানে জায়গা করে নিয়েছেন পাপুয়া নিউ গিনি।
ওয়ানডে মর্যাদা থাকা দেশগুলোকে তিন থেকে চার বছর সময়ে অন্তত ৮টি ওয়ানডে খেলতে হয় র্যাঙ্কিংয়ের তালিকায় টিকে থাকতে।