আন্তঃজেলা মহিলা ভলিবলের চূড়ান্ত পর্বের ফাইনালে উঠেছে রাজশাহী ও সাতক্ষীরা। রোববার শহিদ নুর হোসেন জাতীয় ভলিবল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত প্রথম সেমিফাইনালে রাজশাহী ৩-০ সেটে হারিয়েছে যশোরকে। দ্বিতীয় সেমিফাইনালে সাতক্ষীরা একই ব্যবধানে হারিয়েছে চট্টগ্রামকে। আজ শিরোপার লড়াইয়ে মুখোমুখি হবে রাজশাহী ও সাতক্ষীরা। ফাইনাল ম্যাচ শুরু হবে বিকেল সাড়ে তিনটায়। এর আগে সেমিফাইনালে রাজশাহী ৩-০ সেটে যশোরকে এবং সাতক্ষিরা সমান ৩-০ সেটে চট্টগ্রামকে হারায়।
১২টি জেলা দল নিয়ে শনিবার শুরু হয়েছে আন্তঃজেলা মহিলা ভলিবল প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব। মেয়েদের ভলিবলের উন্নয়নে বেশ কিছু পরিকল্পনা নিয়েছে ভলিবল ফেডারেশন। সাধারণ সম্পাদক বিমল ঘোষ ভুলু জানিয়েছেন, ‘আমরা মেয়েদের নিয়ে কাজ শুরু করেছি যা অবহেলিত ছিল এতদিন। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছি। জোনাল পর্যায়ে এই খেলাটা হয়েছে। আমরা এখানে চূড়ান্ত পর্ব শুরু করলাম।
আমাদের উদ্দেশ্য হলো বাংলাদেশের আনাচে কানাচে যেসব মেয়েরা খেলাধূলা করে তাদের খুঁজে বের করা। এখনই যে তারা জাতীয় দলে সুযোগ পাবে সেটা আমি বলছি না। প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের বাছাই করে তাদের আমরা প্রশিক্ষণের আওতায় নিয়ে আসবো।
আমাদের আশা থাকবে তারা যেন দুই বা তিন বছর পর সেই পর্যায়ে পৌছাতে পারে। সেই ক্ষেত্রটা আমাদের তৈরী করতে হবে। সিলেকশনের জন্য একটি প্লেয়ার বাছাই কমিটি আছে। তারা প্রতিনিয়ত খেলা দেখছে। যারা প্রতিভাবান তাদের বাছাই করছে।’
রোববার, ১৮ মে ২০২৫
আন্তঃজেলা মহিলা ভলিবলের চূড়ান্ত পর্বের ফাইনালে উঠেছে রাজশাহী ও সাতক্ষীরা। রোববার শহিদ নুর হোসেন জাতীয় ভলিবল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত প্রথম সেমিফাইনালে রাজশাহী ৩-০ সেটে হারিয়েছে যশোরকে। দ্বিতীয় সেমিফাইনালে সাতক্ষীরা একই ব্যবধানে হারিয়েছে চট্টগ্রামকে। আজ শিরোপার লড়াইয়ে মুখোমুখি হবে রাজশাহী ও সাতক্ষীরা। ফাইনাল ম্যাচ শুরু হবে বিকেল সাড়ে তিনটায়। এর আগে সেমিফাইনালে রাজশাহী ৩-০ সেটে যশোরকে এবং সাতক্ষিরা সমান ৩-০ সেটে চট্টগ্রামকে হারায়।
১২টি জেলা দল নিয়ে শনিবার শুরু হয়েছে আন্তঃজেলা মহিলা ভলিবল প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব। মেয়েদের ভলিবলের উন্নয়নে বেশ কিছু পরিকল্পনা নিয়েছে ভলিবল ফেডারেশন। সাধারণ সম্পাদক বিমল ঘোষ ভুলু জানিয়েছেন, ‘আমরা মেয়েদের নিয়ে কাজ শুরু করেছি যা অবহেলিত ছিল এতদিন। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছি। জোনাল পর্যায়ে এই খেলাটা হয়েছে। আমরা এখানে চূড়ান্ত পর্ব শুরু করলাম।
আমাদের উদ্দেশ্য হলো বাংলাদেশের আনাচে কানাচে যেসব মেয়েরা খেলাধূলা করে তাদের খুঁজে বের করা। এখনই যে তারা জাতীয় দলে সুযোগ পাবে সেটা আমি বলছি না। প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের বাছাই করে তাদের আমরা প্রশিক্ষণের আওতায় নিয়ে আসবো।
আমাদের আশা থাকবে তারা যেন দুই বা তিন বছর পর সেই পর্যায়ে পৌছাতে পারে। সেই ক্ষেত্রটা আমাদের তৈরী করতে হবে। সিলেকশনের জন্য একটি প্লেয়ার বাছাই কমিটি আছে। তারা প্রতিনিয়ত খেলা দেখছে। যারা প্রতিভাবান তাদের বাছাই করছে।’