এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের আগে আত্মবিশ্বাসী লাল-সবুজরা
দীর্ঘ ৫৫ মাস পর বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ফিরল আন্তর্জাতিক ফুটবল। ঘরের মাঠে দর্শকপূর্ণ গ্যালারির সামনে বাংলাদেশ ২-০ গোলে হারাল ভুটানকে। প্রস্তুতি ম্যাচে জয়ে আগামী মঙ্গলবার সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে নিল হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা।
ম্যাচের ষষ্ঠ মিনিটেই কর্নার থেকে হেডে দলকে এগিয়ে দেন ইংল্যান্ডপ্রবাসী মিডফিল্ডার হামজা চৌধুরী। দেশের মাঠে প্রথম খেলতে নেমেই গোল পান তিনি। দ্বিতীয়ার্ধে রাকিবের ক্রসে বল পেয়ে চমৎকার ভলিতে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন সোহেল রানা।
শুধু গোলদাতারাই নয়, মাঝমাঠে জামাল, হামজা ও সোহেলের দারুণ সমন্বয়ে বাংলাদেশ বারবার আক্রমণে উঠেছে। ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবলে ভুটানকে চাপে রাখে স্বাগতিকরা।
তবে ফরোয়ার্ডদের ব্যর্থতায় স্কোরলাইন বড় হয়নি। গোলের দেখা না পেলেও ফাহামিদুল ইসলামের গতি ও পজিশনিং প্রশংসা কুড়িয়েছে। ইতালির সেরি ডি’তে খেলা এই তরুণ ফরোয়ার্ড ছাড়াও এদিন অভিষেক হয় ডিফেন্ডার তাজ উদ্দিন ও ফরোয়ার্ড আল আমিনের।
দ্বিতীয়ার্ধে একাধিক পরিবর্তন আনেন কাবরেরা। মাঠে নামেন ইব্রাহিম, মোরসালিন, হৃদয়, ফাহিম ও আল আমিন। শেষ দিকে বেশ কয়েকটি সুযোগ তৈরি হলেও ব্যবধান আর বাড়াতে পারেনি বাংলাদেশ।
ম্যাচের শেষ দিকে চোট পেয়ে মাঠ ছাড়েন সাদ উদ্দিন। তবে বড় কোনো আঘাত না হলে সিঙ্গাপুর ম্যাচে তার থাকা নিয়ে আশাবাদী টিম ম্যানেজমেন্ট।
শেষ বাঁশি বাজার পর উদযাপন-উল্লাসে মেতে ওঠে গ্যালারি। এ জয় শুধু প্রতিশোধই নয় (গত সেপ্টেম্বরে ভুটানের কাছে ০-১ গোলে হেরেছিল বাংলাদেশ), বরং পরের ধাপের আগে মানসিকভাবে তৈরি হওয়ার উপলক্ষও।
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের আগে আত্মবিশ্বাসী লাল-সবুজরা
বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন ২০২৫
দীর্ঘ ৫৫ মাস পর বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ফিরল আন্তর্জাতিক ফুটবল। ঘরের মাঠে দর্শকপূর্ণ গ্যালারির সামনে বাংলাদেশ ২-০ গোলে হারাল ভুটানকে। প্রস্তুতি ম্যাচে জয়ে আগামী মঙ্গলবার সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে নিল হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা।
ম্যাচের ষষ্ঠ মিনিটেই কর্নার থেকে হেডে দলকে এগিয়ে দেন ইংল্যান্ডপ্রবাসী মিডফিল্ডার হামজা চৌধুরী। দেশের মাঠে প্রথম খেলতে নেমেই গোল পান তিনি। দ্বিতীয়ার্ধে রাকিবের ক্রসে বল পেয়ে চমৎকার ভলিতে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন সোহেল রানা।
শুধু গোলদাতারাই নয়, মাঝমাঠে জামাল, হামজা ও সোহেলের দারুণ সমন্বয়ে বাংলাদেশ বারবার আক্রমণে উঠেছে। ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবলে ভুটানকে চাপে রাখে স্বাগতিকরা।
তবে ফরোয়ার্ডদের ব্যর্থতায় স্কোরলাইন বড় হয়নি। গোলের দেখা না পেলেও ফাহামিদুল ইসলামের গতি ও পজিশনিং প্রশংসা কুড়িয়েছে। ইতালির সেরি ডি’তে খেলা এই তরুণ ফরোয়ার্ড ছাড়াও এদিন অভিষেক হয় ডিফেন্ডার তাজ উদ্দিন ও ফরোয়ার্ড আল আমিনের।
দ্বিতীয়ার্ধে একাধিক পরিবর্তন আনেন কাবরেরা। মাঠে নামেন ইব্রাহিম, মোরসালিন, হৃদয়, ফাহিম ও আল আমিন। শেষ দিকে বেশ কয়েকটি সুযোগ তৈরি হলেও ব্যবধান আর বাড়াতে পারেনি বাংলাদেশ।
ম্যাচের শেষ দিকে চোট পেয়ে মাঠ ছাড়েন সাদ উদ্দিন। তবে বড় কোনো আঘাত না হলে সিঙ্গাপুর ম্যাচে তার থাকা নিয়ে আশাবাদী টিম ম্যানেজমেন্ট।
শেষ বাঁশি বাজার পর উদযাপন-উল্লাসে মেতে ওঠে গ্যালারি। এ জয় শুধু প্রতিশোধই নয় (গত সেপ্টেম্বরে ভুটানের কাছে ০-১ গোলে হেরেছিল বাংলাদেশ), বরং পরের ধাপের আগে মানসিকভাবে তৈরি হওয়ার উপলক্ষও।