টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান এখন পর্যন্ত ২২বার মুখোমুখি হয়েছে। এরমধ্যে টাইগারদের জয় ৩ ম্যাচে এবং পাকিস্তান জিতেছে ১৯ ম্যাচে।
দ্বিপক্ষীয় সিরিজ : এখন পর্যন্ত টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে ৬টি দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান। এরমধ্যে এক, দুই ও তিন ম্যাচের সিরিজ ছিল। ছয় সিরিজের পাঁচটিই জিতেছে পাকিস্তান, ১টিতে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ।
নিজেদের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে একমাত্র টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের স্বাদ নিয়েছে বাংলাদেশ। ২০১৫ সালে এক ম্যাচের সিরিজ জিতেছিল টাইগাররা। এছাড়া ঘরের মাঠে পাকিস্তানের কাছে দু’টি দ্বিপক্ষীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজ হেরেছে বাংলাদেশ।
সর্বোচ্চ রান পাকিস্তানের : সর্বোচ্চ দলীয় রানের রেকর্ড আছে পাকিস্তানের। ২০০৮ সালে করাচিতে অনুষ্ঠিত ম্যাচে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করে ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ২০৩ রান করেছিল পাকিস্তান। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রান ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৯৬। এই বছরের জুনেই লাহোরে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করে ঐ স্কোর দাঁড় করিয়েছিল বাংলাদেশ। দু’দলের মুখোমুখিতে সর্বনিম্ন দলীয় রান বাংলাদেশের। ২০১১ সালে মিরপুরে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৩৬ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ৮৫ রান করে ম্যাচ হারে টাইগাররা।
পাকিস্তানের সর্বনিম্নœ রান ১৮.১ ওভারে ২ উইকেটে ১০৯। ২০২১ সালে মিরপুরে বাংলাদেশের ছুড়ে দেয়া ১০৯ রানের টার্গেট স্পর্শ করে জয় পেয়েছিল পাকিস্তান।
বড় জয় পাকিস্তানের : সবচেয়ে বড় জয় আছে পাকিস্তানের। ২০০৮ সালে করাচিতে বাংলাদেশকে ১০২ রানে হারিয়েছিল পাকিস্তান।
পাকিস্তানের বিপক্ষে এখন পর্যন্ত রানের ব্যবধানে জিততে পারেনি বাংলাদেশ। যেই ৩ ম্যাচ জিতেছে, সবগুলোই উইকেট বিবেচনায়। এরমধ্যে বড় জয় ৭ উইকেটে। উইকেট বিবেচনায় সবচেয়ে বড় জয় আছে পাকিস্তানের। ২০২০ সালে লাহোরে ১৩৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৯ উইকেটে জয় পেয়েছিল পাকিস্তান।
বেশি রান সাকিবের : দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ে ব্যাটারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রান আছে বাংলাদেশের সাকিব আল হাসানের। ১১ ম্যাচে ৪ হাফ-সেঞ্চুরিতে ৩৬০ রান করেছেন সাকিব। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান পাকিস্তানের মোহাম্মদ হাফিজের। ১০ ম্যাচে ২ হাফ-সেঞ্চুরিতে ২৭৭ রান করেছেন হাফিজ।
বেশি ছক্কা শহিদ আফ্রিদির : বাংলাদেশের বিপক্ষে সর্বোচ্চ ছক্কা মেরেছেন পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদি। ১০ ম্যাচের ৯ ইনিংসে সর্বোচ্চ ১৩টি ছক্কা মেরেছেন তিনি।
বেশি উইকেট শাদাব খানের : বাংলাদেশ-পাকিস্তান দ্বিপক্ষীয় সিরিজে সর্বোচ্চ উইকেটের মালিক পাকিস্তানের লেগ স্পিনার শাদাব খান। ১০ ম্যাচে ১২ উইকেট নিয়েছেন তিনি।
বেশি ৫ উইকেট হাসান আলির : বাংলাদেশ-পাকিস্তান দ্বিপক্ষীয় সিরিজে একমাত্র বোলার হিসেবে ইনিংসে ৫ উইকেট শিকার করেছেন পেসার হাসান আলি। গত ২৮ মে লাহোরে অনুষ্ঠিত ম্যাচে ৩.২ ওভার বল করে ৩০ রানে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। যা হাসানের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং ফিগার।
বেশি ক্যাচ মো. ওয়াসিমের: দু’দলের মধ্যে টি-টোয়েন্টি সিরিজে সবচেয়ে বেশি ৬ ক্যাচ নিয়েছেন মোহাম্মদ ওয়াসিম।
বেশি ডিসমিসাল রিজওয়ানের: বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে উইকেটরক্ষক হিসেবে সবচেয়ে বেশি ডিসমিসালের মালিক পাকিস্তানের মোহাম্মদ রিজওয়ানের। ৯ ম্যাচে ১০ ডিসমিসাল করেছেন রিজওয়ান।
বেশি ম্যাচ মাহমুদুল্লাহর : বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজে সবচেয়ে বেশি ১৫ ম্যাচ খেলেছেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ।
শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫
টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান এখন পর্যন্ত ২২বার মুখোমুখি হয়েছে। এরমধ্যে টাইগারদের জয় ৩ ম্যাচে এবং পাকিস্তান জিতেছে ১৯ ম্যাচে।
দ্বিপক্ষীয় সিরিজ : এখন পর্যন্ত টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে ৬টি দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান। এরমধ্যে এক, দুই ও তিন ম্যাচের সিরিজ ছিল। ছয় সিরিজের পাঁচটিই জিতেছে পাকিস্তান, ১টিতে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ।
নিজেদের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে একমাত্র টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের স্বাদ নিয়েছে বাংলাদেশ। ২০১৫ সালে এক ম্যাচের সিরিজ জিতেছিল টাইগাররা। এছাড়া ঘরের মাঠে পাকিস্তানের কাছে দু’টি দ্বিপক্ষীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজ হেরেছে বাংলাদেশ।
সর্বোচ্চ রান পাকিস্তানের : সর্বোচ্চ দলীয় রানের রেকর্ড আছে পাকিস্তানের। ২০০৮ সালে করাচিতে অনুষ্ঠিত ম্যাচে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করে ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ২০৩ রান করেছিল পাকিস্তান। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রান ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৯৬। এই বছরের জুনেই লাহোরে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করে ঐ স্কোর দাঁড় করিয়েছিল বাংলাদেশ। দু’দলের মুখোমুখিতে সর্বনিম্ন দলীয় রান বাংলাদেশের। ২০১১ সালে মিরপুরে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৩৬ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ৮৫ রান করে ম্যাচ হারে টাইগাররা।
পাকিস্তানের সর্বনিম্নœ রান ১৮.১ ওভারে ২ উইকেটে ১০৯। ২০২১ সালে মিরপুরে বাংলাদেশের ছুড়ে দেয়া ১০৯ রানের টার্গেট স্পর্শ করে জয় পেয়েছিল পাকিস্তান।
বড় জয় পাকিস্তানের : সবচেয়ে বড় জয় আছে পাকিস্তানের। ২০০৮ সালে করাচিতে বাংলাদেশকে ১০২ রানে হারিয়েছিল পাকিস্তান।
পাকিস্তানের বিপক্ষে এখন পর্যন্ত রানের ব্যবধানে জিততে পারেনি বাংলাদেশ। যেই ৩ ম্যাচ জিতেছে, সবগুলোই উইকেট বিবেচনায়। এরমধ্যে বড় জয় ৭ উইকেটে। উইকেট বিবেচনায় সবচেয়ে বড় জয় আছে পাকিস্তানের। ২০২০ সালে লাহোরে ১৩৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৯ উইকেটে জয় পেয়েছিল পাকিস্তান।
বেশি রান সাকিবের : দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ে ব্যাটারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রান আছে বাংলাদেশের সাকিব আল হাসানের। ১১ ম্যাচে ৪ হাফ-সেঞ্চুরিতে ৩৬০ রান করেছেন সাকিব। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান পাকিস্তানের মোহাম্মদ হাফিজের। ১০ ম্যাচে ২ হাফ-সেঞ্চুরিতে ২৭৭ রান করেছেন হাফিজ।
বেশি ছক্কা শহিদ আফ্রিদির : বাংলাদেশের বিপক্ষে সর্বোচ্চ ছক্কা মেরেছেন পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদি। ১০ ম্যাচের ৯ ইনিংসে সর্বোচ্চ ১৩টি ছক্কা মেরেছেন তিনি।
বেশি উইকেট শাদাব খানের : বাংলাদেশ-পাকিস্তান দ্বিপক্ষীয় সিরিজে সর্বোচ্চ উইকেটের মালিক পাকিস্তানের লেগ স্পিনার শাদাব খান। ১০ ম্যাচে ১২ উইকেট নিয়েছেন তিনি।
বেশি ৫ উইকেট হাসান আলির : বাংলাদেশ-পাকিস্তান দ্বিপক্ষীয় সিরিজে একমাত্র বোলার হিসেবে ইনিংসে ৫ উইকেট শিকার করেছেন পেসার হাসান আলি। গত ২৮ মে লাহোরে অনুষ্ঠিত ম্যাচে ৩.২ ওভার বল করে ৩০ রানে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। যা হাসানের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং ফিগার।
বেশি ক্যাচ মো. ওয়াসিমের: দু’দলের মধ্যে টি-টোয়েন্টি সিরিজে সবচেয়ে বেশি ৬ ক্যাচ নিয়েছেন মোহাম্মদ ওয়াসিম।
বেশি ডিসমিসাল রিজওয়ানের: বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে উইকেটরক্ষক হিসেবে সবচেয়ে বেশি ডিসমিসালের মালিক পাকিস্তানের মোহাম্মদ রিজওয়ানের। ৯ ম্যাচে ১০ ডিসমিসাল করেছেন রিজওয়ান।
বেশি ম্যাচ মাহমুদুল্লাহর : বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজে সবচেয়ে বেশি ১৫ ম্যাচ খেলেছেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ।