আরচারি ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক কাজী রাজীব উদ্দীন আহমেদ চপলের আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ ‘তির-ধনুকে বাজিমাত’-এর প্রকাশনা উৎসব রোববার,(২০ জুলাই ২০২৫) বিকেলে রাজধানীর এক হোটেলে অনুষ্ঠিত হয়।
ক্রীড়া সাংবাদিক শামীম চৌধুরীর সম্পাদনায় বইটি প্রকাশ করেছে অন্যপ্রকাশ। বইটি কাজী রাজীব উদ্দীন আহমেদের বর্ণাঢ্য জীবন এবং বাংলাদেশের আরচারি খেলার উত্থান ও প্রসারে তার অসামান্য অবদানের বিস্তারিত চিত্র তুলে ধরেছে। ‘তির-ধনুকে বাজিমাত’ শুধুমাত্র তার ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ নয়, এটি বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে, বিশেষ করে আরচারির ক্ষেত্রে একটি ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে দেশের বিশিষ্ট ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব, সাংবাদিক, লেখক, আরচারি ফেডারেশনের বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তা এবং আরচ্যাররা উপস্থিত ছিলেন।
জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানে ওয়ার্ল্ড আরচারির মহাসচিব টম ডিলেন, ইরাক আরচারি ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট আল মাশাহাদানী সাদ, শ্রীলঙ্কার আরচারি অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট সুনেত্রা সেনভিরাথনে উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা কাজী রাজীব উদ্দীন আহমেদের নিরলস পরিশ্রম, দূরদর্শিতা এবং আরচারি খেলার প্রতি তার গভীর ভালোবাসার ভূয়সী প্রশংসা করেন। তারা বলেন, তার হাত ধরেই বাংলাদেশ আরচারি বিশ্ব মঞ্চে নিজেদের অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। বইটির প্রকাশনা আরচারি অঙ্গনে নতুন করে প্রাণের সঞ্চার করবে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আরচারি ফেডারেশনের সভাপতি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মোখলেস উর রহমান। তিনি বলেন, ‘চপল এত বেশি খ্যাতি অর্জন করেছে যা বলে শেষ করা যাবে না। খেলার প্রতি তার আলাদা টান থাকার কারণেই এটা সম্ভব হয়েছে। সে শুধু একজন খ্যাতিমান ক্রীড়া ব্যক্তিত্বই নয় একজন সফল ব্যবসায়ীও। বইটির দ্বিতীয় সংস্করণে আশা করব তার ব্যবসায়িক সফলতার কথাও ওঠে আসবে। চপল ক্রীড়া জগতে বাংলাদেশের প্রতীক।’
অনুষ্ঠানের শেষ দিকে ছিল কাজী রাজীব উদ্দীন আহমেদ চপলের সাক্ষাৎকার ।
এই পর্বে বইয়ের বিভিন্ন মজার ও উল্লেখযোগ্য অংশ তুলে ধরেন এই সংগঠক। এছাড়া চপলের কর্মময় জীবন নিয়ে একটি ভিজুয়াল প্রেজেন্টেশনও উপস্থাপন করা হয়।
রোববার, ২০ জুলাই ২০২৫
আরচারি ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক কাজী রাজীব উদ্দীন আহমেদ চপলের আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ ‘তির-ধনুকে বাজিমাত’-এর প্রকাশনা উৎসব রোববার,(২০ জুলাই ২০২৫) বিকেলে রাজধানীর এক হোটেলে অনুষ্ঠিত হয়।
ক্রীড়া সাংবাদিক শামীম চৌধুরীর সম্পাদনায় বইটি প্রকাশ করেছে অন্যপ্রকাশ। বইটি কাজী রাজীব উদ্দীন আহমেদের বর্ণাঢ্য জীবন এবং বাংলাদেশের আরচারি খেলার উত্থান ও প্রসারে তার অসামান্য অবদানের বিস্তারিত চিত্র তুলে ধরেছে। ‘তির-ধনুকে বাজিমাত’ শুধুমাত্র তার ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ নয়, এটি বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে, বিশেষ করে আরচারির ক্ষেত্রে একটি ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে দেশের বিশিষ্ট ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব, সাংবাদিক, লেখক, আরচারি ফেডারেশনের বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তা এবং আরচ্যাররা উপস্থিত ছিলেন।
জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানে ওয়ার্ল্ড আরচারির মহাসচিব টম ডিলেন, ইরাক আরচারি ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট আল মাশাহাদানী সাদ, শ্রীলঙ্কার আরচারি অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট সুনেত্রা সেনভিরাথনে উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা কাজী রাজীব উদ্দীন আহমেদের নিরলস পরিশ্রম, দূরদর্শিতা এবং আরচারি খেলার প্রতি তার গভীর ভালোবাসার ভূয়সী প্রশংসা করেন। তারা বলেন, তার হাত ধরেই বাংলাদেশ আরচারি বিশ্ব মঞ্চে নিজেদের অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। বইটির প্রকাশনা আরচারি অঙ্গনে নতুন করে প্রাণের সঞ্চার করবে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আরচারি ফেডারেশনের সভাপতি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মোখলেস উর রহমান। তিনি বলেন, ‘চপল এত বেশি খ্যাতি অর্জন করেছে যা বলে শেষ করা যাবে না। খেলার প্রতি তার আলাদা টান থাকার কারণেই এটা সম্ভব হয়েছে। সে শুধু একজন খ্যাতিমান ক্রীড়া ব্যক্তিত্বই নয় একজন সফল ব্যবসায়ীও। বইটির দ্বিতীয় সংস্করণে আশা করব তার ব্যবসায়িক সফলতার কথাও ওঠে আসবে। চপল ক্রীড়া জগতে বাংলাদেশের প্রতীক।’
অনুষ্ঠানের শেষ দিকে ছিল কাজী রাজীব উদ্দীন আহমেদ চপলের সাক্ষাৎকার ।
এই পর্বে বইয়ের বিভিন্ন মজার ও উল্লেখযোগ্য অংশ তুলে ধরেন এই সংগঠক। এছাড়া চপলের কর্মময় জীবন নিয়ে একটি ভিজুয়াল প্রেজেন্টেশনও উপস্থাপন করা হয়।