নেপাল ম্যাচে হামজা চৌধুরীর গোল উদযাপন
হামজার চৌধুরীর একার যা করা সম্ভব ছিল, করেছেন প্রায় সবই। স্মরণীয় একটি গোল, দুর্দান্ত একটি পেনাল্টি, মাঠময় বিচরণ, পিছিয়ে থাকা দলকে ফেরার রসদ জোগানো, উজ্জীবিত করা। সেসবও যথেষ্ট হয়নি বাংলাদেশের জয়ের জন্য। আবারও শেষ সময়ে গোল হজম করে জয় হাতছাড়া করে হতাশা এই তারকা। তবে তাতে মুষড়ে না পড়ে আশা নিয়ে তাকিয়ে তিনি ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে।
এক পর্যায়ে হালকা চোটের কারণে মাঠ ছাড়তে হয় হামজাকে। সামনেই ভারতের বিপক্ষে মহারণ। দলের প্রাণভ্রোমরাকে নিয়ে তাই ঝুঁকি নিতে চাননি কোচ।
দুর্দান্ত খেলেও ডাগআউটে বসে হামজাকে দেখতে হয় হতাশার সেই মুহূর্তটি।
৯০ মিনিট শেষে যোগ করা সময়ে গোল খেয়ে মুঠো থেকে জয়টা ফেলে দেয় বাংলাদেশ। সর্বশেষ কিছু ম্যাচে এটিই হয়ে উঠেছে নিয়মিত চিত্র। সেই আক্ষেপ আছে হামজারও। তবে আসল লড়াই তো এখনও অপেক্ষায়। তিনিও
‘আবারও হতাশাময় এক সমাপ্তি, যে ম্যাচটিতে আমাদের জেতা উচিত ছিল। আপনাদের ভালোবাসা ও সমর্থনের জন্য সবসময়ের মতোই ধন্যবাদ। একতাবদ্ধ থাকতে হবে আমাদের। সবাই মিলে তৈরি হতে হবে বড় ম্যাচের জন্য।’
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের আগামী মঙ্গলবার ভারতের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। পরের ধাপে যাওয়ার সম্ভাবনা শেষ দুই দলেরই। তবে প্রতিবেশি এই দুই দলের লড়াই তো কখনোই স্রেফ নিয়ম রক্ষার ম্যাচ নয়, সেখানে মিশে থাকে প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি আর উত্তেজনার অনেক রসদ।
নেপালের বিপক্ষে হামজা চোটের কারণে মাঠ ছাড়লেও তা গুরুতর কিছু নয়। ২৮ বছর বয়সী ফুটবলারকে ভারতের বিপক্ষে পাওয়া নিয়ে শঙ্কা নেই।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
নেপাল ম্যাচে হামজা চৌধুরীর গোল উদযাপন
শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
হামজার চৌধুরীর একার যা করা সম্ভব ছিল, করেছেন প্রায় সবই। স্মরণীয় একটি গোল, দুর্দান্ত একটি পেনাল্টি, মাঠময় বিচরণ, পিছিয়ে থাকা দলকে ফেরার রসদ জোগানো, উজ্জীবিত করা। সেসবও যথেষ্ট হয়নি বাংলাদেশের জয়ের জন্য। আবারও শেষ সময়ে গোল হজম করে জয় হাতছাড়া করে হতাশা এই তারকা। তবে তাতে মুষড়ে না পড়ে আশা নিয়ে তাকিয়ে তিনি ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে।
এক পর্যায়ে হালকা চোটের কারণে মাঠ ছাড়তে হয় হামজাকে। সামনেই ভারতের বিপক্ষে মহারণ। দলের প্রাণভ্রোমরাকে নিয়ে তাই ঝুঁকি নিতে চাননি কোচ।
দুর্দান্ত খেলেও ডাগআউটে বসে হামজাকে দেখতে হয় হতাশার সেই মুহূর্তটি।
৯০ মিনিট শেষে যোগ করা সময়ে গোল খেয়ে মুঠো থেকে জয়টা ফেলে দেয় বাংলাদেশ। সর্বশেষ কিছু ম্যাচে এটিই হয়ে উঠেছে নিয়মিত চিত্র। সেই আক্ষেপ আছে হামজারও। তবে আসল লড়াই তো এখনও অপেক্ষায়। তিনিও
‘আবারও হতাশাময় এক সমাপ্তি, যে ম্যাচটিতে আমাদের জেতা উচিত ছিল। আপনাদের ভালোবাসা ও সমর্থনের জন্য সবসময়ের মতোই ধন্যবাদ। একতাবদ্ধ থাকতে হবে আমাদের। সবাই মিলে তৈরি হতে হবে বড় ম্যাচের জন্য।’
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের আগামী মঙ্গলবার ভারতের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। পরের ধাপে যাওয়ার সম্ভাবনা শেষ দুই দলেরই। তবে প্রতিবেশি এই দুই দলের লড়াই তো কখনোই স্রেফ নিয়ম রক্ষার ম্যাচ নয়, সেখানে মিশে থাকে প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি আর উত্তেজনার অনেক রসদ।
নেপালের বিপক্ষে হামজা চোটের কারণে মাঠ ছাড়লেও তা গুরুতর কিছু নয়। ২৮ বছর বয়সী ফুটবলারকে ভারতের বিপক্ষে পাওয়া নিয়ে শঙ্কা নেই।