জাতীয় ক্রিকেট লীগের ষষ্ঠ রাউন্ডে রাজশাহীর ২৩৬ রানের জবাবে অমিত হাসানের ডাবল সেঞ্চুরিতে সিলেট ৮ উইকেটে ৫৩৫ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে। এতে প্রথম ইনিংস থেকে ২৯৯ রানের লিড পায় সিলেট। পিছিয়ে থেকে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে তৃতীয় দিন শেষে ৩ উইকেটে ১৪৬ রান করেছে রাজশাহী।
ইনিংস হার এড়াতে ৭ উইকেট হাতে আরও ১৫৩ রান করতে হবে রাজশাহীকে। দ্বিতীয় দিন জোড়া সেঞ্চুরি করেছিলেন অমিত হাসান ও আসাদুল্লাহ আল গালিব। তৃতীয় দিন গালিব ব্যর্থ হলেও ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন অমিত। সিলেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় দিন শেষে ৩ উইকেটে ৩৭০ রান করেছিল সিলেট। ৭ উইকেট হাতে নিয়ে ১৩৪ রানে এগিয়ে ছিল তারা। গালিব ১১১ ও অমিত ১৭২ রানে অপরাজিত ছিলেন। ম্যাচের তৃতীয় দিন ডাবল সেঞ্চুরির কাছাকাছি পৌঁছে যান গালিব ও অমিত। কিন্তু ব্যক্তিগত ১৮০ রানে থামেন গালিব। ২২১ বল খেলে ডাবল-সেঞ্চুরি তুলে নেন অমিত। শেষ পর্যন্ত ২৮ চার ও ১ ছক্কায় ২৫১ বলে ২১৩ রান করেন অমিত। গালিবের ২৯৮ বলের ইনিংসে ১৯টি চার ও ২টি ছক্কা ছিল।
৮ উইকেটে ৫৩৫ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে ২৯৯ রানের লিড পায় সিলেট। পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে আবারও বাঁহাতি স্পিনার নাবিল সামাদের ঘূর্ণিতে ৫৮ রানে ৩ উইকেট হারায় রাজশাহী। ৩ উইকেটই নেন নাবিল। চতুর্থ উইকেটে ৮৮ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে দিন শেষ করেন প্রিতম (২৯) ও মেহরব(৫৫)। ১১ ওভার বল ৩০ রানে ৩ উইকেট নেন নাবিল। প্রথম ইনিংসে ৪২ রানে ৪ উইকেট শিকার করেছিলেন তিনি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫
জাতীয় ক্রিকেট লীগের ষষ্ঠ রাউন্ডে রাজশাহীর ২৩৬ রানের জবাবে অমিত হাসানের ডাবল সেঞ্চুরিতে সিলেট ৮ উইকেটে ৫৩৫ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে। এতে প্রথম ইনিংস থেকে ২৯৯ রানের লিড পায় সিলেট। পিছিয়ে থেকে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে তৃতীয় দিন শেষে ৩ উইকেটে ১৪৬ রান করেছে রাজশাহী।
ইনিংস হার এড়াতে ৭ উইকেট হাতে আরও ১৫৩ রান করতে হবে রাজশাহীকে। দ্বিতীয় দিন জোড়া সেঞ্চুরি করেছিলেন অমিত হাসান ও আসাদুল্লাহ আল গালিব। তৃতীয় দিন গালিব ব্যর্থ হলেও ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন অমিত। সিলেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় দিন শেষে ৩ উইকেটে ৩৭০ রান করেছিল সিলেট। ৭ উইকেট হাতে নিয়ে ১৩৪ রানে এগিয়ে ছিল তারা। গালিব ১১১ ও অমিত ১৭২ রানে অপরাজিত ছিলেন। ম্যাচের তৃতীয় দিন ডাবল সেঞ্চুরির কাছাকাছি পৌঁছে যান গালিব ও অমিত। কিন্তু ব্যক্তিগত ১৮০ রানে থামেন গালিব। ২২১ বল খেলে ডাবল-সেঞ্চুরি তুলে নেন অমিত। শেষ পর্যন্ত ২৮ চার ও ১ ছক্কায় ২৫১ বলে ২১৩ রান করেন অমিত। গালিবের ২৯৮ বলের ইনিংসে ১৯টি চার ও ২টি ছক্কা ছিল।
৮ উইকেটে ৫৩৫ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে ২৯৯ রানের লিড পায় সিলেট। পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে আবারও বাঁহাতি স্পিনার নাবিল সামাদের ঘূর্ণিতে ৫৮ রানে ৩ উইকেট হারায় রাজশাহী। ৩ উইকেটই নেন নাবিল। চতুর্থ উইকেটে ৮৮ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে দিন শেষ করেন প্রিতম (২৯) ও মেহরব(৫৫)। ১১ ওভার বল ৩০ রানে ৩ উইকেট নেন নাবিল। প্রথম ইনিংসে ৪২ রানে ৪ উইকেট শিকার করেছিলেন তিনি।