বাংলাদেশ পাকিস্তান টেস্ট
ঐতিহ্যগত ভাবেই শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের উইকেট (পিচ) কিছুটা মন্থর ও টার্নিং হয়ে থাকে। এমন উইকেটে পেসারদের কিছুই করার থাকে না। তারপরও আজ থেকে শুরু দ্বিতীয় টেস্টে ভালো করার ব্যাপারে দারুণ আত্মবিশ্বাসী পাকিস্তান দলের পেসার শাহীন আফ্রিদি। শেরেবাংলায় এমন ধারাবাহিকতা রাখার কথা গতকাল ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে জানান তিনি । বলেন, ‘এশিয়ার সব উইকেটই আসলে কমবেশি ধীরগতির। লোকে বলে যে স্পিনারদের সহায়তা বেশি মেলে। তবে শক্তপোক্ত হলে ও গায়ে জোর থাকলে এখানেও কার্যকর হওয়া যায়। জুটি বেঁধে বল করতে হয়।’
শাহীন জানান, হাসানের (হাসান আলী) সঙ্গে জুটি বেঁধে ঢাকায় কিভাবে সাফল্য পাবেন, ‘হাসানেরও এখানে কৃতিত্ব আছে। হাসানের সঙ্গে যখনই আমি বোলিং করি, আমরা নিজেদের মধ্যে ঠিক করে নেই যে, কে কখন আক্রমণ করবে, কে রান আটকে রাখবে। হাসানেরও তাই ভূমিকা আছে। আমার কাছে ব্যাপারটি হলো, ৩ ওভারের স্পেল হোক বা ৫ ওভারের, আগ্রাসী বোলিং করতে চাই। এভাবেই সাফল্য ধরা দিচ্ছে। দ্বিতীয় টেস্টেও আমরা আগের টেস্টের মতো পারফরম্যান্স দিতে চাই।’
চট্টগ্রাম টেস্টে বাংলাদেশ কোনোভাবেই সুযোগ দেয়নি পাকিস্তান। ৮ উইকেটের দারুণ জয়ে উদ্দীপ্ত পাকিস্তান ঢাকাতেও জিততে আত্মবিশ্বাসী। শাহীন শোনালেন, ‘মোমেন্টাম খুব ভালো আছে, দলের কম্বিনেশন দারুণ। ছেলেরা প্রস্তুত দ্বিতীয় টেস্টের জন্য। অবশ্যই লড়াই করবো এবং ভালোভাবে শেষ করবো। এবং এখান থেকে সিরিজ জিতে ফিরবো।’
চট্টগ্রামে দুই ইনিংসেই বাংলাদেশের টপ অর্ডার প্রথম ঘণ্টাতেই ভেঙে পড়ে। প্রথম ইনিংসে ৪৯ রানে টপ অর্ডারের চার ব্যাটার আউট হওয়ার পর দ্বিতীয় ইনিংসে আরও বড় বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। ৪৩ রানে প্রথম ৫ ব্যাটারকে হারিয়ে হারের পথটা তৈরি হয়ে যায়। আর বাংলাদেশের টপ অর্ডার ফিরিয়ে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন হাসান-শাহীন জুটি।
স্বাভাবিক ভাবেই সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্ন উঠে, বাংলাদেশের টপ অর্ডারের উইকেট নেয়া কতটা সহজ? শাহীন জানালেন, ‘টেস্ট ক্রিকেটে টানা দুই বলে উইকেট নেয়া কখনোই সহজ নয়। সত্যিই কঠিন। এখানে প্রতিটি সেশন, প্রতিটি মিনিট কঠিন ক্রিকেট হয় এবং গুরুত্বপূর্ণ। আমি ফুল লেংথে বল করার চেষ্টা করি এবং উপভোগ করি। বাংলাদেশের ব্যাটারদের উইকেট নেয়া সহজ নয়। ওদের বেশ কজন ভালো ক্রিকেটার আছে। আমি শতভাগ দেয়ার চেষ্টা করি।’
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম টেস্টে ব্যাটিং বান্ধব উইকেটে বাংলাদেশের ব্যাটারদের বিপক্ষে আগুনে বোলিং করেন পাকিস্তানের দুই পেসার হাসান আলী ও শাহীন আফ্রিদি। সেখানে ১৪ উইকেটে নেন এই দুই পেসার ।
বাংলাদেশ পাকিস্তান টেস্ট
শুক্রবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২১
ঐতিহ্যগত ভাবেই শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের উইকেট (পিচ) কিছুটা মন্থর ও টার্নিং হয়ে থাকে। এমন উইকেটে পেসারদের কিছুই করার থাকে না। তারপরও আজ থেকে শুরু দ্বিতীয় টেস্টে ভালো করার ব্যাপারে দারুণ আত্মবিশ্বাসী পাকিস্তান দলের পেসার শাহীন আফ্রিদি। শেরেবাংলায় এমন ধারাবাহিকতা রাখার কথা গতকাল ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে জানান তিনি । বলেন, ‘এশিয়ার সব উইকেটই আসলে কমবেশি ধীরগতির। লোকে বলে যে স্পিনারদের সহায়তা বেশি মেলে। তবে শক্তপোক্ত হলে ও গায়ে জোর থাকলে এখানেও কার্যকর হওয়া যায়। জুটি বেঁধে বল করতে হয়।’
শাহীন জানান, হাসানের (হাসান আলী) সঙ্গে জুটি বেঁধে ঢাকায় কিভাবে সাফল্য পাবেন, ‘হাসানেরও এখানে কৃতিত্ব আছে। হাসানের সঙ্গে যখনই আমি বোলিং করি, আমরা নিজেদের মধ্যে ঠিক করে নেই যে, কে কখন আক্রমণ করবে, কে রান আটকে রাখবে। হাসানেরও তাই ভূমিকা আছে। আমার কাছে ব্যাপারটি হলো, ৩ ওভারের স্পেল হোক বা ৫ ওভারের, আগ্রাসী বোলিং করতে চাই। এভাবেই সাফল্য ধরা দিচ্ছে। দ্বিতীয় টেস্টেও আমরা আগের টেস্টের মতো পারফরম্যান্স দিতে চাই।’
চট্টগ্রাম টেস্টে বাংলাদেশ কোনোভাবেই সুযোগ দেয়নি পাকিস্তান। ৮ উইকেটের দারুণ জয়ে উদ্দীপ্ত পাকিস্তান ঢাকাতেও জিততে আত্মবিশ্বাসী। শাহীন শোনালেন, ‘মোমেন্টাম খুব ভালো আছে, দলের কম্বিনেশন দারুণ। ছেলেরা প্রস্তুত দ্বিতীয় টেস্টের জন্য। অবশ্যই লড়াই করবো এবং ভালোভাবে শেষ করবো। এবং এখান থেকে সিরিজ জিতে ফিরবো।’
চট্টগ্রামে দুই ইনিংসেই বাংলাদেশের টপ অর্ডার প্রথম ঘণ্টাতেই ভেঙে পড়ে। প্রথম ইনিংসে ৪৯ রানে টপ অর্ডারের চার ব্যাটার আউট হওয়ার পর দ্বিতীয় ইনিংসে আরও বড় বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। ৪৩ রানে প্রথম ৫ ব্যাটারকে হারিয়ে হারের পথটা তৈরি হয়ে যায়। আর বাংলাদেশের টপ অর্ডার ফিরিয়ে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন হাসান-শাহীন জুটি।
স্বাভাবিক ভাবেই সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্ন উঠে, বাংলাদেশের টপ অর্ডারের উইকেট নেয়া কতটা সহজ? শাহীন জানালেন, ‘টেস্ট ক্রিকেটে টানা দুই বলে উইকেট নেয়া কখনোই সহজ নয়। সত্যিই কঠিন। এখানে প্রতিটি সেশন, প্রতিটি মিনিট কঠিন ক্রিকেট হয় এবং গুরুত্বপূর্ণ। আমি ফুল লেংথে বল করার চেষ্টা করি এবং উপভোগ করি। বাংলাদেশের ব্যাটারদের উইকেট নেয়া সহজ নয়। ওদের বেশ কজন ভালো ক্রিকেটার আছে। আমি শতভাগ দেয়ার চেষ্টা করি।’
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম টেস্টে ব্যাটিং বান্ধব উইকেটে বাংলাদেশের ব্যাটারদের বিপক্ষে আগুনে বোলিং করেন পাকিস্তানের দুই পেসার হাসান আলী ও শাহীন আফ্রিদি। সেখানে ১৪ উইকেটে নেন এই দুই পেসার ।