দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১৬৪ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়ে দুই টেস্টের সিরিজে হোয়াইটওয়াশ করেছে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা। তারা সিরিজের প্রথম টেস্ট ১৮৭ রানে জিতেছিল।
টেস্ট সিরিজটি আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের অন্তর্ভুক্ত। তাই এই সিরিজ থেকে পূর্ণ ২৪ পয়েন্ট নিয়ে চ্যাম্পিয়নশিপের টেবিলের শীর্ষে শ্রীলঙ্কা। ৪ ম্যাচে ১ জয় ও ৩ হারে ১২ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের চতুর্থস্থানে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
গল স্টেডিয়ামে ধনাঞ্জয়া ডি সিলভার অনবদ্য সেঞ্চুরিতে চতুর্থ দিন শেষে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ৮ উইকেটে ৩২৮ রান করে শ্রীলঙ্কা ২৭৯ রানে এগিয়েছিল।
১৫৩ রানে অপরাজিত থেকে দিন শেষ করেছেন ধনাঞ্জয়া। ১১০ বলে ২৫ রানে অপরাজিত ছিলেন এম্বুলদেনিয়া।
গতকাল শেষ দিনে ব্যক্তিগত ৩৯ রানে এম্বুলদেনিয়া আউট হলে, ৯ উইকেটে ৩৪৫ রানে ইনিংস ঘোষণা করে স্বাগতিকরা। ১৫৫ রানে অপরাজিত থাকেন ধনাঞ্জয়া। তার ২৬২ বলের ইনিংসে ১১টি চার ও ২টি ছক্কা ছিল।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের ভেরাসামি পারমল ৩টি, রোস্টন চেজ ২টি ও অধিনায়ক ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট-জেসন হোল্ডার ১টি করে উইকেট নেন।
২৯৭ রানের টার্গেটে ব্যাটিংয়ে নেমে এম্বুলদেনিয়া ও রমেশের ঘূর্ণিতে দিশেহারা হয়ে পড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটাররা। ৫৬ দশমিক ১ ওভার ব্যাট করে ১৩২ রানেই অলআউট হয় ক্যারিবীয়রা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের দশ উইকেট ভাগাভাগি করে নেন এম্বুলদেনিয়া ও রমেশ।
এম্বুলদেনিয়া ৩৫ রানে ও রমেশ ৬৬ রানে ৫টি করে উইকেট নেন। এম্বুলদেনিয়া ১৩ ম্যাচের টেস্ট ক্যারিয়ারে পঞ্চমবারের মতো এবং ৪ ম্যাচের টেস্ট ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বারের মতো পাঁচ বা ততোধিক উইকেট নেন রমেশ। প্রথম ইনিংসে ৬টি এবং দ্বিতীয় ইনিংসে ৪টিসহ মোট টেস্ট ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো ম্যাচে ১০ উইকেট শিকার করেন রমেশ।
দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন এনক্রুমার বোনার। এরপর জার্মেই ব্ল্যাকউড ৩৬ ও শাই হোপ ১৬ রান করেন।
সংক্ষিপ্ত স্কোর : শ্রীলঙ্কা ২০৪ ও ৩৪৫/৯ ডি. (ধনাঞ্জয়া অপরাজিত ১৫৫)।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৫৩ ও ১৩২ (এম্বুলদেনিয়া ৫/৩৫, রমেশ ৫/৬৬ )। ম্যাচ সেরা : ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা, সিরিজ সেরা : রমেশ মেন্ডিস।
শুক্রবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২১
দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১৬৪ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়ে দুই টেস্টের সিরিজে হোয়াইটওয়াশ করেছে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা। তারা সিরিজের প্রথম টেস্ট ১৮৭ রানে জিতেছিল।
টেস্ট সিরিজটি আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের অন্তর্ভুক্ত। তাই এই সিরিজ থেকে পূর্ণ ২৪ পয়েন্ট নিয়ে চ্যাম্পিয়নশিপের টেবিলের শীর্ষে শ্রীলঙ্কা। ৪ ম্যাচে ১ জয় ও ৩ হারে ১২ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের চতুর্থস্থানে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
গল স্টেডিয়ামে ধনাঞ্জয়া ডি সিলভার অনবদ্য সেঞ্চুরিতে চতুর্থ দিন শেষে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ৮ উইকেটে ৩২৮ রান করে শ্রীলঙ্কা ২৭৯ রানে এগিয়েছিল।
১৫৩ রানে অপরাজিত থেকে দিন শেষ করেছেন ধনাঞ্জয়া। ১১০ বলে ২৫ রানে অপরাজিত ছিলেন এম্বুলদেনিয়া।
গতকাল শেষ দিনে ব্যক্তিগত ৩৯ রানে এম্বুলদেনিয়া আউট হলে, ৯ উইকেটে ৩৪৫ রানে ইনিংস ঘোষণা করে স্বাগতিকরা। ১৫৫ রানে অপরাজিত থাকেন ধনাঞ্জয়া। তার ২৬২ বলের ইনিংসে ১১টি চার ও ২টি ছক্কা ছিল।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের ভেরাসামি পারমল ৩টি, রোস্টন চেজ ২টি ও অধিনায়ক ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট-জেসন হোল্ডার ১টি করে উইকেট নেন।
২৯৭ রানের টার্গেটে ব্যাটিংয়ে নেমে এম্বুলদেনিয়া ও রমেশের ঘূর্ণিতে দিশেহারা হয়ে পড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটাররা। ৫৬ দশমিক ১ ওভার ব্যাট করে ১৩২ রানেই অলআউট হয় ক্যারিবীয়রা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের দশ উইকেট ভাগাভাগি করে নেন এম্বুলদেনিয়া ও রমেশ।
এম্বুলদেনিয়া ৩৫ রানে ও রমেশ ৬৬ রানে ৫টি করে উইকেট নেন। এম্বুলদেনিয়া ১৩ ম্যাচের টেস্ট ক্যারিয়ারে পঞ্চমবারের মতো এবং ৪ ম্যাচের টেস্ট ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বারের মতো পাঁচ বা ততোধিক উইকেট নেন রমেশ। প্রথম ইনিংসে ৬টি এবং দ্বিতীয় ইনিংসে ৪টিসহ মোট টেস্ট ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো ম্যাচে ১০ উইকেট শিকার করেন রমেশ।
দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন এনক্রুমার বোনার। এরপর জার্মেই ব্ল্যাকউড ৩৬ ও শাই হোপ ১৬ রান করেন।
সংক্ষিপ্ত স্কোর : শ্রীলঙ্কা ২০৪ ও ৩৪৫/৯ ডি. (ধনাঞ্জয়া অপরাজিত ১৫৫)।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৫৩ ও ১৩২ (এম্বুলদেনিয়া ৫/৩৫, রমেশ ৫/৬৬ )। ম্যাচ সেরা : ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা, সিরিজ সেরা : রমেশ মেন্ডিস।