জার্মানির (তৎকালীন পশ্চিম জার্মানি) ১৯৫৪ সালের বিশ্বকাপ জয়ী দলের সবশেষ জীবিত সদস্য হোর্স্ট একেল ৮৯ বছর বয়সে মারা গেছেন।
জার্মান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (ডিএফবি) শুক্রবার এক বিবৃতিতে বিষয়টি জানিয়েছে।
"জার্মান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন... হোর্স্ট একেলের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করছে। ১৯৫৪ সালের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আজ ৮৯ বছর বয়সে মারা গেছেন।"
একেল ছিলেন জার্মানির ওই বিশ্বজয়ী দলের মাত্র দুজন সদস্যের একজন যিনি টুর্নামেন্টের ছয়টি ম্যাচেই খেলেছিলেন। ফাইনালে তিনি ছিলেন সবচেয়ে কম বয়সী খেলোয়াড়। শিরোপা লড়াইয়ে ওই আসরের অপ্রতিরোধ্য হাঙ্গেরিকে ৩-২ গোলে হারিয়ে চমক দেখায় পশ্চিম জার্মানি।
ফাইনালে জার্মানির সেই জয়কে ‘মিরাকল অব বার্ন’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। কেননা ওই সময়ের ভীষণ শক্তিশালী হাঙ্গেরি গ্রুপ পর্বেই জার্মানদের ৮-৩ গোলে বিধ্বস্ত করেছিল। মূলত বিশাল ব্যবধানে ওই হারের পরই ফাইনালে জার্মানির জয় বিস্ময় জাগিয়েছিল।
দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধোত্তর প্রজন্মে একটি জাতি হিসেবে পুনর্গঠনের প্রচেষ্টায় থাকা জার্মানির জন্য বিশ্বকাপ জয়টি গুরুত্বপূর্ণ ছিল। বৈশ্বিক আসরে সেটিই দেশটির প্রথম শিরোপা।
একেল জাতীয় দলের হয়ে ৩২টি ম্যাচ খেলেছেন। ক্লাব পর্যায়ে কাইজারস্লাটার্নের হয়ে ২১৩টি ম্যাচ খেলে ১৯৫১ ও ১৯৫৩ সালে জেতেন দুটি জার্মান লিগ শিরোপা।
শনিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২১
জার্মানির (তৎকালীন পশ্চিম জার্মানি) ১৯৫৪ সালের বিশ্বকাপ জয়ী দলের সবশেষ জীবিত সদস্য হোর্স্ট একেল ৮৯ বছর বয়সে মারা গেছেন।
জার্মান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (ডিএফবি) শুক্রবার এক বিবৃতিতে বিষয়টি জানিয়েছে।
"জার্মান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন... হোর্স্ট একেলের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করছে। ১৯৫৪ সালের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আজ ৮৯ বছর বয়সে মারা গেছেন।"
একেল ছিলেন জার্মানির ওই বিশ্বজয়ী দলের মাত্র দুজন সদস্যের একজন যিনি টুর্নামেন্টের ছয়টি ম্যাচেই খেলেছিলেন। ফাইনালে তিনি ছিলেন সবচেয়ে কম বয়সী খেলোয়াড়। শিরোপা লড়াইয়ে ওই আসরের অপ্রতিরোধ্য হাঙ্গেরিকে ৩-২ গোলে হারিয়ে চমক দেখায় পশ্চিম জার্মানি।
ফাইনালে জার্মানির সেই জয়কে ‘মিরাকল অব বার্ন’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। কেননা ওই সময়ের ভীষণ শক্তিশালী হাঙ্গেরি গ্রুপ পর্বেই জার্মানদের ৮-৩ গোলে বিধ্বস্ত করেছিল। মূলত বিশাল ব্যবধানে ওই হারের পরই ফাইনালে জার্মানির জয় বিস্ময় জাগিয়েছিল।
দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধোত্তর প্রজন্মে একটি জাতি হিসেবে পুনর্গঠনের প্রচেষ্টায় থাকা জার্মানির জন্য বিশ্বকাপ জয়টি গুরুত্বপূর্ণ ছিল। বৈশ্বিক আসরে সেটিই দেশটির প্রথম শিরোপা।
একেল জাতীয় দলের হয়ে ৩২টি ম্যাচ খেলেছেন। ক্লাব পর্যায়ে কাইজারস্লাটার্নের হয়ে ২১৩টি ম্যাচ খেলে ১৯৫১ ও ১৯৫৩ সালে জেতেন দুটি জার্মান লিগ শিরোপা।