অ্যাশেজের পঞ্চম ও শেষ টেস্টেও সফরকারি ইংল্যান্ডকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং ব্যর্থতার পরও ইংল্যান্ডকে ১৪৬ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। এর ফলে ৪-০ ব্যাবধানে জয় দিয়ে সিরিজ শেষ করল অস্ট্রেলিয়া।
মার্ক উডের ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া থেমেছিল ১৫৫ রানে। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৯ রান করেন অ্যালেক্স ক্যারি। স্টিভ স্মিথের ব্যাট থেকে আসে ২৭ রান। ক্যামেরন গ্রীন করেন ২৩ রান। এছাড়াও দুই অঙ্ক স্পর্শ করেন উসমান খাজা (১১) ও প্যাট কামিন্স (১৩)। ১৫৫ রানে অলআউট হলেও অস্ট্রেলিয়ার লিড দাঁড়ায় ২৭০ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে অজিদের গুঁড়িয়ে দেওয়ার পথে একাই ৬ উইকেট শিকার করেন ইংলিশ পেসার মার্ক উড।
২৭১ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা বেশ ভালোই হয়েছিল ইংল্যান্ডের। কটা সময় ইংল্যান্ডের স্কোর ছিল ১ উইকেটে ৮২ রান। তখন কে ভেবেছিওল আজকেই হোবার্ট টেস্ট হেরে যাবে ইংল্যান্ড। কিন্তু এরপর কামিন্স- বোল্যান্ড-গ্রিনদের তোপে ইংল্যান্ড ৪২ রানের মধ্যে শেষ ৯টা উইকেট হারিয়ে বসে। এতে লজ্জার সফর শেষে ৪-০তে হেরে দেশে ফিরছেন জো রুটরা। জ্যাক ক্রাউলি সর্ব্বোচ্চ ৩৬ রান করেন। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ৩টি করে উইকেট শিকার করেন অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। বোল্যান্ড ও ক্যামেরুন গ্রীন।
তিন দিনেই ম্যাচ শেষ করার পর অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক কামিন্স বলেন, ‘এটা সত্যিই স্বপ্নের জিনিস। একেবারে অবিশ্বাস্য। অনেক ইতিবাচক বিষয় ও ৪-০ তে ৫ ম্যাচের সিরিজ শেষ করা সত্যিই অসাধারণ। আমি অধিনায়ক হিসেবে সত্যিই খুশি। এই সিরিজে আমরা ১৫ খেলোয়াড়কে ব্যবহার করেছি, কিছু কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছিল। অবশ্যই মনে হচ্ছে আমরা বড় কিছুর দিকে যাচ্ছি।’
ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন করোনা জয় করে ক্রিকেট মাঠে ফিরে এসে সেঞ্চুরী হাকানো ট্রেভিস হেড। ম্যাচ সেরার সঙ্গে সিরিজ সেরার পুরষ্কারও উঠেছে হেডের হাতে। এই সিরিজে ৩৫৭ রান করেছেন হেড। এছাড়া অজি অধিনায়ক প্যাট কামিন্স পুরো অ্যাশেজ জুড়ে দুর্দান্ত বোলিং করেছেন।
কামিন্স এই ম্যাচেও দলের পক্ষে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি বোলার। দুই ইনিংস মিলিয়ে নিয়েছেন ৭ উইকেট। সব মিলিয়ে এবারের অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়কের শিকার ২১ উইকেট।
রোববার, ১৬ জানুয়ারী ২০২২
অ্যাশেজের পঞ্চম ও শেষ টেস্টেও সফরকারি ইংল্যান্ডকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং ব্যর্থতার পরও ইংল্যান্ডকে ১৪৬ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। এর ফলে ৪-০ ব্যাবধানে জয় দিয়ে সিরিজ শেষ করল অস্ট্রেলিয়া।
মার্ক উডের ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া থেমেছিল ১৫৫ রানে। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৯ রান করেন অ্যালেক্স ক্যারি। স্টিভ স্মিথের ব্যাট থেকে আসে ২৭ রান। ক্যামেরন গ্রীন করেন ২৩ রান। এছাড়াও দুই অঙ্ক স্পর্শ করেন উসমান খাজা (১১) ও প্যাট কামিন্স (১৩)। ১৫৫ রানে অলআউট হলেও অস্ট্রেলিয়ার লিড দাঁড়ায় ২৭০ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে অজিদের গুঁড়িয়ে দেওয়ার পথে একাই ৬ উইকেট শিকার করেন ইংলিশ পেসার মার্ক উড।
২৭১ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা বেশ ভালোই হয়েছিল ইংল্যান্ডের। কটা সময় ইংল্যান্ডের স্কোর ছিল ১ উইকেটে ৮২ রান। তখন কে ভেবেছিওল আজকেই হোবার্ট টেস্ট হেরে যাবে ইংল্যান্ড। কিন্তু এরপর কামিন্স- বোল্যান্ড-গ্রিনদের তোপে ইংল্যান্ড ৪২ রানের মধ্যে শেষ ৯টা উইকেট হারিয়ে বসে। এতে লজ্জার সফর শেষে ৪-০তে হেরে দেশে ফিরছেন জো রুটরা। জ্যাক ক্রাউলি সর্ব্বোচ্চ ৩৬ রান করেন। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ৩টি করে উইকেট শিকার করেন অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। বোল্যান্ড ও ক্যামেরুন গ্রীন।
তিন দিনেই ম্যাচ শেষ করার পর অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক কামিন্স বলেন, ‘এটা সত্যিই স্বপ্নের জিনিস। একেবারে অবিশ্বাস্য। অনেক ইতিবাচক বিষয় ও ৪-০ তে ৫ ম্যাচের সিরিজ শেষ করা সত্যিই অসাধারণ। আমি অধিনায়ক হিসেবে সত্যিই খুশি। এই সিরিজে আমরা ১৫ খেলোয়াড়কে ব্যবহার করেছি, কিছু কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছিল। অবশ্যই মনে হচ্ছে আমরা বড় কিছুর দিকে যাচ্ছি।’
ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন করোনা জয় করে ক্রিকেট মাঠে ফিরে এসে সেঞ্চুরী হাকানো ট্রেভিস হেড। ম্যাচ সেরার সঙ্গে সিরিজ সেরার পুরষ্কারও উঠেছে হেডের হাতে। এই সিরিজে ৩৫৭ রান করেছেন হেড। এছাড়া অজি অধিনায়ক প্যাট কামিন্স পুরো অ্যাশেজ জুড়ে দুর্দান্ত বোলিং করেছেন।
কামিন্স এই ম্যাচেও দলের পক্ষে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি বোলার। দুই ইনিংস মিলিয়ে নিয়েছেন ৭ উইকেট। সব মিলিয়ে এবারের অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়কের শিকার ২১ উইকেট।