অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ
ওয়েস্ট ইন্ডিজের সেন্ট কিটসের ওয়ার্নার পার্ক স্টেডিয়ামে শিরোপা ধরে রাখার মিশন নিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিং করার সিন্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক রাকিবুল ইসলাম।
টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পরে জুনিয়র টাইগাররা। শুরু থেকেই একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে যুবারা। মাত্র ৮ রান তুলতেই ৪ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। মাহফিজুল ৪, আরিফুল ইসলাম ৩, প্রান্তিক নোরোজ নাবিল ০ এবং মোহাম্মদ ফাহিম ১ রান করে আউট হয়ে সাজঘরে ফিরে যান।
এরপর বিপদ সামাল দেবার চেষ্টা করেন আইচ মোল্লা আশিকুর জামান। কিন্ত ২৬ রানের মাথায় আশিকুর ৯ রান করে বিদায় নিলে সেই সম্ভাবনাও দূর হয়ে যায়। আশিকুরের বিদায়ের পর বেশিক্ষন টিকতে পারেননি আইচ মোল্লাও। দলীয় ৩১ রানের মাথায় ফিরে গেছেন ব্যাক্তিগত ১৩ রান করে।
এরপর মেহরাব ১৪ রানের ইনিংস খেললে দলীয় ৫০ রান পূর্ণ করে জুনিয়র টাইগাররা। ৫১ রানে মেহরাবও সাজঘরে ফেরেন। একই রানের সময় কোন রান না করে অধিনায়ক রাকিবুল আউট হয়ে যান।
বাংলাদেশ দল যখন অলআউট হওয়ার অপেক্ষা করছে ঠিক তখন ১১ নাম্বারে ব্যাট করতে নামা রিপন মন্ডলের ব্যাটিং প্রতিভা জেগে উঠে। শেষ উইকেটে নাইমুর রহমানকে নিয়ে কাউন্টার অ্যাটাক শুরু করেন রিপন।
তার অপরাজিত ৪১ বলে ৩৩ রানের ইনিংসের কলাণ্যেই ৩৫.২ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে ৯৭ রানের পূজি পায় বাংলাদেশ।
শেষ ব্যাটার হিসেবে আউট হওয়ার আগে বলে ১১ রান করেন নাইমুর। ইংল্যান্ডের হয়ে জসোয়া বয়ডেন ৯ ওভার বল করে ১৬ রান দিয়ে ৪ উইকেট শিকার করেন। এছাড়া থমাস ২ উইকেট শিকার করেন।
আসরের প্রথম ম্যাচে জুনিয়র টাইগারদের এরকম হতশ্রী ব্যাটিং পারফর্মেন্স শিরোপা ধরে মিশনে বড় একটা প্রশ্নই ছুড়ে দিল।
অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ
রোববার, ১৬ জানুয়ারী ২০২২
ওয়েস্ট ইন্ডিজের সেন্ট কিটসের ওয়ার্নার পার্ক স্টেডিয়ামে শিরোপা ধরে রাখার মিশন নিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিং করার সিন্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক রাকিবুল ইসলাম।
টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পরে জুনিয়র টাইগাররা। শুরু থেকেই একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে যুবারা। মাত্র ৮ রান তুলতেই ৪ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। মাহফিজুল ৪, আরিফুল ইসলাম ৩, প্রান্তিক নোরোজ নাবিল ০ এবং মোহাম্মদ ফাহিম ১ রান করে আউট হয়ে সাজঘরে ফিরে যান।
এরপর বিপদ সামাল দেবার চেষ্টা করেন আইচ মোল্লা আশিকুর জামান। কিন্ত ২৬ রানের মাথায় আশিকুর ৯ রান করে বিদায় নিলে সেই সম্ভাবনাও দূর হয়ে যায়। আশিকুরের বিদায়ের পর বেশিক্ষন টিকতে পারেননি আইচ মোল্লাও। দলীয় ৩১ রানের মাথায় ফিরে গেছেন ব্যাক্তিগত ১৩ রান করে।
এরপর মেহরাব ১৪ রানের ইনিংস খেললে দলীয় ৫০ রান পূর্ণ করে জুনিয়র টাইগাররা। ৫১ রানে মেহরাবও সাজঘরে ফেরেন। একই রানের সময় কোন রান না করে অধিনায়ক রাকিবুল আউট হয়ে যান।
বাংলাদেশ দল যখন অলআউট হওয়ার অপেক্ষা করছে ঠিক তখন ১১ নাম্বারে ব্যাট করতে নামা রিপন মন্ডলের ব্যাটিং প্রতিভা জেগে উঠে। শেষ উইকেটে নাইমুর রহমানকে নিয়ে কাউন্টার অ্যাটাক শুরু করেন রিপন।
তার অপরাজিত ৪১ বলে ৩৩ রানের ইনিংসের কলাণ্যেই ৩৫.২ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে ৯৭ রানের পূজি পায় বাংলাদেশ।
শেষ ব্যাটার হিসেবে আউট হওয়ার আগে বলে ১১ রান করেন নাইমুর। ইংল্যান্ডের হয়ে জসোয়া বয়ডেন ৯ ওভার বল করে ১৬ রান দিয়ে ৪ উইকেট শিকার করেন। এছাড়া থমাস ২ উইকেট শিকার করেন।
আসরের প্রথম ম্যাচে জুনিয়র টাইগারদের এরকম হতশ্রী ব্যাটিং পারফর্মেন্স শিরোপা ধরে মিশনে বড় একটা প্রশ্নই ছুড়ে দিল।