গত আসরের চ্যাম্পিয়ন অ্যাটলেটিক ক্লাব বিলবাওকে ২-০ গোলে পরাজিত করে রিয়াল মাদ্রিদ স্পেনিশ ফুটবল মৌসুমের প্রথম শিরোপা স্পেনিশ সুপার কাপ (সুপারকোপা ডি স্পেনা) জিতেছে। সৌদি আরবের কিং ফাহাদ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ফাইনালে তারা লুকা মড্রিচ এবং করিম বেনজামার গোলে ট্রফি জেতে। অবশ্য অ্যাটলেটিক ক্লাবের একটি পেনাল্টি বাচিয়ে বাচিয়ে থিবো কর্তো জয়ে বিশেষ ভুমিকা পালন করেন।
সেমিফাইনালে বার্সেলোনাকে ৩-২ গোলে পরাজিত করা রিয়াল মাদ্রিদ ফাইনালে খেলে দাপটের সাথেই। এ ম্যাচে তারা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভাল খেলেই জয়ী হয়। মার্কো অ্যাসেনসিও জায়গা এ ম্যাচে সুযোগ পান রড্রিগো গোয়েস এবং তিনি প্রথম মিনিট থেকেই ভাল খেলেন। তিনি বিলবাওয়ের রক্ষণভাগে বেশ সমস্যার সৃষ্টি করেন পুরো ম্যাচ জুড়ে।
রড্রিগো চমৎকারভাবে গোলের একটি সুযোগ সৃষ্টি করেন। কিন্তু বেনজামা সেটি বাইরে মেরে নষ্ট করেন। ৩৭ মিনিটে তিনি বিলবাওয়ের কয়েকজন ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে গোলের সুযোগ সৃষ্টি করেন দেন লুকা মড্রিচকে এবং তিনি পেনাল্টি বক্সের শীর্ষস্থান থেকে চমৎকার শটে গোল করেন। অবশ্য বিরতির আগেই সমতা ফেরানোর সুযোগ এসেছিল বিলবাওয়ের সামনে। কিন্তু ওইহান স্যানসেটের শট ক্রসবারের উপর দিয়ে চলে যায়।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুর দিকে নিকো উইলিয়ামসকে মাঠে নামায় বিলবাও। তবে রিয়াল মাদ্রিদ তাদের দাপট ঠিকই বজায় রাখে। ভিএআর এর মাধ্যমে পাওয়া পেনাল্টি থেকে বেনজামা গোল করেন ব্যবধান বাড়ান। খেলার ৫০ মিনিটের মাথায় বেনজামার শট পেনাল্টি বক্সের মধ্যে ইরায় আলভারেজের হাতে লাগলে পেনাল্টি পায় রিয়াল। বেনজামা পেনাল্টি থেকে গোল করেন ব্যবধান দ্বিগুন করেন।
বিলবাও খেলায় ফেরার জন্য চেষ্টা করে। তারা শেষ দিকে একটি সুযোগও পায়। কিন্তু সেটি কাজে লাগাতে ব্যর্থ হন রাউল গার্সিয়া। রাউল গার্সিয়ার হেড জালে যাওয়ার পথে মিলিটাওয়ের হাতে লাগে। ভিএআর দেখে রেফারি সোটো গ্রাডো পেনাল্টির নির্দেশ দেখার পাশাপাশি গোল করার স্পষ্ট সুযোগ অবৈধভাবে রুখে দেয়ায় মিলিটাওকে লাল কার্ড দেখান। তবে গার্সিয়ার পেনাল্টি বাচিয়ে দেন কর্তোয়া। কিছুক্ষণের মধ্যেই ম্যাচ শেষ হয় এবং রিয়ালের খেলোয়াড়রা শিরোপা জয়ের আনন্দে মেতে ওঠে।
সোমবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২২
গত আসরের চ্যাম্পিয়ন অ্যাটলেটিক ক্লাব বিলবাওকে ২-০ গোলে পরাজিত করে রিয়াল মাদ্রিদ স্পেনিশ ফুটবল মৌসুমের প্রথম শিরোপা স্পেনিশ সুপার কাপ (সুপারকোপা ডি স্পেনা) জিতেছে। সৌদি আরবের কিং ফাহাদ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ফাইনালে তারা লুকা মড্রিচ এবং করিম বেনজামার গোলে ট্রফি জেতে। অবশ্য অ্যাটলেটিক ক্লাবের একটি পেনাল্টি বাচিয়ে বাচিয়ে থিবো কর্তো জয়ে বিশেষ ভুমিকা পালন করেন।
সেমিফাইনালে বার্সেলোনাকে ৩-২ গোলে পরাজিত করা রিয়াল মাদ্রিদ ফাইনালে খেলে দাপটের সাথেই। এ ম্যাচে তারা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভাল খেলেই জয়ী হয়। মার্কো অ্যাসেনসিও জায়গা এ ম্যাচে সুযোগ পান রড্রিগো গোয়েস এবং তিনি প্রথম মিনিট থেকেই ভাল খেলেন। তিনি বিলবাওয়ের রক্ষণভাগে বেশ সমস্যার সৃষ্টি করেন পুরো ম্যাচ জুড়ে।
রড্রিগো চমৎকারভাবে গোলের একটি সুযোগ সৃষ্টি করেন। কিন্তু বেনজামা সেটি বাইরে মেরে নষ্ট করেন। ৩৭ মিনিটে তিনি বিলবাওয়ের কয়েকজন ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে গোলের সুযোগ সৃষ্টি করেন দেন লুকা মড্রিচকে এবং তিনি পেনাল্টি বক্সের শীর্ষস্থান থেকে চমৎকার শটে গোল করেন। অবশ্য বিরতির আগেই সমতা ফেরানোর সুযোগ এসেছিল বিলবাওয়ের সামনে। কিন্তু ওইহান স্যানসেটের শট ক্রসবারের উপর দিয়ে চলে যায়।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুর দিকে নিকো উইলিয়ামসকে মাঠে নামায় বিলবাও। তবে রিয়াল মাদ্রিদ তাদের দাপট ঠিকই বজায় রাখে। ভিএআর এর মাধ্যমে পাওয়া পেনাল্টি থেকে বেনজামা গোল করেন ব্যবধান বাড়ান। খেলার ৫০ মিনিটের মাথায় বেনজামার শট পেনাল্টি বক্সের মধ্যে ইরায় আলভারেজের হাতে লাগলে পেনাল্টি পায় রিয়াল। বেনজামা পেনাল্টি থেকে গোল করেন ব্যবধান দ্বিগুন করেন।
বিলবাও খেলায় ফেরার জন্য চেষ্টা করে। তারা শেষ দিকে একটি সুযোগও পায়। কিন্তু সেটি কাজে লাগাতে ব্যর্থ হন রাউল গার্সিয়া। রাউল গার্সিয়ার হেড জালে যাওয়ার পথে মিলিটাওয়ের হাতে লাগে। ভিএআর দেখে রেফারি সোটো গ্রাডো পেনাল্টির নির্দেশ দেখার পাশাপাশি গোল করার স্পষ্ট সুযোগ অবৈধভাবে রুখে দেয়ায় মিলিটাওকে লাল কার্ড দেখান। তবে গার্সিয়ার পেনাল্টি বাচিয়ে দেন কর্তোয়া। কিছুক্ষণের মধ্যেই ম্যাচ শেষ হয় এবং রিয়ালের খেলোয়াড়রা শিরোপা জয়ের আনন্দে মেতে ওঠে।