কোভিড-১৯ নিয়ম না মানায় বিশ্বের এক নম্বর টেনিস খেলোয়াড় নোভাক জকোভিচকে শেষ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া থেকে বের করে দেয়া হয়েছে। তিনজন বিচারপতি সমন্বয়ে গঠিত ফেডারেল আদালের একটি বেঞ্চ জকোভিচের আপীল নাকচ করে দিলে জকোভিচকে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন টেনিসে অংশগ্রহণ না করেই দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হন জকোভিচ। অস্ট্রেলিয়ান আদালতের রায় হওয়ার কয়েক ঘন্টার মধ্যেই দেশ ত্যাগ করেন জকোভিচ।
জকোভিচ কোভিড-১৯ এর প্রতিষেধক গ্রহণে আগে থেকেই অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ান সরকারের নিয়মানুযায়ী সে দেশ ভ্রমণ করতে হলে অবশ্যই কোভিডের প্রতিষেধক নিতে হবে। এ কারণেই জকোভিচের সে দেশে প্রবেশ নিয়ে জটিলতা তৈরী হয়। ৬ জানুয়ারি মেলবোর্ন পৌছানোর পর অস্ট্রেলিয়ার ইমিগ্রেশন বিভাগ জকোভিচকে সে দেশে প্রবেশে বাধা দেন। তাদের তথ্যনুযায়ী ভিসা গ্রহণের সময়ে জকোভিচ মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন। এর পর ইমিগ্রেশনের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আদালতের শরণাপন্ন হন জকোভিচ এবং তাতে জয়ী হয়ে অস্ট্রেলিয়ায় প্রবেশ করেন।
কিন্তু পরবর্তীকালে অস্ট্রেলিয়া সরকার আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে আপীল করে এবং তাতে তারা জয়ী হয়। মিথ্যা তথ্য দেয়ায় নিয়মানুযায়ী আগামী তিন বছর অস্ট্রেলিয়ায় প্রবেশ করতে পারবেন না জকোভিচ। যদিও অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন জকোভিচ আগামী বছরের অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে অংশ নিতে পারবেন।
জকোভিচ প্রতিক্রিয়ায় বলেন ‘আমি আদালতের রায়ের প্রতি সম্মান করি এবং দেশ থেকে চলে যাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে যথাযথ সহায়তা করবো।’
জকোভিচ টিকা গ্রহণ না করায় অনেকেই তার সমালোচনা করেছেন। আবার অনেকেই তার প্রতি সহমর্মীতা দেখিয়েছেন।
সোমবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২২
কোভিড-১৯ নিয়ম না মানায় বিশ্বের এক নম্বর টেনিস খেলোয়াড় নোভাক জকোভিচকে শেষ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া থেকে বের করে দেয়া হয়েছে। তিনজন বিচারপতি সমন্বয়ে গঠিত ফেডারেল আদালের একটি বেঞ্চ জকোভিচের আপীল নাকচ করে দিলে জকোভিচকে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন টেনিসে অংশগ্রহণ না করেই দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হন জকোভিচ। অস্ট্রেলিয়ান আদালতের রায় হওয়ার কয়েক ঘন্টার মধ্যেই দেশ ত্যাগ করেন জকোভিচ।
জকোভিচ কোভিড-১৯ এর প্রতিষেধক গ্রহণে আগে থেকেই অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ান সরকারের নিয়মানুযায়ী সে দেশ ভ্রমণ করতে হলে অবশ্যই কোভিডের প্রতিষেধক নিতে হবে। এ কারণেই জকোভিচের সে দেশে প্রবেশ নিয়ে জটিলতা তৈরী হয়। ৬ জানুয়ারি মেলবোর্ন পৌছানোর পর অস্ট্রেলিয়ার ইমিগ্রেশন বিভাগ জকোভিচকে সে দেশে প্রবেশে বাধা দেন। তাদের তথ্যনুযায়ী ভিসা গ্রহণের সময়ে জকোভিচ মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন। এর পর ইমিগ্রেশনের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আদালতের শরণাপন্ন হন জকোভিচ এবং তাতে জয়ী হয়ে অস্ট্রেলিয়ায় প্রবেশ করেন।
কিন্তু পরবর্তীকালে অস্ট্রেলিয়া সরকার আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে আপীল করে এবং তাতে তারা জয়ী হয়। মিথ্যা তথ্য দেয়ায় নিয়মানুযায়ী আগামী তিন বছর অস্ট্রেলিয়ায় প্রবেশ করতে পারবেন না জকোভিচ। যদিও অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন জকোভিচ আগামী বছরের অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে অংশ নিতে পারবেন।
জকোভিচ প্রতিক্রিয়ায় বলেন ‘আমি আদালতের রায়ের প্রতি সম্মান করি এবং দেশ থেকে চলে যাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে যথাযথ সহায়তা করবো।’
জকোভিচ টিকা গ্রহণ না করায় অনেকেই তার সমালোচনা করেছেন। আবার অনেকেই তার প্রতি সহমর্মীতা দেখিয়েছেন।