বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) অষ্টম আসরকে সামনে রেখেরাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে জমকালো আয়োজনে উন্মোচিত হলো চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের জার্সি।
ফ্র্যাঞ্চাইজিটির চেয়ারম্যান আখতারউজ্জামান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে.এম.রিফাতুজ্জামান ও ভাইস চেয়ারম্যান শাজনিন খান আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন জার্সি তুলে দেন হেড কোচ পল নিক্সন-সহ দলের ক্রিকেটারদের হাতে।
‘বাংলাদেশের বিজয়ের ৫০ বছর’কে মাথায় রেখে জার্সিতে দেশের ভাষার লড়াই, স্বাধীনতার সংগ্রাম, বিজয় ও নানা অর্জনকে ফুটিয়ে তুলেছে। জার্সিটি নকশা করেছেন সিজান লিঙ্কন।
এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে.এম. রিফাতুজ্জামান বলেন, ‘বিজয়ের ৫০ উদযাপন করছি আমরা। সে কারণেই জার্সিতে তাঁর প্রতিচ্ছবি আমরা রেখেছি। স্বাধীনতার বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাতেই আমাদের এই প্রয়াস। আমরা বিশ্বাস করি তরুণ প্রজন্ম বাংলাদেশকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাবে। এবারকার বিপিএলেও তাই আমরা তারুণ্য নির্ভর একটা দল গড়েছি।’
জার্সির পাশাপাশি চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের ওয়েবসাইটের পথচলাও শুরু হয় এই অনুষ্ঠানে। মাঠ ও মাঠের বাইরে চ্যালেঞ্জার্সের সব ধরনের কর্মকান্ড থাকবে এই ওয়েবসাইটে।
এবারই প্রথম ফ্যানরা চাইলেই নেয়ার সুযোগ থাকছে চ্যালেঞ্জার্সের জার্সি। চ্যালেঞ্জার্সের ডিজিটাল প্লাটফর্ম থেকে সরাসরি আপনি জার্সি কেনার জন্য বুকিং দিতে পারবেন। দ্রুততম সময়ে তা ফ্যানদের হাতে পৌঁছে দেবে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান সোয়াপ। এছাড়া ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটের বেশকিছু স্টোরে পাওয়া যাবে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের জার্সি। দ্রুতই সেসব স্টোরের নাম ও ঠিকানা জানিয়ে দেয়া হবে। এছাড়া স্টেডিয়াম এলাকায় ক্যারাভানে পাওয়া যাবে জার্সি।
সোমবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২২
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) অষ্টম আসরকে সামনে রেখেরাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে জমকালো আয়োজনে উন্মোচিত হলো চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের জার্সি।
ফ্র্যাঞ্চাইজিটির চেয়ারম্যান আখতারউজ্জামান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে.এম.রিফাতুজ্জামান ও ভাইস চেয়ারম্যান শাজনিন খান আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন জার্সি তুলে দেন হেড কোচ পল নিক্সন-সহ দলের ক্রিকেটারদের হাতে।
‘বাংলাদেশের বিজয়ের ৫০ বছর’কে মাথায় রেখে জার্সিতে দেশের ভাষার লড়াই, স্বাধীনতার সংগ্রাম, বিজয় ও নানা অর্জনকে ফুটিয়ে তুলেছে। জার্সিটি নকশা করেছেন সিজান লিঙ্কন।
এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে.এম. রিফাতুজ্জামান বলেন, ‘বিজয়ের ৫০ উদযাপন করছি আমরা। সে কারণেই জার্সিতে তাঁর প্রতিচ্ছবি আমরা রেখেছি। স্বাধীনতার বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাতেই আমাদের এই প্রয়াস। আমরা বিশ্বাস করি তরুণ প্রজন্ম বাংলাদেশকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাবে। এবারকার বিপিএলেও তাই আমরা তারুণ্য নির্ভর একটা দল গড়েছি।’
জার্সির পাশাপাশি চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের ওয়েবসাইটের পথচলাও শুরু হয় এই অনুষ্ঠানে। মাঠ ও মাঠের বাইরে চ্যালেঞ্জার্সের সব ধরনের কর্মকান্ড থাকবে এই ওয়েবসাইটে।
এবারই প্রথম ফ্যানরা চাইলেই নেয়ার সুযোগ থাকছে চ্যালেঞ্জার্সের জার্সি। চ্যালেঞ্জার্সের ডিজিটাল প্লাটফর্ম থেকে সরাসরি আপনি জার্সি কেনার জন্য বুকিং দিতে পারবেন। দ্রুততম সময়ে তা ফ্যানদের হাতে পৌঁছে দেবে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান সোয়াপ। এছাড়া ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটের বেশকিছু স্টোরে পাওয়া যাবে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের জার্সি। দ্রুতই সেসব স্টোরের নাম ও ঠিকানা জানিয়ে দেয়া হবে। এছাড়া স্টেডিয়াম এলাকায় ক্যারাভানে পাওয়া যাবে জার্সি।