রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে পরশু মার্সেলো স্প্যানিশ সুপার কাপ জয়ের পর তাঁর প্রসঙ্গ উঠে এসেছিল। রিয়ালের হয়ে সর্বোচ্চসংখক শিরোপা জয়ের রেকর্ডে পাকো হেন্তোকে ছুঁয়ে ফেলেন মার্সেলো।
আজ আবার তিনি আলোওচনায় তবে এবারের আলোচনাটা বেদনার কারণ ফুটবল বিশ্বকে কাঁদিয়ে চলে গেলেন না ফেরার দেশে এ কিংবদন্তি।
সম্প্রতি এক বিবৃতিতে রিয়াল মাদ্রিদ কর্তৃপক্ষ ইতিহাসের একমাত্র ফুটবলার হিসেবে ছয়বার ইউরোপিয়ান কাপজয়ী (বর্তমানে চ্যাম্পিয়নস লিগ) পাকো হেন্তোর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে।
শোক প্রকাশ করে স্প্যানিশ জায়ান্টরা সেই বিবৃতিতে বলে, ‘ফ্রান্সেসকো হেন্তোর মৃত্যু রিয়াল মাদ্রিদ সভাপতি ও বোর্ড পরিচালকদের শোকাহত করেছে। রিয়াল মাদ্রিদের সম্মানসূচক সভাপতি ছিলেন তিনি এবং ছিলেন বিশ্ব ফুটবল ও আমাদের ক্লাবের অন্যতম কিংবদন্তিও’।
১৯৫২ সালে রেসিং সান্তানদেরের হয়ে পেশাদার ক্যারিয়ার শুরু করেন পাকো হেন্তো। তারপর স্প্যানিশ উইঙ্গারের সঙ্গে রিয়ালের সম্পর্ক টিকে প্রায় ১৮ বছর। ১৯৫৩ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত লস ব্ল্যাংকোসদের হয়ে খেলে ৬০০ ম্যাচে গোল করেছেন ১৮২টি।
এই ১৮ মৌসুমে রিয়ালের হয়ে সর্বোচ্চ লিগ শিরোপা (১২), সর্বোচ্চ ইউরোপিয়ান কাপ (৬), ইউরোপিয়ান কাপে সর্বোচ্চবার ফাইনালে উপস্থিতি (৮) এবং সব মিলিয়ে রিয়ালের হয়ে যুগ্মভাবে সর্বোচ্চ শিরোপা (২৩) জয়ের রেকর্ড গড়েন।
মঙ্গলবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২২
রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে পরশু মার্সেলো স্প্যানিশ সুপার কাপ জয়ের পর তাঁর প্রসঙ্গ উঠে এসেছিল। রিয়ালের হয়ে সর্বোচ্চসংখক শিরোপা জয়ের রেকর্ডে পাকো হেন্তোকে ছুঁয়ে ফেলেন মার্সেলো।
আজ আবার তিনি আলোওচনায় তবে এবারের আলোচনাটা বেদনার কারণ ফুটবল বিশ্বকে কাঁদিয়ে চলে গেলেন না ফেরার দেশে এ কিংবদন্তি।
সম্প্রতি এক বিবৃতিতে রিয়াল মাদ্রিদ কর্তৃপক্ষ ইতিহাসের একমাত্র ফুটবলার হিসেবে ছয়বার ইউরোপিয়ান কাপজয়ী (বর্তমানে চ্যাম্পিয়নস লিগ) পাকো হেন্তোর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে।
শোক প্রকাশ করে স্প্যানিশ জায়ান্টরা সেই বিবৃতিতে বলে, ‘ফ্রান্সেসকো হেন্তোর মৃত্যু রিয়াল মাদ্রিদ সভাপতি ও বোর্ড পরিচালকদের শোকাহত করেছে। রিয়াল মাদ্রিদের সম্মানসূচক সভাপতি ছিলেন তিনি এবং ছিলেন বিশ্ব ফুটবল ও আমাদের ক্লাবের অন্যতম কিংবদন্তিও’।
১৯৫২ সালে রেসিং সান্তানদেরের হয়ে পেশাদার ক্যারিয়ার শুরু করেন পাকো হেন্তো। তারপর স্প্যানিশ উইঙ্গারের সঙ্গে রিয়ালের সম্পর্ক টিকে প্রায় ১৮ বছর। ১৯৫৩ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত লস ব্ল্যাংকোসদের হয়ে খেলে ৬০০ ম্যাচে গোল করেছেন ১৮২টি।
এই ১৮ মৌসুমে রিয়ালের হয়ে সর্বোচ্চ লিগ শিরোপা (১২), সর্বোচ্চ ইউরোপিয়ান কাপ (৬), ইউরোপিয়ান কাপে সর্বোচ্চবার ফাইনালে উপস্থিতি (৮) এবং সব মিলিয়ে রিয়ালের হয়ে যুগ্মভাবে সর্বোচ্চ শিরোপা (২৩) জয়ের রেকর্ড গড়েন।