আলবেনিয়ার এক মহিলাকে দলবদ্ধভাবে ধর্ষণের দায়ে ব্রাজিলের সাবেক ফুটবলার রবিনহোকে ইটালির সুপ্রিম কোর্ট নয় বছরের জেলের সাজা নিশ্চিত করেছে। ২০১৩ সালে সংঘঠিত ঐ ঘটনায় এর আগে নিম্ন আদালতে দোষী সাব্যস্ত হন রবিনহোসহ ৬জন ব্রাজিলিয়ান। আদালতের এটাই চূড়ান্ত রায় এবং এর বিরুদ্ধে আপীলের কোন সুযোগ নেই।
এর আগে ২০১৭ সালে মিলানের একটি আদালত রবিনহো এবং আরো ৫জন ব্রাজিলিয়ানকে দোষী সাব্যস্ত করে। আদালত সূত্রে জানা যায় দোষী ব্যক্তিরা মদ খেয়ে উক্ত নারীকে দলবদ্ধভাবে নির্যাতন করে। উচ্চ আদালতে তারা আপীল করলে ২০২০ সালে সেটি খারিজ হয়ে যায়।
রবিনহোর পার্সপোর্টে নাম রবসন ডি সুজা। তিনি এখন ব্রাজিলেই বসবাস করছেন। তবে এ জন্য তিনি ইটালির একজন আইনজীবীকে নিয়োগ দিয়েছিলেন। তার আইনজীবী রায়কে যথাযথ নয় বলে অভিহিত করেছেন। বর্তমানে ৩৭ বছর বয়সী রবিনহো ইউরোপের শীর্ষস্থানীয় ক্লাবে ফুটবল খেলেছেন। ২০২০ সালে ব্রাজিলের স্যান্টোসে যোগ দেয়ার আগে তিনি রিয়াল মাদ্রিদ, ম্যানচেস্টার সিটি, এবং এসি মিলানে খেলেন। অবশ্য স্যান্টোসে তার খেলা হয়নি ধর্ষণ মামলার কারণেই। ক্লাবের স্পন্সররা হুমকি দিয়ে জানায় ধর্ষণের দায়ে দোষী সাব্যস্ত কোন খেলোয়াড়কে দলে নিলে তারা ক্লাবের স্পন্সরশিপ থেকে সরে দাড়াবে। এর পর রবিনহোর সাথে চুক্তি বাতিল করে স্যান্টোস।
সর্বোচ্চ আদালতে দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় ইটালি সরকারের তরফ থেকে রবিনহোকে সে দেশে ফেরত পাঠানোর জন্য বলা হতে পারে। তবে নিজ দেশের কোন নাগরিককে অন্য দেশে গিয়ে সাজা ভোগ করতে দেয়ার নজির ব্রাজিলের নেই।
বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২২
আলবেনিয়ার এক মহিলাকে দলবদ্ধভাবে ধর্ষণের দায়ে ব্রাজিলের সাবেক ফুটবলার রবিনহোকে ইটালির সুপ্রিম কোর্ট নয় বছরের জেলের সাজা নিশ্চিত করেছে। ২০১৩ সালে সংঘঠিত ঐ ঘটনায় এর আগে নিম্ন আদালতে দোষী সাব্যস্ত হন রবিনহোসহ ৬জন ব্রাজিলিয়ান। আদালতের এটাই চূড়ান্ত রায় এবং এর বিরুদ্ধে আপীলের কোন সুযোগ নেই।
এর আগে ২০১৭ সালে মিলানের একটি আদালত রবিনহো এবং আরো ৫জন ব্রাজিলিয়ানকে দোষী সাব্যস্ত করে। আদালত সূত্রে জানা যায় দোষী ব্যক্তিরা মদ খেয়ে উক্ত নারীকে দলবদ্ধভাবে নির্যাতন করে। উচ্চ আদালতে তারা আপীল করলে ২০২০ সালে সেটি খারিজ হয়ে যায়।
রবিনহোর পার্সপোর্টে নাম রবসন ডি সুজা। তিনি এখন ব্রাজিলেই বসবাস করছেন। তবে এ জন্য তিনি ইটালির একজন আইনজীবীকে নিয়োগ দিয়েছিলেন। তার আইনজীবী রায়কে যথাযথ নয় বলে অভিহিত করেছেন। বর্তমানে ৩৭ বছর বয়সী রবিনহো ইউরোপের শীর্ষস্থানীয় ক্লাবে ফুটবল খেলেছেন। ২০২০ সালে ব্রাজিলের স্যান্টোসে যোগ দেয়ার আগে তিনি রিয়াল মাদ্রিদ, ম্যানচেস্টার সিটি, এবং এসি মিলানে খেলেন। অবশ্য স্যান্টোসে তার খেলা হয়নি ধর্ষণ মামলার কারণেই। ক্লাবের স্পন্সররা হুমকি দিয়ে জানায় ধর্ষণের দায়ে দোষী সাব্যস্ত কোন খেলোয়াড়কে দলে নিলে তারা ক্লাবের স্পন্সরশিপ থেকে সরে দাড়াবে। এর পর রবিনহোর সাথে চুক্তি বাতিল করে স্যান্টোস।
সর্বোচ্চ আদালতে দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় ইটালি সরকারের তরফ থেকে রবিনহোকে সে দেশে ফেরত পাঠানোর জন্য বলা হতে পারে। তবে নিজ দেশের কোন নাগরিককে অন্য দেশে গিয়ে সাজা ভোগ করতে দেয়ার নজির ব্রাজিলের নেই।